করোনাভাইরাস: কেমন আছে পৃথিবীর ব্যস্ত শহর গুলো!
করোনাভাইরাস: কেমন আছে পৃথিবীর ব্যস্ত শহর গুলো! করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব এ পৃথিবীর জনজীবন এখন বিপর্যস্ত। এমন কোন দেশ এখন আর খুঁজে পাওয়া মুশকিল যেখানে করো না ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয় নি। বৈশ্বিক এই সংকটে বিকল হয়ে যেতে বসেছে সারা বিশ্বের অর্থনীতি। মানুষের মনে শঙ্কা আর হতাশা। এখনো পর্যন্ত পৃথিবীর বাঘা বাঘা দেশগুলোর বিজ্ঞানীগণ কোন সুরাহা করে উঠতে পারেননি ভয়ঙ্কর এই ভাইরাসের বিষয়।
পৃথিবী এখন এমন পরিস্থিতি হয়েছে যে সবচেয়ে ব্যস্ততম শহর গুলো এখন নীরব হয়ে গেছে। আজকে আপনাদের জন্য তুলে এনেছি পৃথিবীর সেরা দশটি ব্যস্ততম শহরের চিত্র। করোনা ভাইরাস এর এ পরিস্থিতিতে কেমন আছে সে শহরগুলো।
আরও পড়ুন: করোনাভাইরাস-কে ছড়ালো? বিজ্ঞানীরা যা বলছেন
১. টোকিও : জাপান
বলা হয় টোকিও কখনো ঘুমায় না। পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যস্ততম শহর গুলোর মধ্যে টোকিও নাম্বার ওয়ানে আছে। এই শহরে সবাই ব্যস্ত, সবাই কর্মচঞ্চল। সবাই অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন জীবন যাপন করতে চায়।
বলা হয় তাদের এই কর্মচঞ্চল তার কারণেই তারা আজকে পৃথিবীর সবচাইতে উন্নত জাতি গুলোর মধ্যে অন্যতম।
করোনাভাইরাস এর করালগ্রাস আক্রান্ত করেছে টোকিওর ব্যস্ততম জনজীবনেও।
প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লে টোকিওর তথা। জাপানের সরকার দেশটিতে শক্ত পদক্ষেপ নিয়েছেন। জাপানে অনুষ্ঠিত অলিম্পিক গেমসের তারিখ পোস্ট ফোন করে দেওয়া হয়েছে। টোকিওর ব্যস্ততম রাস্তা গুলো এখন প্রায় ফাঁকা। ব্যস্ততম রাস্তা এবং মার্কেট গুলো এখন প্রায় জনশূন্য বললেই চলে।
দু-একজন মানুষ রাস্তায় বের হলেও তারা শক্ত সিকিউরিটি নিয়ে পথ চলছে। জনসমাগম বন্ধ করে দেওয়ায় অধিকাংশ মার্কেট এবং শপিংমলগুলো ফাঁকাই। কবে পরিস্থিতি ঠান্ডা হবে কবে জাপানের টোকিওর সেই শহরটি আবার আগের রূপ ফিরে পাবে তাই নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছেন টোকিও বাসী।
২. নিউইয়র্ক : আমেরিকা
নিউইয়র্ক সবচেয়ে গোলযোগপূর্ণ শহর হিসেবে পরিচিত। ব্যস্ততম এই শহরে প্রায় 19 মিলিয়ন লোকের বসবাস। প্রতিবছর প্রায় 50 মিলিয়ন ভ্রমণকারী শহরটিতে আসেন বেড়াতে। আমেরিকার সবচেয়ে বড় মেট্রোপলিটন নিউইয়র্ক সিটি। জাপানের টোকিওর মত এই শহরটিকে বলা হয় নির্ঘুম শহর।
ভ্রমণের জন্য উপযুক্ত এই শহরটির অবস্থা এখন কেমন? তথ্যপ্রযুক্তির তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণে করোনাভাইরাস এর প্রাদুর্ভাবে তথ্য সবার কাছে পৌঁছে গেছে ইতোমধ্যে। সবচাইতে ব্যস্ততম শহর নিউইয়র্ক এর রাস্তা গুলো এখন ফাঁকা।
দু একজন জনসাধারণ বের হলেও তারা কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে বেরোচ্ছে। কে কখন আক্রান্ত হয় কে কখন মারা যায় এই নিয়ে গভীর উদ্বেগ উৎকণ্ঠায় আছে নিউইয়র্ক বাসী।
ইটালি, আমেরিকার মতো দেশগুলোতে করনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকানোর কোন ভাবেই সম্ভব হচ্ছে না। ব্যস্ততম শহর গুলো এখন নিষ্প্রাণ হয়ে পড়েছে। যেসকল শপিং মলগুলো ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে সেই সকল শপিংমলগুলোতে এখন হাতে গোনা দুই একজন লোক ছাড়া কাউকে দেখা যায় না।
৩. লন্ডন
13 মিলিয়ন এর বেশি লোক বসবাস করে লন্ডন সিটি তে। পৃথিবীর ব্যস্ততম শহরের মধ্যে এটির স্থান তৃতীয়। লন্ডন শহরের শুধুমাত্র একটি এয়ারপোর্টে দৈনিক প্রায় 14 ফ্লাইট আসা-যাওয়া করে। প্রায় 63 মিলিয়ন প্যাসেঞ্জার আসা-যাওয়া করে বিমান যোগে লন্ডন সিটি তে।
পৃথিবীর সবচাইতে সুন্দর এবং নিরাপদ যান চলাচল করে লন্ডন সিটি তে। এই চিঠিটি অনেক বেশি দর্শনার্থীর প্রিয় স্থান।
করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব এই শহরেও পড়েছে। উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে এই করোনাভাইরাস। পৃথিবীর সবচাইতে ঝুঁকিপূর্ণ শহর গুলোর মধ্যে এখন লন্ডন শহর অন্যতম। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত শুধুমাত্র করোনা ভাইরাস সনাক্ত হয়েছে 108692 জন।
এর মধ্যে সুস্থ হতে পারেনি কেউই। করোনাভাইরাস এই পর্যন্ত যুক্তরাজ্যে মারা গেছে 14576। প্রতিনিয়তই বাড়ছে শনাক্ত এবং মৃতের সংখ্যা। যেন মৃত্যুকূপে পরিণত হয়েছে সমগ্র পৃথিবী।
সুতরাং বুঝতেই পারছেন লন্ডন শহরের অবস্থা এখন কি। নিজের প্রাণের ভয়ে সবাই এখন ঘরে অবস্থান করছে। অতিরিক্ত প্রয়োজন ছাড়া কেউ এখন আর রাস্তায় বের হচ্ছে না। ব্যস্ততম রাস্তাগুলো এখন সুনসান নীরব। যেন বহু হাজার বছর পর বিশ্রাম নিচ্ছে ব্যস্ততম রাস্তাগুলো।
ব্যস্ত শহরটি এখন এক ভৌতিক মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে। সুনসান নীরব শহরের বাজে হাঁটলে আপনার শরীর শিউরে উঠবে।
৪. সাংহাই : চীন
পৃথিবীর ব্যস্ততম শহরের তালিকায় চীনের সাংহাই শহর চতুর্থ। এটি পৃথিবীর সবচাইতে সুন্দর শহর হিসেবেও পরিচিত। সর্বমোট 19 মিলিয়ন লোকের বসবাস এই শহরে। চীনা অর্থনীতির উন্নয়নের ফলে পৃথিবীর ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা আছে সাংহাই শহরটির।
এটি চীনের প্রধান প্রশাসনিক শহর, শিপিং এবং ট্রেডিং সিটি। এই শহরটি পৃথিবীর সবচাইতে ব্যস্ততম বন্দর ও বটে। করোনা এর এই পরিস্থিতিতে কেমন আছে এই শহরটি।
চীনের উহান শহর থেকে কোন ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে ও বর্তমানে সমগ্র পৃথিবীতে চীনের থেকেও বেশি আক্রান্তের সংখ্যা আছে।
কোন ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে চীনা শহর সাংহাই কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে গেছে। রাস্তাঘাট শুনশান, মানুষ প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হচ্ছে না।
কিন্তু বর্তমানে করোনাভাইরাস এর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় চীনা শহরের ব্যস্ততা কিছুটা বাড়লেও আগের অবস্থানে ফিরে আসা এখনো সম্ভব হয়নি। তবে শীঘ্রই চীনারা আশা করছেন তারা আগের অবস্থানে ফিরে যাবেন।
৫. বেইজিং: চীন
বেইজিং চীনের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর হিসেবে পরিচিত বিশেষ করে জনসংখ্যা রেলওয়ে জাতীয় হাইওয়ে high-speed রেল নেটওয়ার্কের কারণে। বেইজিংয়ের এয়ারপোর্ট পৃথিবীর দ্বিতীয় ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট হিসেবে পরিচিত। বলা হয় বেইজিং শহর উদ্যোক্তাদের শহর।
নতুন প্রযুক্তি পুরাতন পণ্য বিক্রয় এখানে সব সময় বেড়েই চলেছে। বুঝতেই পারছেন এই শহরটি কততম ব্যস্ততম শহর। সারাক্ষণ যে শহরের রাস্তাগুলো ব্যস্ত থাকে, অফিস-আদালত শপিংমলগুলো জনাকীর্ণ থাকে।
সেখানে আজ হাতেগোনা কয়েকজন লোক অফিস-আদালতে যায়। নিচের ছবিগুলো দেখলেই বুঝতে পারবেন বেইজিংয়ের অবস্থা এখন কি। ভয়াবহ এ ভাইরাস থমকে দিয়েছে এই শহরের ব্যস্ততম জীবন।
৬. মস্কো :
পৃথিবীর ব্যস্ততম শহর গুলোর মধ্যে মস্কোর স্থান ষষ্ঠ। এই শর্টটি পৃথিবীর হিস্টোরিক্যাল সিগনিফিকেন্স, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, নির্মাণশৈলী, এবং চমৎকার বিপণন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। প্রতিবছর লাখ লাখ দর্শনার্থী আসেন এই শহরের সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য।
সাম্প্রতিক সময়ের এই করোনাভাইরাস থমকে দিয়েছে মস্কোর জীবনযাত্রা ও। করণা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে সরকার এই শহরটিকে ও লকডাউন ঘোষণা করেছেন। এতে করে মানুষ ঘরের বাইরে বের হতে পারছেনা, অফিস আদালতে যেতে পারছে না।
অতি গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজন ছাড়া কেউই ঘরের বাইরে বের হতে পারছেনা। সুতরাং শপিংমলগুলো, রাস্তাঘাটসহ সবকিছুই ফাঁকা। যেন বিশ্রামে আছে সমগ্র মস্কো শহর।
৭. হংকং : চীন
হংকং প্রায় 4.5 বিলিয়ন জনগণের বসবাস। এটি দক্ষিণ চীন অবস্থিত একটি শহর। রিয়েল এস্টেট এর জন্য বিখ্যাত এই শহরটি। চীনের সবচাইতে বেশি ব্যবসা-বাণিজ্য হয় এই শহরে।
কোন ভাইরাসের কারণে এই শহরটির লন্ডন ঘোষণা করা হয়েছে। সব শহরের মতই শুনশান এখন শহরের ব্যস্ততম জীবন। ফাঁকা রাস্তায় ভৌতিক দৈত্যের মতো মনে হয় এক একটি ভবন।
৮. মুম্বাই : ইন্ডিয়া
আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের রাজধানী মুম্বাইয়ে প্রায় 20 মিলিয়ন লোকের বসবাস। বৈদ্যুতিক এবং পানি সরবরাহ ভালো থাকায় এখানে কারখানাগুলো খুব ভালোভাবেই রাজত্ব করছে। বসবাসের জন্য উপযুক্ত জায়গা হওয়ায় অনেক লোকই মাইগ্রেন্ট হয়ে মুম্বাই শহরে আসে।
তাই এই শহরটি অনেক বেশি ব্যস্ত। ঘনবসতিপূর্ণ এই শহরে কোন ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। বস্তিবাসী ও খেটে খাওয়া হতদরিদ্র মানুষ জীবনের তাগিদে বের হলেও সচেতন মানুষজন খুব একটা রাস্তায় বের হচ্ছেন না মুম্বাই শহরে। হসপিটালের বেডে থেকে শুরু করে পাবলিক ট্রান্সপোর্ট সবকিছুই ফাঁকা।
৯. সিঙ্গাপুর
দর্শনার্থীদের আঁতুড়ঘর সিঙ্গাপুর। প্রায় পাঁচ মিলিয়ন লোকের বসবাস। প্রতিবছর লাখ লাখ মানুষ সিঙ্গাপুরে বেড়াতে আসে। সিঙ্গাপুরের ব্যবসা-বাণিজ্য গুলো চলে পর্যটনশিল্পের উপরে। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বেড়াতে আসা মানুষদের মাধ্যমেই সিঙ্গাপুরের ব্যবসা-বাণিজ্য গুলো রমরমা অবস্থায় থাকে সবসময়।
করোনা ভাইরাসের এই মহামারীতে সিঙ্গাপুরের মানুষ আসা বন্ধ। পৃথিবীর কোন দেশ থেকে এখন বিমানযোগে যাতায়াত বন্ধ থাকায় সিঙ্গাপুরের ব্যবসা-বাণিজ্য খারাপ অবস্থা পরিণত হয়েছে। তবে করোনাভাইরাস অতটা প্রাদুর্ভাব বিস্তার করতে পারেনি সিঙ্গাপুরে।
ইউরোপের বিভিন্ন দেশে করোনাভাইরাস ভয়াবহ রূপ ধারণ করলেও সিঙ্গাপুর এক্ষেত্রে অনেকাংশে সফল। তবুও যেহেতু দেশটি পর্যটন শিল্পের জন্য বিখ্যাত সেতু জনগণের আনাগোনা একেবারে কমে যাওয়াতে ব্যবসা-বাণিজ্যে বিরূপ প্রভাব পড়বে এই শহরে।
পড়ুন: করোনাভাইরাস মোকাবেলায় জনস্বার্থে আইনের প্রয়োগ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গণবিজ্ঞপ্তি
১০. দুবাই : আরব আমিরাত
2.16 মিলিয়ন লোকের বসবাস আরব আমিরাতের দুবাই শহরে। কর্মসংস্থান বসবাসের স্থান ব্যবসা-বাণিজ্য সব সুযোগ সুবিধার কারণে দুবাই শহরটি ব্যস্ততম শহরে পরিণত হয়েছে। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শ্রমিক যায় দুবাই শহরে কাজ করার জন্য। পৃথিবীর দশম ব্যস্ততম এই শহরটি কেমন আছে কোন ভাইরাসের এই পরিস্থিতিতে?
করণা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ডুবাই সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সরকারি অফিস-আদালত থেকে শুরু করে পাবলিক প্লেস সবগুলোই বন্ধ ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছে। এতে করে ব্যস্ততম এই শহরের রাস্তাগুলো ফাঁকা হয়ে পড়েছে।
মানুষ ঘরে অবস্থান করছে বিধায় সকল পর্যটন স্পট থেকে শুরু করে শপিংমলগুলো শুনশান ফাঁকা।
এই হচ্ছে পৃথিবীর ব্যস্ততম শহর গুলোর পরিস্থিতি। এই শহর গুলোতে প্রতি মিনিটে কয়েক হাজার লোক যাতায়াত করে সেই শহরগুলো আজ জনশূন্য হয়ে পড়েছে। এ যেন প্রকৃতির প্রতি আল্লাহ তাআলার মহান কৃপা। এ যেন প্রকৃতিকে শান্ত করার বিশ্রাম দেওয়ার একটি প্রক্রিয়া।
তবুও আমরা আশা করব খুব শীঘ্রই আমরা মানব সভ্যতা ছেড়ে যাব ঠিক আগের জায়গায়। এই টিউনটি ভাল লাগলে অবশ্যই শেয়ার করে দিবেন। আমাদের সাথে কানেক্টেড হতে পেইজ টি লাইক দিয়ে রাখুন।
সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক অথবা জীবনাদর্শন এই সকল বিষয় নিয়ে লিখতে পারেন আপনিও। আপনার লেখা পাঠাতে আমাদের ফেসবুক পেইজের ইনবক্সে মেসেজ করুন। মানসম্মত লেখা তৎক্ষণাৎ পাবলিশ করে জানিয়ে দেয়া হবে লক্ষাধিক পাঠকের কাছে।
- মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠান আয়োজন
- আনন্দধারা: সবাই মিলে বনভোজন আয়োজন
- সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক সচেতনতামূলক তথ্য উপস্থাপন
- কলেজ ভর্তি নিশ্চায়ন বাতিল আবেদন ফরম ও নিয়মাবলি
- প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিদ্যালয়ে এক জমকালো অনুষ্ঠান আয়োজন
- অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে ইসলামি উৎসবের পরিকল্পনা তৈরি