চাকরির বিজ্ঞপ্তিপ্রাথমিক শিক্ষাসরকারি চাকরি

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত – আবেদনের শেষ তারিখ ২৪ নভেম্বর

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ: ২০২০ সালে নতুনভাবে দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সমূহে সহকারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়; প্রাথমিক ও গণ শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে ১৮ অক্টোবর ২০২০ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিনস্তাধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাত সহকারী শিক্ষক এর শূণ্যপদে এবং  জ্ঞাতীয়করণকৃত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পিইডিপি-৪ এর আওতায় প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট সহকারী শিক্ষক পদে জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫-এর ১৩তম গ্রেডে স্থায়ীভাবে নিয়ােগের জন্য বাংলাদেশের প্রকৃত নাগরিকদের নিকষ্ট থেকে (পার্বত রাঙ্গামাটি, খাগড়ছড়ি, বান্দরবান ব্যতীত) নিন্মে উল্লিখিত নিদের্শনা শর্ত অনুয়ায়ী দরখাস্ত আহবান করা যাচ্ছে।

পদের নাম: সহকারি শিক্ষক

বেতনক্রম ও বেতন স্কেল:

জাতীয় বেতন কাঠামো, ২০১৫ অনুুযায়ী ১৩তম গ্রেড (বেতনস্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০)

আবেদনকারীর বয়সসীমা:

২০ অক্টোবর ২০২০ তারিখে বয়সসীমা সর্বনিম্ন ২১ বৎসর এবং ২৫ মার্চ ২০২০ তারিখে সর্বোচ্চ ৩০ বৎসর (মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধী আবেদনকারীর ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা ২৫ মার্চ ২০২০ তারিখে ৩২ বৎসর)

আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতা:

কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রী থাকতে হবে। এবারেই প্রথম মেয়েদের আবেদনের ক্ষেত্রে এইচএসসি গ্রহণযোগ্য নয়।

আবেদনের সময়সীমা:

আগ্রহী প্রার্থীগণকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে ২৫ অক্টাবর ২০১০ (সকাল ১০:০ হতে) এবং শেষ হবে ২৪ নভেম্বর ২০১০ (রাত ১১:৫৯-এ)

অনলাইন আবেদনের নিয়মাবলি:

(১) http://dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে অনলাইনে Application Form পূরণের নির্দেশনা পাওয়া যাবে। উক্ত নির্দেশনা অনুসরণপূর্বক অনলাইনে Application Form পূরণ করে Submit করা হলে ওয়েবসাইট হতে আবেদনকারীর User ID সহ unpaid স্ট্যাটাস সম্পন্ন Draft Applicant’s Copy তৈরি হবে তা প্রিন্ট করে আবেদনে এ তথ্য যাচাই করতে হবে।

(২) আবেদন ফি জমাদানের পূর্বে Draft Applicant’s Copy একাধিকবার পড়ে প্রার্থী তার প্রদত্ত তথ্য সম্পর্কে নিশ্চিত হবে। কোন ভুল পবিপক্ষিত হলে তার বিপরীতে আবেদন ফি জমা দেয়া যাবে না এবং এই বিজ্ঞপ্তির ৩নং অনুচ্ছে অনুসরণ করে নতুন করে Application For সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ পূর্বক ন User ID সংবলিত Unpaid স্ট্যাটাস সম্পন্ন Draft Applicatit’s Copy প্রিন্ট নিয়ে পুনরায় সকল তথা যাচাই করতে হবে।

(৩) নির্ভূলভাবে পূরণকৃত Application Form-এর বিপরীতে প্রদত্ত User ID ব্যবহার করে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে Draft Applicant’s Copy-তে প্রদত্ত নির্দেশনা অনুসরণপূর্বক যেকোন টেলিটক প্রি-প্রেইড মােবাইল নম্বর হতে SMS-এর মাধ্যমে
অফেরতযােগ্য ১০০,০০ (একশত) টাকা আবেদন ফি এবং টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ১০.০০ (দশ) টাকাসহ একত্রে মােট ১১০  (একশত দশ টাকা) পরিশােধ করতে হবে।

(৪) আবেদন ফি পরিশােধেই পরে আবেদনে প্রদত্ত মােবাইল নম্বরে SMS-এর মাধ্যমে আবেদনকাধাকে User ID-সহ একটি
Password দেয়া হবে।

এরপরে http://dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে “Download Applicant’s Copy” ট্যাবে ক্লিক করে মােবাইলে প্রাপ্ত User ID ও Pasworst submit করে Paid স্ট্যাটাস সম্পন্ন Final Applicants Copy পাওয়া যাবে। প্রিন্ট করে নিয়ােগ প্রক্রিয়ার শেষাবধি আবশ্যিকভাবে সংরক্ষণ করতে হবে।

কেবলমাত্র আবেদন ফি পরিশােধের পরেই আবেদনটি সফলভাবে গৃহিত হয়েছে বলে গণ্য হবে এবং আবেদনে আর কোন তথ্য সংশােধন, পরিমার্জন বা একই প্রার্থীর একাধিকবার Application Form পূরণের সুযােগ থাকবে না!

(৫) পরবর্তীতে লিখিত পরীক্ষার ব্যবস্থাদি চূড়ান্ত করার পর প্রত্যেক আবেদনকারীকে SMS-এ আধামে প্রবেশপত্র Download Link প্রদান করা হবে যা ব্যবহার করে আবেদনকারী পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবো। User ID এবং Password পরবর্তীতে পুনরুদ্ধার করা যাবে।

(৬) আবেদনকারী যে উপজেলা/থানার স্থায়ী বাসিন্দা তার প্রার্থিতা উক্ত উপজেলা/থানার অনুকূলে নির্ধারিত থাকবে এবং তার নিয়ােগ সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম তদনুযায়ী নিয়ন্ত্রিত হবে। সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়ােগ বিধিমালা, ২০১৯-এ বর্ণিত প্রক্রিয়া অনুযায়ী নির্বাচিত প্রার্থীকে নিজ উপজেলা/থানায় নিয়ােগ দেয়া হবে।

(৭) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়ােগ বিধিমালা, ২০১৯ অনুযায়ী মেধাক্রমানুসারে নির্বাচিত প্রার্থীদের দ্বারা প্রথমে (উপজেলা/থানাভিত্তিক) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাতভূক্ত সহকারী শিক্ষক এর শূন্য পদসমূহ পূরণ করা হবে।

মেধা তালিকার অবশিষ্ট প্রার্থী দ্বারা জাতীয়করণকৃত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট ‘সহকারী শিক্ষক’ এর পদসমূহ পূরণ করা হবে।

(৮) বিবাহিত মহিলা প্রার্থীগণ আবেদনে তাদের স্বামী অথবা পিতার স্থায়ী ঠিকানায় আবেদন করতে পারবেন। তবে এ দু’টি স্থায়ী ঠিকানার মধ্যে তিনি যেটি আবেদনে উল্লেখ করবেন তার প্রার্থিতা সেই উপজেলা/থানার কোটায় বিবেচিত হবে।

(৯) ২০ অক্টোবর ২০২০ তারিখে বয়স সর্বনিম্ন ২১ বৎসর এবং ২৫ মার্চ ২০২০ তারিখে সর্বোচ্চ ৩০ বৎসর হতে হবে। তবে শুধুমাত্র মুক্তিযােদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীর ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩২ বৎসর হবে। বয়স নিরূপণের ক্ষেত্রে এফিডেভিট গ্রহণযােগ্য নয়।

(১০) অসত্য/ভুয়া তথ্য সংবলিত/ত্রুটিপূর্ণ/অসম্পূর্ণ আবেদনপত্র কোন কারণ দর্শানাে ব্যতিরেকে বাতিল বলে গণ্য হবে।

প্রার্থী কর্তৃক দাখিলকৃত/প্রদত্ত কোন তথ্য বা কাগজপত্র নিয়ােগ কার্যক্রম চলাকালে যে কোনাে পর্যায়ে বা নিয়ােগপ্রাপ্তির পরেও অসত্য/ভুয়া প্রমাণিত হলে তার দরখাস্ত/নির্বাচন/নিয়ােগ বাতিল করা হবে এবং মিথ্যা/ভুয়া তথ্য সরবরাহ করার জন্য তার বিরুদ্ধে আইনগত/প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

তাছাড়া আবেদনে নিজ জেলা, থানা/উপজেলা ভুল করলে তার প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে।

(১১) আবেদনপত্রে পােষ্য কোটা উল্লেখ না করলে মৌখিক পরীক্ষার সময় পােষ্য কোটার স্বপক্ষে সনদ দাখিল করলেও তাকে পােষ্য কোটায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।

(১২) আবেদনপত্রে পোষ্য কোটা দাবী করা সত্বেও পােষ্য কোটার স্বপক্ষে প্রয়ােজনীয় প্রমাণাদি দাখিল করতে ব্যর্থ হলে তার প্রার্থিত বাতিল বলে গণ্য হবে।

(১৩) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়ােগ বিধিমালা, ২০১৯-এর ব্যাখ্যা অনুযায়ী পােষ্য” অর্থ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়ােজিত আছেন বা ছিলেন এমন শিক্ষকের অবিবাহিত সন্তান, যিনি উক্ত শিক্ষকের উপর সম্পূর্ণরূপে নির্ভরশীল আছেন বা তিনি জীবিত থাকলে বা চাকরিতে থাকলে সম্পূর্ণরূপে নির্ভরশীল থাকতেন এবং উক্ত শিক্ষকের বিধবা স্ত্রী বা বিপত্নীক স্বামী বা তালাকপ্রাপ্ত কন্যা যিনি উক্ত শিক্ষকের উপর সম্পূর্ণরূপে নির্ভরশীল ছিলেন বা, ক্ষেত্রমত, তিনি জীবিত থাকলে অনুরূপভাবে নির্ভরশীল থাকতেন।

(১৪) মৌখিক পরীক্ষার সময় পােষ্য প্রার্থীদেরকে ২৫ অক্টোবর ২০২০ তারিখ পর্যন্ত তিনি পােষ্য ছিলেন মর্মে সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক প্রদত্ত সনদ দাখিল করতে হবে। কোন প্রার্থী উল্লিখিত সনদ দাখিল করতে ব্যর্থ হলে তার প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে।

(১৫) আবেদনপত্রে পুরুষ প্রার্থী মহিলা কিংবা মহিলা প্রার্থী পুরুষ উল্লেখ করলে তার প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে।

(১৬) লিখিত পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত মনােনীত প্রার্থীকে নিম্নবর্ণিত সত্যায়নকৃত কাগজপত্রাদি সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে (অথবা এসএমএস-এর মাধ্যমে নির্দেশিত হলে অনলাইনে) দাখিল করতে হবে:

(ক) অনলাইন-এ দাখিলকৃত আবেদনের ফটোকপি এবং পাসপাের্ট সাইজের ২(দুই) কপি ছবি:

(খ) শিক্ষাগত যােগ্যতা সম্পর্কিত সকল প্রকার মূল/সাময়িক সনদপত্র;

(গ) সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র/সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিক সনদপত্র;

(ঘ) জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম নিবন্ধনের কপি;

(ঙ) পােষ্য প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক (২৫ অক্টোবর ২০২০ তারিখের পূর্বে স্বাক্ষরিত নয়) প্রদত্ত পােষ্য সনদপত্র;

(চ) সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩২ বৎসর প্রমাণের ক্ষেত্রে: (1) মুক্তিযােদ্ধার সন্তান প্রার্থীদের জন্য সরকারের সর্বশেষ সিদ্ধান্ত অনুসারে মুক্তিযােদ্ধার প্রয়ােজনীয় সনদ ও কাগজপত্র, এবং (11) শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের অনুকূলে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র;

(ছ) লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি;

(১৭) প্রার্থীর সনদপত্র ও ছবি সত্যায়নকারী কর্মকর্তার (৯ম বা তদূর্ধ্ব গ্রেডের গেজেটেড কর্মকর্তা) স্বাক্ষরের নীচে নামসহ সীল থাকতে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য কোনাে প্রকার টিএ/ডিএ প্রদান করা হবে না।

(১৮) Online-এ আবেদন দাখিলের বিষয়ে সহযােগিতার প্রয়ােজন হলে vas.query@teletalk.com.bd ই-মেইল ঠিকানায়
অথবা যেকোন টেলিটক নম্বর হতে টেলিটকের কাস্টমার কেয়ার 121 নম্বরে যােগাযােগ করা যাবে।

এছাড়া http://dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের Help’ ট্যাবে টেলিটকের নিকটস্থ কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের ঠিকানা পাওয়া যাবে। এ নিয়ােগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের কারণে কর্তৃপক্ষ পরীক্ষা গ্রহণ কিংবা প্রার্থিত পদে নিয়ােগ প্রদান করতে বাধ্য থাকবে না। কর্তৃপক্ষ এ বিজ্ঞপ্তি বাতিল করার অধিকার সংরক্ষণ করেন।

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির PDF ডাউনলোড করুন

আপনার জন্য আরও কিছু খবর-

আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া

বাংলাদেশের জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা নোটিশ ডট কম এর প্রকাশক ও সম্পাদক জনাব আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া। জন্ম ১৯৯৩ সালের ২০ নভেম্বর, কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলায়। বাবা আবদুল গফুর ভূঁইয়া এবং মা রহিমা বেগম। এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে আবদুল্লাহ আল আরিয়ান বয়স ৫ বছর। মেয়ে ফাবিহা জান্নাত বয়স ১ বছর। আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া এর শিক্ষাজীবন আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ থেকে ২০১৮ সালে ম্যানেজমেন্ট এ স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি উত্তরা ইউনিভার্সিটি ঢাকা থেকে বিপিএড সম্পন্ন করেন। আজিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শিক্ষা জীবন শুরু। এরপর আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং নবাব ফয়জুন্নেসা সরকারি কলেজ লাকসাম উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে কিছুদিন ক্লাস করার পর। পারিবারিক কারণে নাঙ্গলকোট হাসান মেমোরিয়াল সরকারি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। শিক্ষা জীবনে তিনি কুমিল্লা সরকারি কলেজ এ কিছুদিন রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিষয়ে অধ্যয়ন করার পর ভালো না লাগায় পুনরায় ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ছাত্র জীবনে তিনি নানা রকম সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন। কর্মজীবন কর্মজীবনের শুরুতে তিনি আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকতা পেশায় যোগদেন। বেশ কিছুদিন পর তিনি ২০১৯ সালে উন্নত ভবিষ্যতের আশায় কুয়েত পারি জমান। কিন্তু সেখানকার কাজের পরিস্থিতি অনুকুলে না থাকায় পুনরায় আবার বাংলাদেশে ফিরে এসে পূর্বের পদে কাজে যোগদান করে অদ্যাবধি কর্মরত আছেন। এছাড়াও তিনি স্বপ্ন গ্রাফিক্স এন্ড নেটওয়ার্ক নামে একটি মাল্টিমিডিয়া এবং প্রিন্টিং প্রেস প্রতিষ্ঠানের স্বত্তাধীকারী সেই সাথে স্বপ্ন ইশকুল নামক একটি কম্পিউটার ট্রেণিং ইনস্টিটিউট এর মালিকানায় আছেন যেখানে তিনি নিজেই ক্লাস পরিচালনা করেন। লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্ম ছাত্র অবস্থায় তিনি লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্মের সাথে জড়িত আছেন। ২০১১ সালে রাইটার্স এসোসিয়েশন এর ম্যাগাজিনে তার প্রথম লেখা বন্ধু চিরন্তন প্রকাশিত হয়। এর পর তিনি বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধ রচনা করেছেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
Close

অ্যাডস্ ব্লকার পাওয়া গেছে!

দয়া করে আমাদের সাপোর্ট করার জন্য আপনার এডস্ ব্লকার ডিজেবল করে পেইজটি রিলোড করুন! ধন্যবাদ