বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ই-রিকুইজিশন সংশোধন, সংযোজন, পরিশোধন ও পরিমার্জন সম্পর্কিত জরুরী নির্দেশনা প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ এনটিআরসিএ। ই-রিকুইজিশন সংযোজন নিয়ে
গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ওয়েবসাইটে এই নির্দেশনা প্রদান করা হয়।
নির্দেশনার বিষয়বস্তু-
এতদ্বারা এতদ্বারা সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, সম্প্রতি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ই-রিকুইজেশন প্রদানের নির্ধারিত সময়সীমা অতিক্রান্ত হয়েছে।
বেসরকারি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের এর পূর্বশর্ত নির্ভুল e-requisition। সে লক্ষ্যে ই-রিকুইজিশন প্রয়োজন সাপেক্ষে সংশোধন, পরিশোধন, পরিমার্জনের শেষ সুযোগ প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
যদি কোন প্রতিষ্ঠান প্রেরিত ই-রিকুইজিশন এর সংশোধন, পরিশোধন ও পরিমার্জন এর প্রয়োজন হয় তবে আগামী 5 মার্চ 2020 তারিখের মধ্যে সংশ্লিষ্ট জেলা শিক্ষা অফিসার গ্রহণ সংশ্লিষ্ট উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের মাধ্যমে নিজ নিজ এলাকায় অন্তর্ভুক্ত প্রতিষ্ঠান চাহিদা পত্র যাচাই-বাছাই করে, প্রয়োজন অনুসারে প্রতিষ্ঠান সংশোধন পরিমার্জন প্রয়োজন মনে করবেন সে সকল প্রতিষ্ঠান প্রধান কে দিয়ে সূত্রস্থ পত্রে উল্লেখিত সময়ের মধ্যে চাহিদা পত্র সংশোধন করে নিবেন।
সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধান ইউজার আইডি পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে http://ngi.teletalk.com.bd এই অ্যাড্রেসে লগইন করে এডিট অপশনে গিয়ে চাহিদা পত্র সংশোধন পরিশোধন পরিমার্জন করতে পারবেন।
২। প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত সংশোধিত চাহিদা পত্রের কপি সংশ্লিষ্ট জেলা শিক্ষা অফিসার গণ নিজ প্যানেলে দেখতে পাবেন।
চাহিদা পত্র যাচাই এরপর জেলা শিক্ষা অফিসার গ্রহণ নিজ নিজ প্যানেল পেজ এর শেষে প্রদর্শিত Save and Submit বাটন এ ক্লিক করলে সংশোধিত চাহিদাপত্র গুলো চূড়ান্তভাবে সাবমিট হবে।
এ প্রক্রিয়াটি যথাযথভাবে অনুসরণ এর জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হল।
উল্লেখ্য, যেসকল ই-রিকুইজিশন ইতিমধ্যে প্রেরিত হয়েছে কেবলমাত্র সেসকল ই-রিকুইজিশন সংশোধন, পরিশোধন ও পরিমার্জন করা যাবে। নতুন করে কোন পদ অন্তর্ভুক্ত করার সুযোগ থাকবেনা।
৩। আরো উল্লেখ্য যে, বর্ণিত সময়সীমা অতিক্রান্ত হবার পর ই-রিকুইজিশন সংশোধন, পরিশোধন ও পরিমার্জনের আর কোনো আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।
এরপরও যদি কোন প্রতিষ্ঠান প্রধান জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা ২০১৮, মহিলা কোটার পরিপত্র এবং নবসৃষ্ট পদে নিয়োগের বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুসরণ না করে ভুল ই-রিকুইজিশন প্রদান করেন তবে তার বিরুদ্ধে জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা ২০১৮ এর ১৮.১ (ঘ) অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগে পত্র প্রেরণ করা হবে।
একই সাথে সংশ্লিষ্ট জেলা শিক্ষা অফিসার এবং উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের উপর অর্পিত দায়িত্ব অবহেলার বিষয়টি জানিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগে পত্র প্রেরণ করা হবে।
জনস্বার্থে বিষয়টি অতীব জরুরী হিসেবে বিবেচ্য।
উপরোক্ত নির্দেশনার আলোকে বাংলাদেশের সকল বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠান প্রধানগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
যেহেতু সকল দায়ভার প্রতিষ্ঠান প্রধানের উপর বর্তাবে যেহেতু বিষয়টি পুনরায় যাচাই-বাছাই করে ইরিগেশন কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
রিকুইজিশন সংক্রান্ত জরুরী যোগাযোগের জন্য নিচে দুটো নাম্বার প্রদান করা হলো:
02-41030129, 02-41030393
আরো পড়ুন:
- ১৭ তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে।
- যেভাবে শিক্ষক-কর্মচারীদের HRM নিবন্ধন করবেন (ফরম ও গাইডলাইন)
- Megapari’s Global Football Influence: Unveiling the Power of Sponsorship
- Some Popular Bangladeshi Online Games
- Mastering Online Game Skills With Level Up Your Gameplay
- A Beginner’s Guide: How to Join Online Games and Dive into Digital Adventures
- Top 5 Lucrative Career Paths in Bangladesh’s Thriving Sports Sector