বৃত্তি ও উপবৃত্তিসমন্বিত উপবৃত্তি

২০১৮-১৯ দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির বিকাশ একাউন্ট খোলার নির্দেশ – মাউশি

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক ০৪-০৬-২০২০ তারিখে ওয়েবসাইটে প্রকাশিত SEDP এর আওতায় সমন্বিত উপবৃত্তি কার্যক্রম কর্মসূচি উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের মাঝে উপবৃত্তি অর্থ বিতরণ লক্ষ্যে উপবৃত্তির জন্য তালিকাভুক্ত শিক্ষার্থীদের বিকাশ একাউন্ট খোলা প্রসঙ্গে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়-

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের বাস্তবায়নাধীন সেকেন্ডারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম এর অধীনে সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচির আওতায় সমাপ্তকৃত উচ্চ মাধ্যমিক উপবৃত্তি প্রকল্প ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষের দ্বাদশ শ্রেণীর প্রায় ৩ লক্ষ ২৬ হাজার শিক্ষার্থীদের মাঝে উপবৃত্তি বিতরণের লক্ষ্যে নতুন বিকাশ একাউন্ট খুলতে হবে।

বিকাশ একাউন্ট খুলতে নিম্নলিখিত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বলা হয়-

  1. বিকাশ কতৃপক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সহিত সাক্ষাৎ পূর্বক প্রতিষ্ঠানভিত্তিক একাউন্ট খোলার সিডিউল নির্ধারণ করবেন।
  2. উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তত্ত্বাবধানে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের সহযোগিতায় বিকাশের প্রতিনিধিগণ সরেজমিনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের নামে বিকাশ একাউন্ট খোলা শুরু করবেন।
  3. উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের সহযোগিতায় বিকাশের প্রতিনিধির মাধ্যমে উপবৃত্তির তালিকাভুক্ত প্রত্যেক শিক্ষার্থীর নামে বিকাশ একাউন্ট খোলা নিশ্চিত করতে হবে। কোনক্রমেই উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সিডিউল ব্যতীত অথবা অনুমতি ব্যতীত বিকাশ প্রতিনিধিগণ সরাসরি প্রতিষ্ঠানে গিয়ে একাউন্ট খুলতে পারবে না।
  4. শিক্ষার্থীর বিকাশ একাউন্ট খোলার KYC পূরণ এবং একাউন্ট থেকে টাকা উত্তোলন প্রভৃতি বিষয় সম্পর্কে অবহিত করার লক্ষ্যে বিশেষ প্রতিনিধি সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান এবং উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সমন্বয়ে একদিনের অরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম’ করা যেতে পারে। এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা দেরকে অবহিত করতে হবে।
  5. উপবৃত্তি প্রাপ্ত তার শর্তানুযায়ী কোন অযোগ্য শিক্ষার্থীর বিকাশ একাউন্ট খোলা যাবে না। ডাটাবেজ /ACTSS এ উল্লেখিত কোন শিক্ষার্থী অনুপস্থিত বা অযোগ্য থাকলে তার নাম ডাটাবেজ /ACTSS থেকে কোন প্রতিষ্ঠানের প্রধান স্বাক্ষর করবেন। কোন অযোগ্য শিক্ষার্থীর বিকাশ একাউন্ট খোলা হলে অথবা যোগ্য শিক্ষার্থী শিক্ষার্থীর পিতা-মাতা অথবা অভিভাবকের সিম মোবাইল নম্বর ব্যতীত অন্য নম্বরে বিকাশ একাউন্ট খোলা হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধান দায়ী থাকবেন। অসত্য ও ভুল তথ্যের কারণে উপবৃত্তির অর্থ বিতরণ করা হলে সেই অর্থ সরকারি কোষাগারে ফেরত দিতে প্রতিষ্ঠানের প্রধান বাধ্য থাকবেন এবং এজন্য তার বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গান বিষয়টি সার্বিকভাবে তত্ত্বাবধান করবেন।
  6. উপবৃত্তি প্রাপ্ত সকল শিক্ষার্থীর বিকাশ একাউন্ট সচল রাখতে হবে।

বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যা নিয়ে আসতে হবে-

  • একটি একটি মোবাইল সেট।
  • শিক্ষার্থীর অথবা শিক্ষার্থীর পিতা বা মাতা বা অভিভাবকের নামে রেজিস্ট্রেশন কৃত সিম যে নম্বরে পূর্বে বিকাশ একাউন্ট খোলা হয় নাই।
  • শিক্ষার্থীর ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি
  • শিক্ষার্থীর অথবা শিক্ষার্থীর পিতা বা মাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের স্পষ্ট ফটোকপি

বিকাশ একাউন্ট খোলার সময় অবশ্যই মনে রাখতে হবে-

  • বিকাশ একাউন্ট খোলার আগে প্রতিষ্ঠান উপবৃত্তিধারী শিক্ষার্থীদের নামের তালিকা বিকাশ প্রতিনিধি প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট সরবরাহ করবে।
  • শিক্ষার্থীর উপস্থিতিতে বিকাশ প্রতিনিধিকে কেওয়াইসি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে
  • একটি সিম অথবা মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে কোন ক্রমেই একাধিক শিক্ষার্থী নামে বিকাশ একাউন্ট খোলা যাবে না।
  • শিক্ষার্থীর অথবা শিক্ষার্থীর পিতা বা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সংযুক্ত করতে হবে।
  • ডাটাবেজ / ACTSS উক্ত শিক্ষার্থীর অথবা শিক্ষার্থীর পিতা বা মাতার নাম এর সাথে জাতীয় পরিচয় পত্রের নামের মিল থাকতে হবে।
  • যদি জাতীয় পরিচয় পত্র এবং ডাটাবেজ / ACTSS উল্লেখিত উক্ত শিক্ষার্থীর অথবা শিক্ষার্থীর পিতা বা মাতার নামের কোন অসামঞ্জস্য থাকে, তবে, ওই জাতীয় পরিচয় পত্রের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান কর্তৃক সত্যায়িত করে নিতে হবে।
  • যদি শিক্ষার্থীর কাছে শিক্ষার্থীর অথবা শিক্ষার্থীর পিতা বা মাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি না থাকে, তবে উক্ত শিক্ষার্থীর বৈধ অভিভাবকের জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি দিয়ে কেওয়াইসি ফর্ম এ সংযুক্ত করতে হবে। কেওয়াইসি ফর্ম এ শিক্ষার্থী অথবা সে ক্ষেত্রে পিতা বা মাতার নাম এর স্থানে বৈধ অভিভাবকের নাম জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী পূরণ করতে হবে। এক্ষেত্রে বৈধ অভিভাবকের জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য বিকাশ কর্তৃক প্রদত্ত সংযুক্ত প্রত্যয়ন পত্র পূরণ করে ওই প্রত্যয়ন পত্র প্রতিষ্ঠান প্রধান কর্তৃক সত্যায়িত করে নিতে হবে এবং তারপরে শিক্ষার্থীর কেওয়াইসি ফর্ম এর সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
  • বিকাশ প্রতিনিধি একাউন্ট খোলার পরে পিন নম্বর সেট করে দিবে। ‌ শিক্ষার্থীদের অবশ্যই পিন নম্বর মনে রাখতে হবে। এ বিষয়ে বিকাশ কর্তৃপক্ষ সতর্ক নির্দেশনা প্রদান করবেন।
  • শিক্ষার্থীর বিকাশ একাউন্ট খোলার শেষ হলে সাথে সাথে তার নামে খোলা বিকাশ অ্যাকাউন্ট নম্বর ডাটাবেজ এ সিটি এসএ সামারি শিক্ষার্থীর নামের পাশে আপডেট করে নিতে হবে।
  • প্রতিদিনের একাউন্ট খোলার তথ্য বিকাশ প্রতিনিধি প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট সরবরাহ করবে। কোনভাবেই অসম্পূর্ণ একাউন্ট খোলা যাবে না। অ্যাকাউন্ট খোলার সম্পন্ন হওয়ার পর তালিকার ফটোকপি প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট জমা দিয়ে প্রধান থেকে একাউন্ট খোলা সম্পন্ন হয়েছে মর্মে বিকাশ কর্তৃপক্ষ প্রত্যায়ন পত্র গ্রহণ করবেন।

ছাত্র-ছাত্রীদের বিকাশ একাউন্ট খোলার পরবর্তী ধাপ-

  1. পিআইইউ থেকে প্রেরিত ডাটাবেজ / ACTSS অনুযায়ী যোগ্য শিক্ষার্থীর বিকাশ একাউন্ট খুলে ১১ ডিজিটের মোবাইল নম্বর প্রিন্টেড কপি তে ইংরেজিতে লিখতে হবে। এবং কেওয়াইসি ফরম পূরণ করতে হবে। ডাটাবেজ / ACTSS উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানের নাম, প্রতিষ্ঠান উপবৃত্তি আইডি নম্বর অথবা ইআইআইএন নম্বর এবং শিক্ষার্থীরা যে নম্বর কেওয়াইসি ফর্ম এর ঠিকানা হিসেবে লিখতে হবে। লিপিবদ্ধ তথ্যাবলী নির্ভুল আছে এরূপ নিশ্চিত হয়েই প্রতিষ্ঠান প্রধান কেওয়াইসি ফর্ম এ সিল স্বাক্ষর করবেন। ‌ পরবর্তী সংশোধনের কোনো সুযোগ থাকবে না।

পূরণকৃত ডাটা সিটিএস এবং কেওয়াইসি ফরম জমাদান প্রসঙ্গে নির্দেশনা:

বিকাশ অ্যাকাউন্ট নম্বর পূরণপূর্বক ডাটাবেজ / ACTSS শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা স্বাক্ষরসহ ২ সেট ফটোকপি করে এক কপি সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং অন্যকে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সংরক্ষণ করবেন। বিকাশ একাউন্ট নম্বর সহ মূল ডাটাবেজে সিডিএসএস বিকাশ প্রতিনিধি গ্রহণ করবেন। উল্লেখ্য যে, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান যে শিক্ষার্থীরা একাউন্ট খোলার শেষ হয়েছে মর্মে নিশ্চিত হয়ে প্রতিষ্ঠান প্রধান মূল ডাটাবেজ / ACTSS এ স্বাক্ষর করবেন।

এমত অবস্থায়, জরুরী ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠান প্রধানগণের কে বিষয়টি অবহিত করণ এবং শিক্ষার্থীদের বিকাশ একাউন্ট খোলার বিষয়টি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সার্বিক সহযোগিতা প্রদানের অনুরোধ করা হল।

মাঠ পর্যায়ে উচ্চমাধ্যমিক সম্মান উপবৃত্তি সংক্রান্ত যে কোন তথ্যের জন্য ইমেইল এড্রেসে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
Email: hs.stipends@gmail.com

অ্যাকাউন্ট খোলার সময় অবশ্যই প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবেন।

অতিরিক্ত জরুরী প্রয়োজনে কোনো তথ্যের জন্য যোগাযোগ করবেন-

  • জনাব জনাব তৌফিক এরফান, গবেষণা কর্মকর্তা, সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচী, এসইডিপি, ঢাকা। মোবাইল নম্বর: 01712246685
  • জনাব জনাব মোঃ শাহাদাত হোসেন, সহকারী পরিচালক, সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচী, এসইডিপি, ঢাকা। মোবাইল নম্বর: 017100771364

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংক্রান্ত সকল তথ্য ও সঠিক সময়ে সকল নিউজ আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিনগ্রুপে যোগ দিন;

বিজ্ঞপ্তিটি ডাউনলোড করুন

আপনার জন্য প্রয়োজনীয় আরও কিছু তথ্য-

আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া

বাংলাদেশের জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা নোটিশ ডট কম এর প্রকাশক ও সম্পাদক জনাব আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া। জন্ম ১৯৯৩ সালের ২০ নভেম্বর, কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলায়। বাবা আবদুল গফুর ভূঁইয়া এবং মা রহিমা বেগম। এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে আবদুল্লাহ আল আরিয়ান বয়স ৫ বছর। মেয়ে ফাবিহা জান্নাত বয়স ১ বছর। আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া এর শিক্ষাজীবন আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ থেকে ২০১৮ সালে ম্যানেজমেন্ট এ স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি উত্তরা ইউনিভার্সিটি ঢাকা থেকে বিপিএড সম্পন্ন করেন। আজিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শিক্ষা জীবন শুরু। এরপর আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং নবাব ফয়জুন্নেসা সরকারি কলেজ লাকসাম উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে কিছুদিন ক্লাস করার পর। পারিবারিক কারণে নাঙ্গলকোট হাসান মেমোরিয়াল সরকারি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। শিক্ষা জীবনে তিনি কুমিল্লা সরকারি কলেজ এ কিছুদিন রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিষয়ে অধ্যয়ন করার পর ভালো না লাগায় পুনরায় ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ছাত্র জীবনে তিনি নানা রকম সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন। কর্মজীবন কর্মজীবনের শুরুতে তিনি আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকতা পেশায় যোগদেন। বেশ কিছুদিন পর তিনি ২০১৯ সালে উন্নত ভবিষ্যতের আশায় কুয়েত পারি জমান। কিন্তু সেখানকার কাজের পরিস্থিতি অনুকুলে না থাকায় পুনরায় আবার বাংলাদেশে ফিরে এসে পূর্বের পদে কাজে যোগদান করে অদ্যাবধি কর্মরত আছেন। এছাড়াও তিনি স্বপ্ন গ্রাফিক্স এন্ড নেটওয়ার্ক নামে একটি মাল্টিমিডিয়া এবং প্রিন্টিং প্রেস প্রতিষ্ঠানের স্বত্তাধীকারী সেই সাথে স্বপ্ন ইশকুল নামক একটি কম্পিউটার ট্রেণিং ইনস্টিটিউট এর মালিকানায় আছেন যেখানে তিনি নিজেই ক্লাস পরিচালনা করেন। লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্ম ছাত্র অবস্থায় তিনি লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্মের সাথে জড়িত আছেন। ২০১১ সালে রাইটার্স এসোসিয়েশন এর ম্যাগাজিনে তার প্রথম লেখা বন্ধু চিরন্তন প্রকাশিত হয়। এর পর তিনি বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধ রচনা করেছেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
Close

অ্যাডস্ ব্লকার পাওয়া গেছে!

দয়া করে আমাদের সাপোর্ট করার জন্য আপনার এডস্ ব্লকার ডিজেবল করে পেইজটি রিলোড করুন! ধন্যবাদ