সর্বশেষ আপটেড

ডিজিটাল বাংলাদেশে ই-সার্ভিস, ই-গভর্ন্যান্স ও ই-কমার্স আমাদের জীবনকে করেছে সহজতর

সুপ্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দ, আজকের আলোচনার বিষয়বস্তু নবম শ্রেণির ১৬তম সপ্তাহের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান/উত্তর‘ডিজিটাল বাংলাদেশে ই-সার্ভিস, ই-গভর্ন্যান্স ও ই-কমার্স আমাদের জীবনকে করেছে সহজতর’-এর উপর ৩০০ শব্দের মধ্যে একটি প্রতিবেদন তৈরি। নবম শ্রেণির ১৬তম সপ্তাহে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারিত অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ ইং তারিখে নবম শ্রেণির নির্ধারিত অ্যাসাইনমেন্ট (মাউশি) অধিদপ্তরের ওয়েব সাইটে প্রকাশ করা হয়।

নবম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রথম অধ্যায়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এবং আমাদের বাংলাদেশ ও ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে ই-সার্ভিস, ই-গভর্ন্যান্স ও ই-কমার্স আমাদের জীবনকে করেছে সহজতর’-এর উপর ৩০০ শব্দের মধ্যে একটি প্রতিবেদন তৈরি করতে বলা হয়েছে।

নবম শ্রেণির ১৬তম সপ্তাহের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্ট

শ্রেণি: নবম; বিভাগ: সকল; বিষয়: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি; অ্যাসাইনমেন্ট নম্বর: ০২

অ্যাসাইনমেন্ট: ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে ই-সার্ভিস, ই-গভর্ন্যান্স ও ই-কমার্স আমাদের জীবনকে করেছে সহজতর’-এর উপর ৩০০ শব্দের মধ্যে একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।

নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ/পরিধি):

প্রতিবেদনটি তৈরির ক্ষেত্রে লক্ষ রাখতে হবে-

১। প্রারম্ভিক অংশ: মূল শিরােনাম, প্রাপকের নাম, ঠিকানা।

২। প্রধান অংশ: বিষয় সম্পর্কে ভূমিকা, মূল প্রতিবেদন

  • ক. ই-সার্ভিস, ই-গভর্ন্যান্স ও ই-কমার্স কী তা উপস্থাপন।
  • খ. আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে এ সকল সেবা কী ধরনের সুবিধা দিচেছ তার বর্ণনা।
  • গ. এ সকল সেবা আমাদের বর্তমান জীবনকে কীভাবে সহজতর করেছে তার বর্ণনা।
  • ঘ. উপসংহার ও সুপারিশ।

৩। পরিশিষ্ট: তথ্য নির্দেশ, গ্রন্থ বিবরণী, কমিটির তালিকা ও আনুসঙ্গিক বিষয়াদি।

নবম শ্রেণির ১৬তম সপ্তাহের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান/উত্তর

তারিখ : ১৬ সেপ্টেম্বর , ২০২১ খ্রি .

বরাবর , প্রধান শিক্ষক

‘ক’ স্কুল, কুমিল্লা।

বিষয় : ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে ই-সার্ভিস, ই-গভর্ন্যান্স ও ই-কমার্স আমাদের জীবনকে করেছে সহজতর’-এর উপর ৩০০ শব্দের মধ্যে একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।

জনাব,
বিনতি নিবেদন এই যে , আপনার আদেশ নং বা.উ.বি.৩৫৫-১ তারিখ ১৫/৯/২০২১ অনুসারে উপরােক্ত বিষয়ের উপর আমার স্বব্যখ্যাত প্রতিবেদনটি নিন্মে পেশ করলাম ।

ডিজিটাল বাংলাদেশে ই-সার্ভিস, ই-গভর্ন্যান্স ও ই-কমার্স আমাদের জীবনকে করেছে সহজতর

একুশ শতকের সম্পদ হলো জ্ঞান। এবং এই জ্ঞানের কল্যাণেই মানুষ আবিষ্কার করেছে নিত্য নতুন প্রযুক্তি। সৃষ্টি হয়েছে ই-কমার্স , ই গভর্নেন্স ই সার্ভিস এর মত বিষয়গুলো যা আমাদের জীবনকে করেছে সহজতর।

ই-সার্ভিসঃ

ই-সার্ভিস এর পূর্ণরূপ হলো ইলেকট্রনিক সার্ভিস। ই-সেবার প্রধান প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো-এটি স্বল্প খরচে, স্বল্প সময়ে এবং হয়রানিমুক্ত সেবা নিশ্চিত করে। বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও অধিদপ্তরসমূহের উদ্যোগে ইতিমধ্যেই অনেক ই-সেবা চালু হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো পাঠ্যপুস্তকের ডিজিটাল সংস্করণ, ই-পূর্জি, ই-পাৰ্চ, ই-টিকেট, টেলিমেডিসিন, অনলাইন আয়কর হিসাব করার ক্যালকুলেটর ইত্যাদি। বর্তমানে ই-সার্ভিস বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি সেবামূলক সংস্থা সার্বক্ষণিকভাবে অথবা স্বল্প সময়ে দেশের জনগণকে বিভিন্ন সেবা প্রদান করছে। ই সার্ভিসের কয়েকটি কার্যক্রম নিচে উল্লেখ করা হল যা আমাদের জীবনকে সহজ করেছে।

  • ই-স্বাস্থ্যসেবা: বিভিন্ন সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কর্মরত চিকিৎসকরা এখন মােবাইল ফোনে স্বাস্থ্য পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এজন্য দেশের সকল সরকারি হাসপাতালে একটি করে মােবাইল ফোন দেওয়া হয়েছে। দেশের যেকোনাে নাগরিক এভাবে যেকোনাে চিকিৎসকের পরামর্শ পেতে পারেন। এছাড়া দেশের কয়েকটি হাসপাতালে। টেলিমেডিসিন সেবা চালু হয়েছে। এর মাধ্যমে রােগী হাসপাতালে না এসেও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সেবা ও পরামর্শ পাচ্ছেন ।
  • কৃষি তথ্য ও যোগাযোগ কেন্দ্র: কৃষি তথ্য ও যোগাযোগ কেন্দ্র হলো-মাঠপর্যায়ে স্থাপিত কৃষকদের দ্বারা পরিচালিত একটি আইসিটিভিত্তিক তথ্য সেবা কেন্দ্র।
  • ই-পুর্জি: দেশের অভ্যন্তরে অবস্থিত চিনিকলসমূহের তথ্য এখন ডিজিটাল পদ্ধতিতে পাওয়া যায়।
  • ই-পর্চা সেবা: বর্তমানে জমি সংক্রান্ত তথ্যাদি ই-সেবার আওতায় আসায় আবেদনকারী এখন জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের জেলা ই-সেবা কেন্দ্রের পাশাপাশি, ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার থেকে এমনকি অনলাইনে দেশ-বিদেশের যে কোন স্থান থেকেই নির্দিষ্ট ফি জমা দিয়ে পর্চা সংগ্রহ করতে পারছে।

ই-গভর্নেন্সঃ

ই-গভর্নেন্স (E-governence) এর পূর্ণরূপ হলো- ইলেকট্রনিক গভর্নেন্স (Electronic Governence)। এটা এমন একটি পদ্ধতি বা ব্যবস্থা যা সরকারের কর্মকান্ড ইলেকট্রনিক বা ডিজিটাইজড আকারে রূপান্তরিত করে এবং জনগণের সাথে সরকারের সরাসরি যোগসূত্র স্থাপন করে। ডিজিটাইজড ইনফরমেশন তথ্য প্রযুক্তির বিভিন্ন মাধ্যমের সাহায্যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান শেয়ার করতে পারে। ই-গভর্নেন্স কয়েকটি কার্যক্রম নিচে উল্লেখ করা হল যা আমাদের জীবনকে সহজ করেছে।

সরকারী কার্যক্রমে ও প্রক্রিয়ায় ডিজিটাল পদ্ধতির প্রয়োগই হচ্ছে ই-গভর্ন্যান্স। অতীতে পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল বিশেষ করে এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল সংগ্রহ করা পরীক্ষার্থী এবং অবিভাবকদের একটি বিড়ম্বনা ব্যাপার ছিল। কিন্তু বর্তমানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির কল্যাণে ফল প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে ইন্টারনেট এমনকি মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল জানা যায়। আবার পরীক্ষার ফলাফল পুন:মূল্যায়ন করার জন্যও এখন অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করা হচ্ছে এবং ফলাফল পাওয়া যাচ্ছে।

বাংলাদেশে ই-গভর্ন্যান্স চালুর ফলে সরকারি দপ্তরসমূহের মধ্যে আন্ত:সংযোগ সহ কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে দ্রুত সেবা প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে। তবে এখনও অনেক ক্ষেত্রে ই-গভর্ন্যান্স চালু হাওয়ার বাকি রয়েছে। সকল ক্ষেত্রে ই-গভর্ন্যান্স চালু হলে দেশ আরও অনেক উন্নতির দিকে এগিয়ে যাবে।

ই-কমার্সঃ

ই-কমার্স এর পূর্ণ অর্থ হচ্ছে ইলেকট্রনিক কমার্স । ইন্টারনেট প্রযুক্তিতে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ও অন্যান্য ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে পণ্য, সেবা ও তথ্য ক্রয়-বিক্রয়, হস্তান্তর বা বিনিময় কার্যকেই বলা হয় ই-কমার্স (E-commerce)। ই-কমার্স একটি বাণিজ্য ক্ষেত্র যেখানে কোন ইলেকট্রনিক সিস্টেমের মাধ্যমে পণ্য বা সেবার লেনদেন সম্পূর্ণ হয়ে থাকে।

ই-কমার্সের সুবিধা সমূহ জীবনকে সহজতর করেছেঃ

  • ১. ব্যবসার মান বিশেষভাবে উন্নয়ন করা যায়।
  • ২. ই-কমার্স কোন প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় এবং আর্ন্তজাতিক বাজারে প্রবেশ করতে সাহায্য করে।
  • ৩. ই-কমার্সের তথ্য প্রক্রিয়াকরণের বিভিন্ন খরচাদি যেমন- তৈরী করা, বিতরণ করা, সংরক্ষণ করা এবং পড়া ইত্যাদি কার্যক্রমের খরচ ব্যাপকভাবে কমায়।
  • ৪. ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে সহজে সম্পর্ক তৈরী করে।
  • ৫. ই-কমার্স সময় বাঁচায় এবং অতি দ্রুত ভোক্তার কাছে পণ্য পৌঁছায়।
  • ৬. যোগাযোগ খরচ কমায়।
  • ৭. পণ্য ও সেবার মান উন্নয়ন করা যায়।

এ সকল সেবা আমাদের বর্তমান জীবনকে যেভাবে সহজতর করেছে তার বর্ণনা:

ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার সিস্টেম ( ই – এমটিএস) :

বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার সিস্টেমের মাধ্যমে দেশের এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে নিরাপদে , দ্রুত ও কম খরচে টাকা পাঠানাে যায়। ১ মিনিটের মধ্যে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত পাঠানাে যায়। দেশের প্রায় সকল ডাকঘরে এই সেবা পাওয়া যায় ।

রেলওয়ের ই – টিকেটিং ও মােবাইল টিকেটিং:

বাংলাদেশ রেলওয়ের কয়েকটি আন্তঃনগর ট্রেনের টিকেট এখন মােবাইল ফোনেও ক্রয় করা যায়। আবার অনলাইনেও টিকেট সংগ্রহের ব্যবস্থা রয়েছে। ফলে , নিজের সুবিধামতাে সময়ে রেলস্টেশনে না গিযেও নির্দিষ্ট গন্তব্যের টিকেট সংগ্রহ সব হচ্ছে। মােবাইল ফোন বা অনলাইনে টিকেট সংগ্রহ করা হলে ট্রেন ছাড়ার অল্প সময় পূর্বে যাত্রীকে স্টেশনে যেতে হয় এবং মােবাইল ফোন বা অনলাইনে প্রাপ্ত। গােপন নম্বর প্রদর্শন করে সেখানে নির্ধারিত কাউন্টার থেকে যাত্রার টিকেট সংগ্রহ করে নিতে হয়।

জাতীয় ই-তথ্যকোষ:

জীবন-জীবিকাভিত্তিক সকল তথ্য যেন সহজেই এক জায়গায় খুঁজে পাওয়া যায় সেজন্য বাংলা ভাষায় সর্বপ্রথম তথ্যকোষ জাতীয় ইতথ্যকোষ চালু করা হয়েছে। জাতীয় ই-তথ্যকোষে কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আইন ও মানবাধিকার, পর্যটন, কর্মসংস্থান, শিল্প ও বাণিজ্য, নাগরিক সেবা, পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ইত্যাদি বিষয়ে তথ্য টেক্সট, এ্যানিমেশন, ছবি, অডিও এবং ভিডিও আকারে বাংলা ভাষায় সন্নিবেশ করা হয়েছে। এছাড়াও জাতীয় ই-তথ্যকোষ ওয়েবসাইটের ভিডিও কন্টেন্টসমূহকে নিয়ে অ্যাপস এবং নারী উন্নয়ন ও নির্যাতন প্রতিরােধ বিষয়ক যে সেকল তথ্য রয়েছে সেগুলাে নিয়ে তথ্যকোষে ‘জাগরণ’ নামে একটি সাব- সাইট রয়েছে।

একুশ শতক হচ্ছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগ। পূর্বে সম্পদের যে ধারণা ছিল, বর্তমানে সেটি পুরোপুরি পাল্টে গেছে। পৃথিবীর সবাই মেনে নিয়েছে যে, জ্ঞানই হচ্ছে একুশ শতকের সম্পদ। যার অর্থ কৃষি, খনিজ সম্পদ, শিল্প কিংবা বাণিজ্য নয়; বর্তমানে পৃথিবীর সম্পদ হচ্ছে সাধারণ মানুষ। তার কারণ একমাত্র মানুষই জ্ঞান সৃষ্টি করতে পারে, জ্ঞান ধারণ করতে পারে এবং জ্ঞান ব্যবহার করতে পারে। সম্পদের এই নতুন ধারণাটি পুরো পৃথিবীর মানুষের চিন্তার জগতে একটি বিরাট পরিবর্তন এনে দিয়েছে। একুশ শতকের মানুষ তাই সম্পূর্ণ নতুনভাবে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে।

প্রতিবেদকের নাম : খাদিজাতুল স্বর্ণা
রোল নং : ০১
প্রতিবেদনের ধরণ : প্রাতিষ্ঠানিক,
প্রতিবেদনের শিরোনাম : ডিজিটাল বাংলাদেশে ই-সার্ভিস, ই-গভর্ন্যান্স ও ই-কমার্স আমাদের জীবনকে করেছে সহজতর
প্রতিবেদন তৈরির স্থান : কুমিল্লা
তারিখ : ১৬/০৯/২০২১ ইং ।

এটিই তোমাদের নবম শ্রেণির ১৬তম সপ্তাহের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান/উত্তর‘ডিজিটাল বাংলাদেশে ই-সার্ভিস, ই-গভর্ন্যান্স ও ই-কমার্স আমাদের জীবনকে করেছে সহজতর’-এর উপর ৩০০ শব্দের মধ্যে একটি প্রতিবেদন তৈরি

আরো দেখুন-

সকল স্তরের শিক্ষা সংক্রান্ত সঠিক তথ্য, সরকারি-বেসরকারি চাকুরি বিজ্ঞপ্তি, চাকুরির পরীক্ষা, এডমিট কার্ড, পরীক্ষার রুটিন, সরকারি বেসরকারি বৃত্তি, উপবৃত্তি ও প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত তথ্য সবার আগে পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজটি Follow করে রাখুন। ইউটিউবে সর্বশেষ আপডেট পেতে বাংলা নোটিশ ডট কম এর ইউটিউব চ্যানেলটি Subscribe করে রাখুন। আপনার প্রতিষ্ঠানের যেকোন বিজ্ঞপ্তি, খবর, নোটিশ ও জাতীয় রাজনৈতিক বিষয়ে লেখা প্রকাশ করতে চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া

বাংলাদেশের জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা নোটিশ ডট কম এর প্রকাশক ও সম্পাদক জনাব আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া। জন্ম ১৯৯৩ সালের ২০ নভেম্বর, কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলায়। বাবা আবদুল গফুর ভূঁইয়া এবং মা রহিমা বেগম। এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে আবদুল্লাহ আল আরিয়ান বয়স ৫ বছর। মেয়ে ফাবিহা জান্নাত বয়স ১ বছর। আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া এর শিক্ষাজীবন আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ থেকে ২০১৮ সালে ম্যানেজমেন্ট এ স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি উত্তরা ইউনিভার্সিটি ঢাকা থেকে বিপিএড সম্পন্ন করেন। আজিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শিক্ষা জীবন শুরু। এরপর আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং নবাব ফয়জুন্নেসা সরকারি কলেজ লাকসাম উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে কিছুদিন ক্লাস করার পর। পারিবারিক কারণে নাঙ্গলকোট হাসান মেমোরিয়াল সরকারি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। শিক্ষা জীবনে তিনি কুমিল্লা সরকারি কলেজ এ কিছুদিন রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিষয়ে অধ্যয়ন করার পর ভালো না লাগায় পুনরায় ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ছাত্র জীবনে তিনি নানা রকম সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন। কর্মজীবন কর্মজীবনের শুরুতে তিনি আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকতা পেশায় যোগদেন। বেশ কিছুদিন পর তিনি ২০১৯ সালে উন্নত ভবিষ্যতের আশায় কুয়েত পারি জমান। কিন্তু সেখানকার কাজের পরিস্থিতি অনুকুলে না থাকায় পুনরায় আবার বাংলাদেশে ফিরে এসে পূর্বের পদে কাজে যোগদান করে অদ্যাবধি কর্মরত আছেন। এছাড়াও তিনি স্বপ্ন গ্রাফিক্স এন্ড নেটওয়ার্ক নামে একটি মাল্টিমিডিয়া এবং প্রিন্টিং প্রেস প্রতিষ্ঠানের স্বত্তাধীকারী সেই সাথে স্বপ্ন ইশকুল নামক একটি কম্পিউটার ট্রেণিং ইনস্টিটিউট এর মালিকানায় আছেন যেখানে তিনি নিজেই ক্লাস পরিচালনা করেন। লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্ম ছাত্র অবস্থায় তিনি লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্মের সাথে জড়িত আছেন। ২০১১ সালে রাইটার্স এসোসিয়েশন এর ম্যাগাজিনে তার প্রথম লেখা বন্ধু চিরন্তন প্রকাশিত হয়। এর পর তিনি বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধ রচনা করেছেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
Close

অ্যাডস্ ব্লকার পাওয়া গেছে!

দয়া করে আমাদের সাপোর্ট করার জন্য আপনার এডস্ ব্লকার ডিজেবল করে পেইজটি রিলোড করুন! ধন্যবাদ