আজকে আমরা ২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের চতুর্থ সপ্তাহের ইসলাম শিক্ষা প্রথম পত্র অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান অর্থ্যাৎ তাকওয়ার ধারণা, গুরুত্ব প্রয়ােজনীয়তা বিশ্লেষণ সম্পর্কে জানবো। এতে তোমাদের এইচএসসি পরীক্ষার্থী ২০২১ ৪র্থ সপ্তাহের ইসলাম শিক্ষা এ্যাসাইনমেন্ট সমাধান বা উত্তর লিখতে সহজ হবে।
নিচের ছবিতে প্রথমে ২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার চতুর্থ সপ্তাহের ইসলাম শিক্ষা এস্যাইনমেন্ট দেখে নাও
তাকওয়ার ধারণা, গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা বিশ্লেষণ
তাকওয়ার শাব্দিক ও পারিভাষিক অর্থ
তাকওয়া শব্দের অর্থ বিরত থাকা, বেঁচে থাকা, ভয় করা, নিজেকে রক্ষা করা। ব্যবহারিক অর্থে পরহেজগারি, খোদাভীতি, আত্মশুদ্ধি ইত্যাদি বোঝায়। ইসলামি পরিভাষায়, আল্লাহ তায়ালার ভয়ে যাবতীয় অন্যায়, অত্যাচার ও পাপকাজ থেকে বিরত থাকাকে তাকওয়া বলা হয়। অন্যকথায় সকল প্রকার পাপাচার থেকে নিজেকে রক্ষা করে কুরআন সুন্নাহ মোতাবেক জীবন পরিচালনা করাকে তাকওয়া বলা হয়। যিনি তাকওয়া অবলম্বন করেন তাঁকে বলা হয় মুত্তাকি।
ব্যক্তি জীবনে তাকওয়ার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা
তাকওয়া একটি মহৎ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। মানবজীবনে তাকওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। তাকওয়া মানুষকে ইহকালীন ও পরকালীন উভয় জীবনকেই সম্মান-মর্যাদা ও সফলতা দান করে। ইসলামি জীবন দর্শনে মানুষের মধ্যে সবচেয়ে মর্যাদাবান ব্যক্তি হলেন মুত্তাকিগণ। আল্লাহ তায়ালা বলেন,
“নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট সবচেয়ে সম্মানিত সেই ব্যক্তি যে তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি তাকওয়াবান।” (সূরা আল-হুজুরাত, আয়াত ১৩)
আল্লাহ তায়ালার নিকট তাকওয়ার মূল্য অত্যধিক। ধন-সম্পদ, শক্তি-ক্ষমতা, গাড়ি-বাড়ি থাকলেই মানুষ আল্লাহ তায়ালার নিকট মর্যাদা লাভ করতে পারে না। বরং যে ব্যক্তি তাকওয়া অবলম্বন করতে পারেন সেই আল্লাহ তায়ালার নিকট বেশি মর্যাদাবান। আল্লাহ্ তায়ালা তাঁকে ভালোবাসেন।
আল্লাহ তায়ালা স্বয়ং বলেছেন –“নিশ্চয়ই আল্লাহ মুত্তাকিদের ভালোবাসেন।” (সূরা আত্ তাওবা, আয়াত ৪)
পার্থিব জীবনে মুত্তাকিগণ আল্লাহ তায়ালার বহু নিয়ামত লাভ করে থাকেন। আল্লাহ্ তায়ালা তাকওয়াবানদের সর্বদা সাহায্য করেন। বিপদাপদ থেকে উদ্ধার করেন ও বরকতময় রিযিক দান করেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, “যে কেউ আল্লাহকে ভয় করে আল্লাহ তার পথ করে দেবেন এবং তাকে তার ধারণাতীত উৎস থেকে রিযিক দান করবেন।” (সূরা আত্-তালাক, আয়াত ২-৩)
পরকালেও তাকওয়াবানদের জন্য রয়েছে মহাপুরস্কার। আল্লাহ তায়ালা শেষ বিচারের দিন মুত্তাকিদের সকল পাপ ক্ষমা করে দেবেন এবং মহাসফলতা দান করবেন। আল-কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, “হে মুমিনগণ! যদি তোমরা তাকওয়া অবলম্বন কর (আল্লাহকে ভয় কর) তবে আল্লাহ তোমাদের ন্যায় অন্যায় পার্থক্য করার শক্তি দেবেন, তোমাদের পাপ মোচন করবেন এবং তোমাদের ক্ষমা করবেন। আর আল্লাহ অতিশয় মঙ্গলময়।” (সূরা আল-আনফাল, আয়াত ২৯)
আল্লাহ তায়ালা আরও বলেন, “নিশ্চয়ই মুত্তাকিগণের জন্য রয়েছে সফলতা।” (সূরা আন্-নাবা, আয়াত ৩১)
প্রকৃতপক্ষে তাকওয়া মানব চরিত্রের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ স্বভাব। এর মাধ্যমে মানুষ সম্মান, মর্যাদা ও সফলতা লাভ করে।
তাকওয়া অর্জনের উপায়
মহান আল্লাহকে ভয় করার অর্থ অত্যন্ত ব্যাপক। আল্লাহ তায়ালা আমাদের স্রষ্টা ও পালনকর্তা। তিনি আমাদের সবকিছু দেখেন, জানেন। তিনি শাস্তিদাতা ও মহাপরাক্রমশালী। হাশরের দিনে তিনি আমাদের সকল কাজের হিসাব নেবেন। অতঃপর পাপকাজের জন্য শাস্তি দেবেন। আল্লাহ-ভীতি হলো আল্লাহ তায়ালার সামনে জবাবদিহি করার ভয়। অতঃপর এরূপ অনুভূতি মনে ধারণ করে সকল পাপ থেকে বেঁচে থাকতে হয় সকল প্রকার অন্যায়, অত্যাচার, অশ্লীল কথা-কাজ ও চিন্তাভাবনা থেকে বিরত থাকতে হয়। আল্লাহ্ তায়ালাকে ভয় করলে এসব পাপ থেকে সহজেই বেঁচে থাকা যায়।
ফলে মুত্তাকিগণ পরকালে জান্নাতে প্রবেশ করবেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, “যে ব্যক্তি আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হওয়ার ভয় করবে ও কুপ্রবৃত্তি থেকে বেঁচে থাকবে, তার স্থান হবে জান্নাত।” (সূরা আন-নাযিআত, আয়াত ৪০-৪১)
কোরআন ও হাদিসে আল্লাহভীরু মানুষের কিছু বৈশিষ্ট্যের কথা বর্ণিত হয়েছে, যা অর্জনের মাধ্যমে মানুষ আল্লাহভীরু হতে পারে। যেমন—
রমজান মাসের রোজা পালন করা তাকওয়া বা আল্লাহভীতি অর্জনের অন্যতম মাধ্যম। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর, যাতে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো।’(সুরা: বাকারা, আয়াত: ১৮৩)
১. সতর্কতা অবলম্বন করা: আল্লাহভীরু ব্যক্তি সংশয়পূর্ণ বৈধ বিষয়গুলোও পরিহার করে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কোনো ব্যক্তি ক্ষতিকর কাজে জড়িয়ে পড়ার ভয়ে বৈধ অক্ষতিকর বিষয় না ছেড়ে দেওয়া পর্যন্ত আল্লাহভীরুদের স্তরে উন্নীত হতে পারে না।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস: ২৪৫১)
২. অন্যকে ক্ষমা করা: ক্ষমা ও উদারতা তাকওয়া অর্জনের একটি মাধ্যম। মহান আল্লাহ বলেন, ‘এবং ক্ষমা করে দেওয়াই তাকওয়ার নিকটতর।’ (সুরা: বাকারা, আয়াত: ২৩৭ )
৩. সুবিচার করা: মানুষের প্রতি সুবিচার করা মুত্তাকি মানুষের বৈশিষ্ট্য। ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা সুবিচার করো, এটা তাকওয়ার অধিকতর নিকটবর্তী।’ (সুরা: মায়িদা, আয়াত: ৮)
৪. সত্যের অনুসরণ: সত্য স্বীকার করা ও তার অনুসরণ তাকওয়া অর্জনের মাধ্যম। ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা সত্য এনেছে এবং যারা সত্যকে সত্য বলে স্বীকার করে তারাই আল্লাহভীরু।’ (সুরা: জুমার, আয়াত: ৩৩)
৫. দোয়া করা: তাকওয়া আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ। তাই তা অর্জন করতে মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করা আবশ্যক। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং যারা প্রার্থনা করে, হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের জন্য এমন স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি দান করুন, যারা হবে আমাদের জন্য নয়নপ্রীতিকর এবং আমাদের করুন মুত্তাকিদের জন্য অনুসরণযোগ্য।’ (সুরা: ফুরকান, আয়াত: ৭৪)
৬. আল্লাহভীরু সঙ্গ গ্রহণ করা: আল্লাহভীরু মানুষের সঙ্গ ও সাহচর্য মানুষকে আল্লাহভীরু হতে সাহায্য করে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং সত্যবাদীদের সঙ্গে থাকো।’ (সুরা: তাওবা, আয়াত: ১১৯)
বর্তমান প্রেক্ষাপটে তাকওয়ার প্রয়োজনীয়তা
বর্তমান প্রেক্ষাপটে নৈতিক জীবন গঠনে ও নীতি-নৈতিকতা রক্ষায় তাকওয়ার প্রভাব অনস্বীকার্য। তাকওয়া সকল সৎগুণের মূল। ইসলামি নৈতিকতার মূল ভিত্তি হলো তাকওয়া। তাকওয়া মানুষকে মানবিক ও নৈতিক গুণাবলিতে উদ্বুদ্ধ করে। হারাম বর্জন করতে এবং হালাল গ্রহণ করতে প্রেরণা যোগায়। মুত্তাকি ব্যক্তি সদাসর্বদা আল্লাহ তায়ালাকে স্মরণ করেন। আল্লাহ তায়ালা সবকিছু দেখেন, শোনেন, জানেন, এ বিশ্বাস পোষণ করেন।
ফলে তিনি কোনোরূপ অন্যায় ও অনৈতিক কাজ করতে পারেন না। কোনোরূপ অশ্লীল ও অশালীন কথা, কাজ ও চিন্তাভাবনা করতে পারেন না। কেননা তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন যে, পাপ যত গোপনেই করা হোক না কেন, আল্লাহ তায়ালা তা দেখেন ও জানেন। কোনোভাবেই আল্লাহ তায়ালাকে ফাঁকি দেওয়া সম্ভব নয়। ফলে তাকওয়াবান ব্যক্তি সকল কাজেই নীতি-নৈতিকতা অবলম্বন করেন এবং অনৈতিকতা ও অশ্লীলতা পরিহার করেন।
তাকওয়া মানুষের অন্তরকে পরিশুদ্ধ করে এবং সচ্চরিত্রবান হিসেবে গড়ে তোলে। সকল সৎ ও সুন্দর গুণ অনুশীলনে অনুপ্রাণিত করে। ফলে মুত্তাকিগণ সৎ ও সুন্দর গুণ অনুশীলনে অনুপ্রাণিত হন। অন্যদিকে যার মধ্যে তাকওয়া নেই, সে নিষ্ঠাবান ও সৎকর্মশীল হতে পারে না। সে নানা অন্যায় অত্যাচারে লিপ্ত থাকে। নৈতিক ও মানবিক আদর্শের পরোয়া করে না। ফলে তার দ্বারা সমাজে অনৈতিকতা ও অপরাধের প্রসার ঘটে। বস্তুত তাকওয়া হলো মহৎ চারিত্রিক গুণ। নৈতিক চরিত্র গঠনে এর কোনো বিকল্প নেই।
তাকওয়াহীন জীবনযাপনের অসুবিধাসমূহ ও তা থেকে উত্তরণের উপায়:
তাকওয়াহীন মানুষ সব মন্দ ও অশ্লীল কথা, কাজ ও পরিবেশে ডুবে থাকে। প্রবৃত্তির খেয়ালখুশি ও দুষ্টচক্রের ফাঁদে পড়ে নিজের ক্ষতি করে থেকে এবং পরিবার, সমাজ ও দেশের ক্ষতি করে বসে। তাকওয়াহীন মানুষ ভীতি, লোভ-লালসা, প্ররোচণা, প্রতারণা, প্রলোভন, পদস্খলন থেকে নিজেকে মুক্ত করতে পারে না। তারা নিজেদের খেয়াল খুশি মতো চলে৷ কাউকে পরোয়া করে না। পরিবার ও সমাজে অশান্তি সৃষ্টি করে। সমাজের কোনো নিয়মনীতি মানে না।
এসকল সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে সবসময় আল্লাহর কথা স্মরণ করতে হবে। যখনই কোনো খারাপ চিন্তা মাথায় আসবে সাথে তওবা করা। মনে রাখতে হবে আল্লাহ তায়ালা সবসময় আমাদের দেখছেন এবং তার আজাবের কথা স্মরণ করে পা ফেলেছে হবে।
মনে রাখতে হবে দুনিয়াতে আমাকে পাঠানো হয়েছে শুধু তার ইবাদত করার জন্য। এই পৃথিবীর কিছুই আমার নয় এমনকি আমার নিজের দেহের মালিকও আমি নিজে নই, আমি শুধু এর আমানতকারী।
তাই নিজের দেহের অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সঠিক ব্যবহার করতে হবে যাতে কোনো পাপ কাজ না হয়। তাকওয়া অর্জনের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করতে হবে কারণ তাকওয়া হলো আল্লাহর বিশেষ নিয়ামত। মনে খারাপ চিন্তা ভাবনা আসলে সাথে সাথে আল্লাহর কাছে দোয়া করতে হবে এবং এ থেকে নিজেকে বাঁচানোর জন্য আল্লাহর সাহায্য চাইতে হবে।
মোটকথা, জীবনের সর্বক্ষেত্রে আল্লাহর আজাবের কথা স্মরণ করতে হবে। তাহলে একজন তাকওয়াহীন মানুষ আল্লাহর ভয় অর্থাৎ তাকওয়া অর্জন করতে পারবে।
বিষয়ের নাম | অ্যাসাইনমেন্ট শিরোনাম | প্রশ্ন ও উত্তর |
---|---|---|
ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা ১ম পত্র | ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক পরিবেশের উপাদানসমূহের প্রভাব বিশ্লেষণ | https://banglanotice.com/%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%ac%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%b7%e0%a7%8d%e0%a6%a0%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%bf/ |
হিসাব বিজ্ঞান ১ম পত্র | নগদ অর্থের স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণে ব্যাংক সমন্বয় বিবরণী প্রস্তুতকরণ | https://banglanotice.com/%e0%a6%a8%e0%a6%97%e0%a6%a6-%e0%a6%85%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%a5%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a6%9a%e0%a7%8d%e0%a6%9b%e0%a6%a4%e0%a6%be-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%b6%e0%a7%8d/ |
রসায়ন ১ম পত্র | মৌলসমূহের শ্রেণিবিভাগ ও পর্যায়বৃত্ত ধর্ম | https://banglanotice.com/%e0%a6%ae%e0%a7%8c%e0%a6%b2%e0%a6%b8%e0%a6%ae%e0%a7%82%e0%a6%b9%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%b6%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%a3%e0%a6%bf%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%97-%e0%a6%93/ |
পদার্থ বিজ্ঞান ১ম পত্র | নিউটনের গতিসূত্রগুলাের পারস্পরিক সম্পর্ক ও বিভিন্ন প্রকার বলের ক্রিয়া বিশ্লেষণ | https://banglanotice.com/%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%89%e0%a6%9f%e0%a6%a8%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%97%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%b8%e0%a7%82%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%97%e0%a7%81%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%aa/ |
ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ১ম পত্র | মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর মদিনা জীবনে ইসলাম প্রচারের ক্ষেত্রে সৃষ্ট সমস্যা ও এর সমাধানের উপর একটি প্রতিবেদন | https://banglanotice.com/%e0%a6%ae%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a6%ac%e0%a6%bf-%e0%a6%b9%e0%a6%af%e0%a6%b0%e0%a6%a4-%e0%a6%ae%e0%a7%81%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a7%8d%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%a6-%e0%a6%b8%e0%a6%be/ |
পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র | মূল্যবােধ ও নৈতিকতা আইন, স্বাধীনতা ও সাম্যকে প্রভাবিত করে’- তাৎপর্য বিশ্লেষণ | https://banglanotice.com/%e0%a6%ae%e0%a7%82%e0%a6%b2%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a7%87%e0%a6%a7-%e0%a6%86%e0%a6%87%e0%a6%a8-%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%a7%e0%a7%80%e0%a6%a8%e0%a6%a4%e0%a6%be/ |
ইসলাম শিক্ষা ১ম পত্র | তাকওয়ার ধারণা, গুরুত্ব প্রয়ােজনীয়তা বিশ্লেষণ | https://banglanotice.com/%e0%a6%a4%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a6%93%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%a7%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%a3%e0%a6%be/ |
অর্থনীতি ১ম পত্র | চাহিদা এবং যােগান বিধির প্রেক্ষিতে ভারসাম্য দাম নির্ধারণ এবং দামের ওঠা নামার চাহিদা ও যােগানের পরিবর্তন নির্ণয় | https://banglanotice.com/%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%b9%e0%a6%bf%e0%a6%a6%e0%a6%be-%e0%a6%8f%e0%a6%ac%e0%a6%82-%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a7%87%e0%a6%97%e0%a6%be%e0%a6%a8-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%a7%e0%a6%bf%e0%a6%b0/ |
ইতিহাস ১ম পত্র | বঙ্গভঙ্গের প্রয়ােজনীয়তা ও এর পক্ষে বিপক্ষে প্রতিক্রিয়া এবং ভারতে বৃটিশ শাসনামলে কংগ্রেস ও মুসলিম লীগের রাজনৈতিক কর্মসূচী বিশ্লেষণ | https://banglanotice.com/%e0%a6%ac%e0%a6%99%e0%a7%8d%e0%a6%97%e0%a6%ad%e0%a6%99%e0%a7%8d%e0%a6%97%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a7%87%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a6%af%e0%a6%bc/ |
যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র | ব্যাপ্তির নিয়ম উল্লেখপূর্বক বাস্তব উদাহরণের সাহায্যে পদেরব্যক্তার্থ ও জাত্যর্থের হাসবৃদ্ধির নিয়মের যথার্থতা যাচাই | https://banglanotice.com/%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%b0-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%ae-%e0%a6%89%e0%a6%b2%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a7%87%e0%a6%96%e0%a6%aa%e0%a7%82/ |
প্রতি সপ্তাহে সকল স্তরের অ্যাসাইনমেন্ট সংক্রান্ত সকল তথ্য পাওয়ার জন্য বাংলা নোটিশ এর ফেসবুক পেজটি লাইক এবং ফলো করে রাখুন ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে রাখুন এবং প্লেস্টোর থেকে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপটি ডাউনলোড করে রাখুন।