শিক্ষাঙ্গণ

প্রতিষ্ঠানের সনদ অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের জন্ম নিবন্ধন দিতে নির্দেশনা

সম্প্রতি কোভিড-১৯ এর টিকা সংক্রান্ত কাজে ১২-১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় আনতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানের সনদ অনুযায়ী জন্ম নিবন্ধন সম্পন্ন করতে নির্দেশনা দিয়েছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের রেজিষ্টার জেনারেল এর কার্যালয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন ডেপুটি রেজিষ্টার জেনারেল (উপসচিব) মোঃ ওসমান ভূঁইয়া। কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করতে প্রতিষ্ঠানের সনদ অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের জন্ম নিবন্ধন দিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়।

০৫ জানুয়ারি ২০২২ প্রতিষ্ঠানের সনদ অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের জন্ম নিবন্ধন দিতে নির্দেশনাটিতে ইউনিয়ন পরিষদ সমূহের চেয়ারম্যান, পৌরসভা মেয়র, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও অন্যান্য সকল সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রতি পিতা মাতার জন্ম নিবন্ধন সনদ ছাড়াই শিক্ষার্থীদের জন্ম সনদ প্রদান করতে বলা হয়। তবে পরবর্তীতে অবশ্যই শিক্ষার্থীর পিতা-মাতার জন্ম সনদ সংযুক্ত করতে হবে।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পত্র সংখ্যা ০৩.৪৫.২৬৯০.০৭০.১৬.০৬.১৯২৩৭ তারিখঃ ৩০ ডিসেম্বর, ২০১১ অনুযায়ী ১২-১৮ বছর বয়সী ছাত্র-ছাত্রীদের ভ্যাকসিন প্রদানের লক্ষ্যে জন্ম নিবন্ধন বিষয়ে নির্দেশনায় বলা হয়-

১২-১৮ বছর বয়সী ছাত্র-ছাত্রীদের কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন প্রদানের নিমিত্ত সুরক্ষা আগের মাধ্যমে নিবন্ধন কাজ শুরু হয়েছে। বিদ্যালয়ে ভর্তির সময় জন্ম নিবন্ধন বাধ্যতামূলক হলেও এখনাে অনেক শিক্ষার্থীর জন্ম নিবন্ধন সনদ নেই মর্মে রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয় অবগত হয়েছে। অথচ সুরক্ষা আগের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কোভি-১৯ এর ভ্যাকসিন প্রদানের জন্য জন্ম নিবন্ধন আবশ্যক।

২০০১ সালের পর জন্ম নেয়া শিশুর জন্ম নিবন্ধনের ক্ষেত্রে BDRIS Software এ পিতা-মাতার জন্ম সনদ নম্বর প্রদানের বিধান আছে। ১২-১৮ বহু বয়সী ছাত্র-ছাত্রীদের কোভি-১৯ এর ভ্যাকসিন প্রদানের নিমিত্ত সুরক্ষা আ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনেয় বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক-২ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় পিতা-মাতার জন্ম নিবন্ধন ব্যতীত শিক্ষার্থীদের জন্ম সনদ করার সিদ্ধান্ত প্রদান করা হয়েছে।

১৯১৮ বছর বয়সী ছাত্র-ছাত্রীদের কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন প্রদানের নিমিত্ত সুরক্ষা অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন সম্পাদন করার নিমিত্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের প্রদত্ত সনদের ভিত্তিতে প্রয়ােজনে পিতা-মাতার জন্ম নিবন্ধন ব্যতীত ন্যুনতম সময়ে নিবন্ধন কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরােধ করা হলাে। তবে পরবর্তীতে দুততম সময়ের মধ্যে পিতা মাতার জন্ম নিবন্ধন সম্পন্ন করতে হবে।

নিচের ছবিতে প্রতিষ্ঠানের সনদ অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের জন্ম নিবন্ধন দিতে নির্দেশনাটি দেখুন

প্রতিষ্ঠানের সনদ অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের জন্ম নিবন্ধন দিতে নির্দেশনা
বিজ্ঞপ্তি

আপনার জন্য আরও কিছু তথ্যঃ

সকল তথ্য পাওয়ার জন্য বাংলা নোটিশ এর ফেসবুক পেজটি লাইক এবং ফলো করে রাখুন ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে রাখুন এবং প্লেস্টোর থেকে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপটি ডাউনলোড করে রাখুন।

আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া

বাংলাদেশের জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা নোটিশ ডট কম এর প্রকাশক ও সম্পাদক জনাব আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া। জন্ম ১৯৯৩ সালের ২০ নভেম্বর, কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলায়। বাবা আবদুল গফুর ভূঁইয়া এবং মা রহিমা বেগম। এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে আবদুল্লাহ আল আরিয়ান বয়স ৫ বছর। মেয়ে ফাবিহা জান্নাত বয়স ১ বছর। আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া এর শিক্ষাজীবন আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ থেকে ২০১৮ সালে ম্যানেজমেন্ট এ স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি উত্তরা ইউনিভার্সিটি ঢাকা থেকে বিপিএড সম্পন্ন করেন। আজিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শিক্ষা জীবন শুরু। এরপর আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং নবাব ফয়জুন্নেসা সরকারি কলেজ লাকসাম উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে কিছুদিন ক্লাস করার পর। পারিবারিক কারণে নাঙ্গলকোট হাসান মেমোরিয়াল সরকারি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। শিক্ষা জীবনে তিনি কুমিল্লা সরকারি কলেজ এ কিছুদিন রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিষয়ে অধ্যয়ন করার পর ভালো না লাগায় পুনরায় ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ছাত্র জীবনে তিনি নানা রকম সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন। কর্মজীবন কর্মজীবনের শুরুতে তিনি আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকতা পেশায় যোগদেন। বেশ কিছুদিন পর তিনি ২০১৯ সালে উন্নত ভবিষ্যতের আশায় কুয়েত পারি জমান। কিন্তু সেখানকার কাজের পরিস্থিতি অনুকুলে না থাকায় পুনরায় আবার বাংলাদেশে ফিরে এসে পূর্বের পদে কাজে যোগদান করে অদ্যাবধি কর্মরত আছেন। এছাড়াও তিনি স্বপ্ন গ্রাফিক্স এন্ড নেটওয়ার্ক নামে একটি মাল্টিমিডিয়া এবং প্রিন্টিং প্রেস প্রতিষ্ঠানের স্বত্তাধীকারী সেই সাথে স্বপ্ন ইশকুল নামক একটি কম্পিউটার ট্রেণিং ইনস্টিটিউট এর মালিকানায় আছেন যেখানে তিনি নিজেই ক্লাস পরিচালনা করেন। লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্ম ছাত্র অবস্থায় তিনি লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্মের সাথে জড়িত আছেন। ২০১১ সালে রাইটার্স এসোসিয়েশন এর ম্যাগাজিনে তার প্রথম লেখা বন্ধু চিরন্তন প্রকাশিত হয়। এর পর তিনি বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধ রচনা করেছেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
Close

অ্যাডস্ ব্লকার পাওয়া গেছে!

দয়া করে আমাদের সাপোর্ট করার জন্য আপনার এডস্ ব্লকার ডিজেবল করে পেইজটি রিলোড করুন! ধন্যবাদ