সর্বশেষ আপটেড

মেডিকেল-ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস/বিডিএস কোর্সে ভর্তি নীতিমালা-২০২০

মেডিকেল-ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস/বিডিএস কোর্সে ভর্তি নীতিমালা-২০২০ প্রস্তুত করে প্রকাশ করেছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, চিকিৎসা শিক্ষা-১, অধিশাখা।

০২ নভেম্বর ২০২০ তারিখে mohfw.gov.bd স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় প্রকাশিত মেডিকেল-ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস/বিডিএস কোর্সে ভর্তি নীতিমালা-২০২০ নীতিমালাটি বাংলা নোটিশ ডট কম এর পাঠকদের জন্য ওয়েবভার্সন ও পিডিএফ ভার্সন দেওয়া হল।

মেডিকেল-ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস/বিডিএস কোর্সে ভর্তি নীতিমালা-২০২০ এই পোষ্টের শেষে পিডিএফ দেওয়া হয়েছে। ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়

চিকিৎসা শিক্ষা-১ অধিশাখা mohfw.gov.bd

স্মারক নং-৫৯.০০.০০০০.১৪০.১৯.২০৪.২০১৭-৪৩৮; তারিখঃ ০২/১১/২০২০ খ্রিঃ

মেডিকেল/ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস/বিডিএস কোর্সে শিক্ষার্থী ভর্তি নীতিমালা-২০২০

১.০: সংক্ষিপ্ত শিরােনাম ও প্রবর্তনঃ

১.১: এই নীতিমালা মেডিকেল/ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস/বিডিএস কোর্সে শিক্ষার্থী ভর্তি নীতিমালা-২০২০’ নামে
অভিহিত হইবে।

১.২: বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমএন্ডডিসি) কর্তৃক প্রণীত ও অনুমােদিত এই নীতিমালা বাংলাদেশের
সকল সরকারি/বেসরকারি মেডিকেল/ডেন্টাল কলেজ/ডেন্টাল ইউনিট এ ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষ হইতে এমবিবিএস/ বিডিএস কোর্সে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তির ক্ষেত্রে কার্যকরী হইবে।

মেডিকেল/ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস/বিডিএস কোর্সে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য প্রার্থীর যােগ্যতাঃ

২.১: আবেদনকারীকে বাংলাদেশের নাগরিক হইতে হইবে। কেবল মাত্র সরকার কর্তৃক বিদেশিদের সংরক্ষিত আসনের জন্য
বিদেশি ছাত্র/ছাত্রীগণ আবেদন করিতে পারিবেন।

২.২: বিজ্ঞান বিভাগসহ এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান দুইটি পরীক্ষায় মােট জিপিএ কমপক্ষে ৯.০০ পয়েন্ট হইতে
হইবে।

২.৩: পশ্চাদপদ জনগােষ্ঠী অর্থাৎ সকল উপজাতীয় ও পার্বত্য জেলার অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে পরীক্ষা দুইটিতে মােট
জিপিএ কমপক্ষে ৮.০০ পয়েন্ট হইতে হইবে। তবে এককভাবে কোন পরীক্ষায় জিপিএ ৩.৫০ পয়েন্ট এর কম গ্রহণযােগ্য নহে।

২.৪: এসএসসি এবং এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় অবশ্যই Physics, Chemistry ও Biology থাকিতে হইবে এবং জীববিজ্ঞানে (Biology) ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ পয়েন্ট থাকিতে হইবে।

২.৫: যেই শিক্ষাবর্ষের জন্য মেডিকেল/ ডেন্টাল কলেজ ডেন্টাল ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করিবে সেই ইংরেজি
বর্ষে বা তৎপৰ্ববর্তী ইংরেজি বর্ষে প্রার্থীকে এইচএসসি/ সমমান পরীক্ষায় পাশ করি আবেদনকারীকে তাহার এইচএসসি/ সমমান পরীক্ষায় পাশের পূর্ববর্তী দুই ইংরেজি বৎসরের মধ্যে এসএসসি/ সমমান পরীক্ষায় পাশ হইতে হইবে।

২.৬: “ও” লেভেল এর জন্য ০৩ (তিন) টি বিষয় Physics, Chemistry ও Biology থাকিতে হইবে এবং সর্বোচ্চ নম্বর প্রাপ্ত পাঁচ বিষয় এবং অতিরিক্ত বিষয়ে GPA ২.০০ পয়েন্ট এর অতিরিক্ত প্রাপ্ত নম্বর যােগ করিয়া GPA নির্ধারণ করা হইবে। তবে সর্বোচ্চ জিপিএ ৫.০০ পয়েন্ট এর বেশি হইবে না।

“এ” লেভেল এর জন্য ০৩ (তিন) টি বিষয় Physics, Chemistry ও Biology থাকিতে হইবে। কিন্তু জিপিএ নির্ধারণের জন্য সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত যেই কোন ০৩ (তিন) টি বিষয় বিবেচনায় আনা হইবে।

অতিরিক্ত বিষয়ে জিপিএ ২.০০ এর অতিরিক্ত প্রাপ্ত নম্বর যােগ করিয়া GPA নির্ধারণ করা হইবে। তবে সর্বোচ্চ জিপিএ ৫.০০ পয়েন্ট এর বেশি হইবে না।

উক্ত সনদপত্র সরকারি/ বেসরকারি মেডিকেল/ ডেন্টাল কলেজে ভর্তির ক্ষেত্রে প্রযােজ্য হইবে।

মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে ভর্তির জন্য প্রার্থী নির্বাচন প্রক্রিয়াঃ

৩.১: এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ মােট ২০০ নম্বর হিসাবে নির্ধারণ করা হইবে।

এসএসসি ও এইচএসসি তে প্রাপ্ত জিপিএ এবং ভর্তির জন্য লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধাতালিকা তৈরি করিয়া প্রার্থী নির্বাচন করা হইবে।

কোন শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস/ বিডিএস ভর্তি পরীক্ষায় এইচএসসি পরীক্ষায় সদ্য উত্তীর্ণদের সর্বমােট (Aggregated) নম্বর-

(এস এস সি/ সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জি পি এ এর ১৫ গুন + এইচ এস সি/ সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জি পি এ এর ২৫ গুন + ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর) এর ভিত্তিতে মেধা তালিকা তৈরি করা হইবে।

তবে পূর্ববর্তী বৎসরের এইচ এস সি পাশ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে মােট নম্বর থেকে ৫ নম্বর এবং পূর্ববর্তী বৎসরের সরকারি মেডিকেল/ ডেন্টাল কলেজ/ ডেন্টাল ইউনিটে ভর্তিকৃত ছাত্র- ছাত্রীদের ক্ষেত্রে মােট নম্বর থেকে ৭.৫ (সাত দশমিক পাঁচ) নম্বর কর্তন করিয়া মেধা তালিকা তৈরি করা হইবে।

৩.২: সরকারি ও বেসরকারি সকল মেডিকেল কলেজের জন্য একই সঙ্গে একই প্রশ্নপত্রে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হইবে।

মেডিকেল কলেজে ভর্তির পর সরকারি ও বেসরকারি সকল ডেন্টাল কলেজ/ডেন্টাল ইউনিটের জন্য একই সঙ্গে অভিন্ন প্রশ্নপত্রে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হইবে।

ইংরেজি মাধ্যমের “ও” এবং “এ” লেভেল পাশ করিয়া ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য ইংরেজিতে প্রশ্নপত্র প্রনয়ণ করিতে হইবে।

৩.৩: লিখিত ভর্তি পরীক্ষা ১০০ টি প্রশ্নের প্রতিটি ১ নম্বর করিয়া মােট (এইচএসসি বা সমমান সিলেবাস অনুযায়ী) ১০০
(একশত) নম্বরের বিষয় ভিত্তিক বিভাজন পদার্থবিদ্যা=২০, রসায়নবিদ্যা=২৫, জীববিজ্ঞান=৩০, ইংরেজী=১৫ ও সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশের ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধ=) ১০ অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হইবে।

৩.৪: লিখিত পরীক্ষার প্রতিটি ভুল উত্তর প্রদানের জন্য ০.২৫ নম্বর কর্তন করা হইবে।

৩.৫: লিখিত পরীক্ষায় ৪০ নম্বর এর কম প্রাপ্তরা অকৃতকার্য বিবেচিত হইবে।

মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে ভর্তির মেধা তালিকা ও প্রার্থী নির্বাচনঃ

৪.১: অনুচ্ছেদ ২.১ অনুযায়ী শুধুমাত্র ভর্তি (লিখিত) পরীক্ষায় কৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের জাতীয় মেধা তালিকা (বিশেষ কোটা
যদি থাকে উল্লেখসহ) প্রকাশ করা হইবে।

৪.২: সরকারি মেডিকেল/ ডেন্টাল কলেজ ডেন্টাল ইউনিটে ভর্তির জন্য মুক্তিযােদ্ধা, উপজাতি ও পার্বত্য অঞ্চলের অ
উপজাতীয়দের জন্য নির্ধারিত আসন বাদে অবশিষ্ট আসনে জাতীয় মেধায় ৮০% এবং জেলা কোটায় (সংশ্লিষ্ট জেলার প্রার্থীদের মেধানুসারে) ২০% প্রার্থী নিবাচন করা হইবে।

৪.৩: জাতীয় মেধা তলিকা প্রকাশের পরপরই বেসরকারি মেডিকেল কলেজ/ডেন্টাল কলেজ/ডেন্টাল ইউনিটে ভর্তির জন্য
একটি সিডিউল প্রকাশ করিতে হইবে।

স্ব-স্ব বেসরকারি মেডিকেল কলেজ/ডেন্টাল কলেজ উক্ত সিডিউল অনুযায়ী একাধিক জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমে ভর্তির জন্য ব্যাপক প্রচারণা গ্রহণ করিবে। এ ক্ষেত্রে ভর্তি ফরমের মূল্য হিসেবে সর্বোচ্চ ১০০০/- (এক হাজার) টাকা গ্রহণ করিতে পারিবে।

৪.৪: বেসরকারি মেডিকেল কলেজ/ডেন্টাল কলেজ সমূহে প্রাপ্ত আবেদনকারীদের জাতীয় মেধা তালিকার ক্রম অনুযায়ী
বিন্যাস করিয়া একটি মেধা তালিকা প্রকাশ করিবে।

এ তালিকা হইতে ভর্তির জন্য সিডিউল প্রস্তুত করিবে। এ তালিকা ও সিডিউল সংশ্লিষ্ট কলেজের ওয়েবসাইট, জাতীয় দৈনিক পত্রিকা ও দৃশ্যমান স্থানে প্রকাশ করিবে। প্রকাশের দিন থেকে ন্যূনতম ৫ (পাঁচ) কর্মদিবসের জন্য উন্মুক্ত থাকিবে।

পরর্বতীতে শূন্য আসনে একই ভাবে ন্যূনতম তিন কর্ম দিবসের জন্য ভর্তি কার্যক্রম উন্মুক্ত থাকিবে। কোন ক্রমেই মেধাক্রমের ব্যতিক্রম করা যাইবেনা।

৪.৫: কলেজ কর্তৃপক্ষ সিডিউল অনুযায়ী ভর্তির অগ্রগতি তালিকাসহ পরিচালক (চিশিজ), স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর, মহাখালী,
ঢাকা-কে দফায় দফায় তাৎক্ষণিকভাবে অবহিত করিবেন।

মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে ভর্তির জন্য সার্টিফিকেট সমূহ নিরীক্ষণঃ

৫.১: ভর্তির পর কলেজ কর্তৃপক্ষ প্রত্যেক ছাত্র/ছাত্রীর এসএসসি, এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষার সনদ ও নম্বরপত্র সংশ্লিষ্ট
শিক্ষাবাের্ড দ্বারা সত্যতা যাচাই করিবেন।

অনুচ্ছেদ ১০ এর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন অবস্থায় সত্যতা যাচাই করা না হইয়া থাকিলে বিদেশি ছাত্র/ছাত্রীদের ক্ষেত্রে পরীক্ষার সনদপত্র এবং নম্বরপত্র সমূহ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করিয়া যাচাই এর  ব্যবস্থা কলেজ কর্তৃপক্ষকে গ্রহণ করিতে হইবে।

৫.২: এই প্রতিবেদন স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরে আবশ্যিকভাবে প্রেরণ করিতে হইবে।

মাইগ্রেশন বা কলেজ বদলি (সরকারি মেডিকেল/ডেন্টাল কলেজের জন্য প্রযােজ্য):

৬.১: ভর্তির জন্য নির্ধারিত তারিখ শেষে শূন্য আসনসমূহের বিপরীতে ভর্তিকৃত ছাত্র/ ছাত্রীদের আবেদন, মেধাস্থান ও কলেজ পছন্দ অনুযায়ী কলেজ পরিবর্তনের (অটোমাইগ্রেশন) সুযােগ দেওয়া হইবে। মাইগ্রেশন শেষে প্রাপ্ত শূন্য আসনসমূহ অপেক্ষমাণ তালিকা হইতে মেধাক্রম অনুসারে পূরণ করা হইবে।

৬.২: অনুচ্ছেদ ৬ (১) এ বর্ণিত নিয়ম ব্যতীত অন্যকোন ভাবে এক মেডিকেল কলেজ হইতে অন্য মেডিকেল কলেজে বদলি
হওয়া বা করা যাইবে না।

মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে কারিকুলাম ও ইন্টার্নশীপঃ

এমবিবিএস/ বিডিএস কোর্সের ছাত্র/ ছাত্রীদেরকে বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমএন্ডডিসি) অনুমােদিত চলতি কারিকুলাম অনুযায়ী শিক্ষা কার্যক্রম সম্পাদন করিতে হইবে।

কোর্স শেষে স্ব স্ব মেডিকেল/ ডেন্টাল কলেজ হাসপাতালে এক বছর ইন্টার্নশীপ সকলের জন্য বাধ্যতামূলক।

৮.০: নীতিমালায় ভর্তির বিজ্ঞপ্তি, প্রশ্নপত্র প্রণয়ন, আবেদনপত্র প্রক্রিয়াকরণ, নিরীক্ষণ, ফলাফল চূড়ান্তকরণ ও প্রকাশ ৬.১ এ বর্ণিত মাইগ্রেশন কার্যক্রমের দায়িত্ব পরিচালক (চিশিজ), স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর, মহাখালী, ঢাকা এর উপর ন্যস্ত থাকিবে

সরকারি বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে ভর্তির সংরক্ষিত আসন ও এ আসনের জন্য প্রযােজ্য সনদপত্রঃ

৯.১: মুক্তিযােদ্ধা সন্তান এবং সন্তানদের সন্তানাদির জন্য মােট আসনের ২% আসন সংরক্ষিত থাকিবে।

৯.২: এ ছাড়া পশ্চাদপদ জনগােষ্ঠী অর্থাৎ উপজাতীয় এবং তিনটি পার্বত্য জেলার অ-উপজাতীয় কোটাভুক্ত আসনের জন্য
(৯+৩)=১২ (বার) টি, এবং পার্বত্য জেলা ছাড়া অন্যান্য জেলার পশ্চাদপদ জনগােষ্ঠী (উপজাতীয়) প্রার্থীদের জন্য ০৮ (আট) টি সহ সর্বমােট ২০ (বিশ) টি আসন সরকারি মেডিকেল কলেজের জন্য সংরক্ষিত থাকিবে।

পার্বত্য জেলার ১২ টি আসনের মধ্যে রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান পার্বত্য জেলার প্রতিটি হতে ০৩ (তিন) টি পশ্চাদপদ জনগােষ্ঠী (উপজাতীয়) এবং ০১ (এক) টি অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের জন্য আসন সংরক্ষিত থাকিবে।

সরকারি ডেন্টাল কলেজের জন্য ০৫ টি আসন উপজাতীয়দের জন্য সংরক্ষিত থাকিবে।

এই আসনের মধ্যে পার্বত্য ০৩ টি জেলার জন্য ০৩টি এবং পার্বত্য জেলার বাহিরে অন্যান্য উপজাতীয়দের জন্য ০২টি আসন সংরক্ষিত থাকিবে।

৯.৩: বেসরকারি মেডিকেল/ ডেন্টাল কলেজ/ইউনিট এর ক্ষেত্রে মুক্তিযােদ্ধাদের সন্তান এবং সন্তানদের সন্তানাদির জন্য
সংরক্ষিত ২% আসন স্ব-স্ব কলেজ/ইউনিট এর জন্য অনুমােদিত আসনের মধ্যে সীমিত থাকিবে।

৯.৪: পার্বত্য জেলার উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সার্কেল চীফ এবং জেলা প্রশাসকের সনদ ও অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সার্কেল চীফ বা জেলা প্রশাসকের সনদ এবং অন্যান্য জেলার উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে গােত্র প্রধান ও জেলা প্রশাসকের সনদ দাখিল করিতে হইবে।

৯.৫: মুক্তিযােদ্ধা কোটায় আবেদনের ক্ষেত্রে প্রার্থীকে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের প্রমাণস্বরূপ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী/ প্রতিমন্ত্রী স্বাক্ষরিত সনদ বা ১৯৯৭-২০০১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ মুক্তিযােদ্ধা সংসদ কর্তৃক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিস্বাক্ষরিত সনদের সত্যায়িত অনুলিপি দাখিল করিতে হইবে।

৯.৬: বেসরকারি মেডিকেল/ ডেন্টাল কলেজ ডেন্টাল ইউনিটসমূহের জন্য ৫% আসন অসচ্ছল মেধাবী ছাত্র/ ছাত্রীদের জন্য সংরক্ষিত থাকিবে। কোন বেসরকারি মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ এই আসনের ছাত্র/ ছাত্রীদের জন্য সরকারি মেডিকেল কলেজের ক্ষেত্রে প্রযােজ্য বেতন ভাতাদি ও সেশন চার্জের অতিরিক্ত কোন প্রকার ফি গ্রহণ করিতে পারিবে না।

৯.৭: অসচ্ছল মেধাবী ছাত্র/ ছাত্রীদের জন্য সংরক্ষিত আসনের বাছাই প্রক্রিয়া স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের চিকিৎসা
শিক্ষা-১ শাখা থেকে ২৩/১২/২০১২ খ্রিঃ তারিখের স্মারক নং-স্বাপকম/চিশিজ/গমেছাঃ/বেসমক ভর্তি-০২/২০১২/৮৬৮ অনুযায়ী Short List তৈরি করিয়া স্ব-স্ব কলেজের গভর্ণিং বডির মাধ্যমে করিতে হইবে।

বিদেশি ছাত্র/ছাত্রীদের সরকারি বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে ভর্তির আবেদন পদ্ধতিঃ

১০.১: দেশি বিদেশি ছাত্র/ ছাত্রীদের শিক্ষা কার্যক্রম একই সাথে শুরুর স্বার্থে বিদেশি ছাত্র/ ছাত্রীদের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি দেশীয়দের
পূর্বেই জারি হইতে হইবে।

বিদেশি ছাত্র/ ছাত্রীদের আবেদনপত্র, এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান সনদপত্র এবং নম্বর পত্র নিজ নিজ দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক বাংলাদেশি দূতাবাসের মাধ্যমে সত্যায়ন সহ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে হইবে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তাহা স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরে প্রেরণ করিবে। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের অনুমােদনক্রমে সমতাকরণসহ প্রয়ােজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করিবে।

১০.২: বেসরকারি মেডিকেল/ ডেন্টাল কলেজে ভর্তির জন্য বিদেশি ছাত্র/ ছাত্রীগণ নিজ নিজ দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমানের সনদপত্র ও নম্বরপত্র প্রত্যয়ন করিয়া সংশ্লিষ্ট সকল কাগজপত্র তাহার পছন্দের মেডিকেল কলেজের নাম উল্লেখপূর্বক বাংলাদেশি দূতাবাসের মাধ্যমে অথবা বাংলাদেশে অবস্থিত ঐ দেশের দূতাবাসের মাধ্যমে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদনপত্র প্রেরণ করিবে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তালিকা প্রস্তুত করিয়া আবেদনগুলাে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরে এবং একটি তালিকা স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগে প্রেরণ করিবে।

আবেদনপত্রসমূহ পরীক্ষা নিরীক্ষা ও শিক্ষাগত যােগ্যতার সমতাকরণসহ ভর্তিযােগ্য প্রার্থীদের কাগজপত্র স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করিবে এবং একটি তালিকা সংশ্লিষ্ট দূতাবাস ও সামগ্রিক তালিকা এই বিভাগে প্রেরণ করিবে।

স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ থেকে প্রেরিত বিদেশি ছাত্র/ ছাত্রী ভর্তির বিজ্ঞপ্তি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রকাশ করিবে এবং ব্যাপক প্রচারের বিষয়টি নিশ্চিত করিবে।

১০.৩: বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়ন, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক বিনিময় নিশ্চিত করিবার লক্ষ্যে
কোন বাংলাদেশি ছাত্র/ ছাত্রী বিদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির আবেদন করিলে

তাহাকে এসএসসি ও এইচএসসি অথবা সমমানের পরীক্ষায় সংশ্লিষ্ট দেশের শিক্ষাগত যােগ্যতার সনদপত্র দাখিল করিতে হইবে এবং যেই প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষা সম্পন্ন করিয়াছেন সেই প্রতিষ্ঠানের প্রত্যয়ন/প্রশংসাপত্র দাখিল করিতে হইবে।

১০.৪: কূটনৈতিক কারণে সার্কভুক্ত কোন দেশের জন্য সংরক্ষিত কোটার শূন্য আসনে অন্য কোন দেশের ছাত্র/ ছাত্রী ভর্তি
করা যাইবে না।

তবে মন্ত্রণালয় নন-সার্ক কোটার শূন্য আসনে স্থানীয় প্রার্থীদের মেধায় ক্রমানুসারে ভর্তির অনুমােদন দিতে পারিবেন।

১০.৫: বিদেশি ছাত্র/ছাত্রীদের ভর্তির ক্ষেত্রে সরকারি মেডিকেল কলেজ ডেন্টাল কলেজ/ ইউনিট এর জন্য জিপিএ ৮.০০
(আট) এবং বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ডেন্টাল কলেজ ইউনিট জন্য জিপিএ ৭.০০ (সাত) নির্ধারণ করিয়া মেধা তালিকা তৈরি করা হইবে।

১১.০: ভুল বা মিথ্যা তথ্যের ক্ষেত্রে প্রযােজ্যঃ

কলেজে ভর্তির পূর্বে বা পরে দেশি বা বিদেশি ছাত্র/ছাত্রীর ভর্তি প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত কোন তথ্য মিথ্যা বা ভুল প্রমাণিত হইলে কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিকভাবে তাহার ভর্তি বাতিল করা সহ আইন অনুয়ায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।

কোন প্রতিষ্ঠানেই অনুমােদিত আসনের অতিরিক্ত দেশি/বিদেশি ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি করা যাইবে না।

বিদেশি ছাত্র/ছাত্রীদের সরকারি বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে ভর্তির আসন সংরক্ষণঃ

১২.১: সরকারি মেডিকেল কলেজসমূহে বিদেশি ছাত্র/ ছাত্রীদের জন্য সার্ক কোটায় ১১২ টি (এমবিবিএস-৯৯ টি ও বিডিএস
১৩টি) আসন এবং নন-সার্ক কোটায় ১০৯ টি (এমবিবিএস-৮২ টি ও বিডিএস- ২৭ টি) আসন সংরক্ষিত থাকিবে।

১২.২: বিদেশি ছাত্র/ ছাত্রী ভর্তির যােগ্য বেসরকারি কলেজ সমূহে কলেজের মােট আসনের সর্বোচ্চ ৪০% বিদেশি ছাত্র/
ছাত্রীদের জন্য সংরক্ষিত থাকিবে।

  • বিদেশি ছাত্র/ছাত্রী পাওয়া না গেলে দেশি ছাত্র/ছাত্রী দ্বারা এই আসন পূরণ করা যাইবে।
  • তবে এই ক্ষেত্রে দেশি ছাত্র/ছাত্রীদের ভর্তির ক্ষেত্রে যেই আর্থিক ব্যবস্থাপনা জড়িত তাহাই প্রযােজ্য হইবে।
  • কোন অবস্থায় বিদেশি ছাত্রদের প্রযােজ্য হারে ফি-সমূহ আদায় করা যাইবে না।

সরকারি বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনাঃ

ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বিএমএন্ডডিসি অনুমােদিত একটি কমিটি থাকিবে। ভর্তি সংক্রান্ত বিষয়ে ভর্তি কমিটির সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলিয়া বিবেচিত হইবে।

১৪.০: নীতিমালার কোন শর্ত ভঙ্গ করিলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে যেই কোন প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে।

রহিতকরণ ও হেফাজতঃ

এই নীতিমালা জারি হওয়ার তারিখ হইতে “মেডিকেল/ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস/বিডিএস কোর্সে শিক্ষার্থী ভর্তি নীতিমালা-২০১৯” বাতিল বলিয়া গণ্য হইবে এবং এই নীতিমালার অনুচ্ছেদ ও উপ-অনুচ্ছেদের সহিত সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়া স্বাপেক্ষে পরবর্তী কার্যক্রম এই নীতিমালার অধীন নিষ্পত্তি হইবে।

  • মােঃ আলী, (সচিব) স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
  • স্মারক নং-৫৯.০০.০০০০.১৪০.১৯.২০৪.২০১৭-৪৩৮
  • তারিখঃ ০২/১১/২০২০ খ্রিঃ

মেডিকেল-ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস/বিডিএস কোর্সে ভর্তি নীতিমালা-২০২০

পিডিএফ ডাউনলোড

আপনার জন্য আরও কিছু তথ্য:

সকল স্তরের শিক্ষা সংক্রান্ত সঠিক তথ্য, সরকারি-বেসরকারি চাকুরি বিজ্ঞপ্তি, চাকুরির পরীক্ষা, এডমিট কার্ড, পরীক্ষার রুটিন, সরকারি বেসরকারি বৃত্তি, উপবৃত্তি ও প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত তথ্য সবার আগে পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজটি Follow করে রাখুন।

ইউটিউবে সর্বশেষ আপডেট পেতে বাংলা নোটিশ ডট কম এর ইউটিউব চ্যানেলটি Subscribe করে রাখুন।

আপনার প্রতিষ্ঠানের যেকোন বিজ্ঞপ্তি, খবর, নোটিশ ও জাতীয় রাজনৈতিক বিষয়ে লেখা প্রকাশ করতে চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দেশের অন্যতম প্রিয় অনলাইন পোর্টাল সর্বদাই সত্য ও বস্তুনির্ভর তথ্য প্রকাশে বদ্ধপরিকর। আপনার যেকোন অভিযোগ আপত্তি ও পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করা হবে।

মেডিকেল-ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস/বিডিএস কোর্সে ভর্তি নীতিমালা-২০২০

ক্যাটাগরি ভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেখুন

আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া

বাংলাদেশের জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা নোটিশ ডট কম এর প্রকাশক ও সম্পাদক জনাব আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া। জন্ম ১৯৯৩ সালের ২০ নভেম্বর, কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলায়। বাবা আবদুল গফুর ভূঁইয়া এবং মা রহিমা বেগম। এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে আবদুল্লাহ আল আরিয়ান বয়স ৫ বছর। মেয়ে ফাবিহা জান্নাত বয়স ১ বছর। আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া এর শিক্ষাজীবন আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ থেকে ২০১৮ সালে ম্যানেজমেন্ট এ স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি উত্তরা ইউনিভার্সিটি ঢাকা থেকে বিপিএড সম্পন্ন করেন। আজিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শিক্ষা জীবন শুরু। এরপর আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং নবাব ফয়জুন্নেসা সরকারি কলেজ লাকসাম উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে কিছুদিন ক্লাস করার পর। পারিবারিক কারণে নাঙ্গলকোট হাসান মেমোরিয়াল সরকারি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। শিক্ষা জীবনে তিনি কুমিল্লা সরকারি কলেজ এ কিছুদিন রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিষয়ে অধ্যয়ন করার পর ভালো না লাগায় পুনরায় ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ছাত্র জীবনে তিনি নানা রকম সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন। কর্মজীবন কর্মজীবনের শুরুতে তিনি আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকতা পেশায় যোগদেন। বেশ কিছুদিন পর তিনি ২০১৯ সালে উন্নত ভবিষ্যতের আশায় কুয়েত পারি জমান। কিন্তু সেখানকার কাজের পরিস্থিতি অনুকুলে না থাকায় পুনরায় আবার বাংলাদেশে ফিরে এসে পূর্বের পদে কাজে যোগদান করে অদ্যাবধি কর্মরত আছেন। এছাড়াও তিনি স্বপ্ন গ্রাফিক্স এন্ড নেটওয়ার্ক নামে একটি মাল্টিমিডিয়া এবং প্রিন্টিং প্রেস প্রতিষ্ঠানের স্বত্তাধীকারী সেই সাথে স্বপ্ন ইশকুল নামক একটি কম্পিউটার ট্রেণিং ইনস্টিটিউট এর মালিকানায় আছেন যেখানে তিনি নিজেই ক্লাস পরিচালনা করেন। লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্ম ছাত্র অবস্থায় তিনি লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্মের সাথে জড়িত আছেন। ২০১১ সালে রাইটার্স এসোসিয়েশন এর ম্যাগাজিনে তার প্রথম লেখা বন্ধু চিরন্তন প্রকাশিত হয়। এর পর তিনি বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধ রচনা করেছেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
Close

অ্যাডস্ ব্লকার পাওয়া গেছে!

দয়া করে আমাদের সাপোর্ট করার জন্য আপনার এডস্ ব্লকার ডিজেবল করে পেইজটি রিলোড করুন! ধন্যবাদ