রাষ্ট্রের ধরন বিশ্লেষণ গণতন্ত্র সফল করার উপায় এবং সংসদীয় সরকারের গুন ও ত্রুটি ব্যাখ্যাকরন

সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, তোমাদের জন্য ২০২১ সালের এসএসসি পরীক্ষার প্রথম সপ্তাহের মানবিক বিভাগের পৌরনীতি ও নাগরিকতা বিষয়ের তৃতীয় অ্যাসাইনমেন্ট রাষ্ট্রের ধরন বিশ্লেষণ গণতন্ত্র সফল করার উপায় এবং সংসদীয় সরকারের গুন ও ত্রুটি ব্যাখ্যাকরন সংক্রান্ত একটি আর্টিকেল নিয়ে এলাম। আশা করছি এটি অনুসরণের মাধ্যমে তোমরা ২০২১ সালের এসএসসি পরীক্ষার প্রথম সপ্তাহের পৌরনীতি ও নাগরিকতা এসাইনমেন্ট সমাধান খুব সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে পারবে।

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক প্রণীত ২০২১ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সংক্ষিপ্ত সিলেবাস এর আলোকে প্রণীত ১২ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট এর মধ্যে পঞ্চম সপ্তাহে প্রকাশিত অ্যাসাইনমেন্টে মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীদের পৌরনীতি ও নাগরিকতা বিষয়ের চতুর্থ অধ্যায়ঃ রাষ্ট্র ও সরকারের ব্যবস্থা থেকে অ্যাসাইনমেন্ট নির্ধারণ করা হয়েছে।

এসএসসি পরীক্ষা ২০২১ পঞ্চম সপ্তাহ পৌরনীতি ও নাগরিকতা অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক প্রদত্ত প্রথম সপ্তাহে পৌরনীতি ও নাগরিকতা বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্ট উল্লেখিত নির্দেশনা সমূহ এবং মূল্যায়ন রুবিক্স সমূহ যথাযথভাবে অনুসরণ করে প্রশ্নসমূহের ধারাবাহিক উত্তর প্রদানের মাধ্যমে এসএসসি পরীক্ষা ২০২১ পঞ্চম সপ্তাহ পৌরনীতি ও নাগরিকতা অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান করার চেষ্টা করব।

এতে তোমাদের ২০২১ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের প্রথম সপ্তাহের পৌরনীতি ও নাগরিকতা বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান করতে সহজ হবে এবং এর আলোকে নিজস্ব মেধা মনন ও স্বকীয়তাকে কাজে লাগিয়ে অ্যাসাইনমেন্ট সম্পন্ন করলে মূল্যায়নের সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

নিচের ছবিতে পৌরনীতি ও নাগরিকতা বিষয়ের তৃতীয় অ্যাসাইনমেন্ট বিস্তারিত উল্লেখ করা হলো

অ্যাসাইনমেন্ট শিরোনাম: রাষ্ট্রের ধরন বিশ্লেষণ গণতন্ত্র সফল করার উপায় এবং সংসদীয় সরকারের গুন ও ত্রুটি ব্যাখ্যাকরন;

নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ/পরিধি):

ক) প্রয়োজনে ইন্টারনেট থেকেও সহায়তা নেয়া যেতে পারে;

খ) রাষ্ট্র ও সরকারের ধারণা বর্ণনা করতে হবে;

গ) রাষ্ট্রের ধরন বিশ্লেষণ করতে হবে;

ঘ) গণতন্ত্রের ধারনা বর্ণনা করতে হবে;

ঙ) গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার ক্রটি উল্লেখ করতে হবে;

চ) গণতন্ত্র সফল করার উপায় বর্ণনা করতে হবে;

ছ) সংসদীয় সরকারের ধারণা বর্ণনা করতে হবে;

জ) সংসদীয় সরকারের গুণ ও ক্রটি বর্ণনা করতে হবে;

(পঞ্চম সপ্তাহ পৌরনীতি ও নাগরিকতা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর শুরু)

রাষ্ট্রের ধরন বিশ্লেষণ গণতন্ত্র সফল করার উপায় এবং সংসদীয় সরকারের গুন ও ত্রুটি ব্যাখ্যাকরন

ক) রাষ্ট্রের ধরণ বিশ্লেষণঃ বিশ্বে বিভিন্ন ধরনের রাষ্ট্র ব্যবস্থা লক্ষ্য করা যায়। নিচের ছকে রাষ্ট্রের বিভিন্ন রূপ লক্ষ্য করি-

অর্থনীতির ভিত্তিতে রাষ্ট্রঃ সম্পত্তি বা অর্থনৈতিক ব্যবস্থার উপর নিয়ন্ত্রণ থাকা না-থাকার ভিত্তিতে রাষ্ট্র দুই ধরনের হয়, যেমন-পুজিবাদী রাষ্ট্র ও সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র ৷

পুঁজিবাদী রাষ্ট্রঃ পুঁজিবাদী রাষ্ট্র বলতে সেই রাষ্ট্রকে বোঝায়, যেখানে সম্পত্তির উপর নাগরিকদের ব্যক্তিগত মালিকানা স্বীকার করা হয়। এ সরকারব্যবস্থায় উৎপাদনের উপাদানসমূহ ভেমি, শ্রম, মূলধন ও ব্যবস্থাপনা) ব্যক্তিগত মালিকানায় থাকে । এর উপর সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না।

অবাধ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে উৎপাদন ও সরবরাহ ব্যবস্থা পরিচালিত হয়। এ ধরনের রাষ্ট্রে নাগরিকগণ সম্পদের মালিকানা ও ভোগের ক্ষেত্রে স্বাধীন। বর্তমান বিশ্বের অধিকাংশ রাষ্ট্রই পুঁজিবাদী।

সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রঃ সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র বলতে সেই ধরনের রাষ্ট্রকে বোঝায়, যা ব্যক্তিমালিকানা স্বীকার করে না। এতে উৎপাদনের উপকরণগুলো রাষ্ট্রীয় মালিকানায় থাকে।

রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে উৎপাদন ও বণ্টনের ব্যবস্থা পরিচালিত হয়। এটি পুঁজিবাদী রাষ্ট্রের বিপরীত। সমাজে বযক্তিস্বাতক্ত্যকে স্বীকার করা হয় না। এ ধরনের রাষ্ট্রে একটিমাত্র দল থাকে। গণমাধ্যম রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে থাকে। বিরোধী মত প্রচারের গ থাকে না। যেমনএবং কিউবা সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র।

গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রঃ যে শাসনব্যবস্থায় রাষ্ট্রের শাসনক্ষমতা রাষ্ট্রের সকল সদস্য তথা জনগণের হাতে ন্যস্ত থাকে, তাকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বলে। এটি এমন একটি শাসনব্যবস্থা যেখানে শাসনকার্ষে জনগণের সকলে অংশগ্রহণ করতে পারে এবং সকলে মিলে সরকার গঠন করে ১ এটি জনগণের অংশগ্রহণে, জনগণের দ্বারা এবং জনগণের কল্যাণার্থে পরিচালিত একটি শাসনব্যবস্থা ৷

গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে জনগণের মতপ্রকাশ ও সরকারের সমালোচনা করার সুযোগ থাকে। এতে নিয়মতান্ত্রিক পন্থায় অর্থাৎ নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তিত হয়। একাধিক রাজনৈতিক দল থাকে, সকলের স্থার্থরক্ষার সুযোগ থাকে এবং নাগরিকের অধিকার ও আইনের শাসনের স্বীকৃতি।

খ) গণতন্ত্র সফল করার উপায়ঃ

গণতন্ত্র বর্তমান যুগে প্রচলিত শাসন ব্যবস্থাগুলোর মধ্যে সর্বোৎকৃষ্ট এবং সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য শাসনব্যবস্থা। কিন্তু এর চর্চা বা বাস্তবায়নের পথে অনেক প্রতিবন্ধকতা আছে। এসব প্রতিবন্ধকতা দূর করে গণতন্ত্রের সাফল্যের জন্য প্রয়োজন শিক্ষিত ও সচেতন জনগোষ্ঠী, অর্থনৈতিক সাম্য ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজব্যবস্থা, দক্ষ প্রশাসন এবং উপযুক্ত নেতৃত্ব।

এ ছাড়া আরও প্রয়োজন পরমতসহিষ্টুতা, আইনের শাসন, মুক্ত ও স্বাধীন প্রচারযন্ত্র, একাধিক রাজনৈতিক দল ও রাজনৈতিক সহনশীলতা। তবে সবচেয়ে বেশি যেটি প্রয়োজন তা হলো, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের নাগরিকদের গণতান্ত্রিক মনোভাবাপন্ন হওয়া।

তাদেরকে ব্যক্তিগত, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনের সকল ক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক আচরণ করতে হবে। এজন্য যা করা প্রয়োজন্ন তা হলো-

১. নাগরিকদের পরমতসহিষ্ণু হতে হবে। সবাইকে মত প্রকাশের সুযোগ দিতে হবে। অন্যের মতকে শ্রদ্ধা করতে হবে এবং অধিকাংশের মতামতকে সবার মতামত হিসেবে মেনে নেওয়ার মানসিকতা থাকতে হবে। নিজের বা নিজ দলীয় মতামত জোর করে অন্যদের উপর চাপিয়ে দেওয়া যাবে না।

২. ব্যক্তিগত ও দলীয় স্বার্থপরতা পরিহার করতে হবে। এটি সকল নাগরিক ও রাজনৈতিক দলের জন্য প্রযোজ্য। কেবল বিরোধিতার জন্য বিরোধিতা করলে হবে না। দেশের হঙ্গলকে প্রাধান্য দিয়ে কাজ করতে হবে।

৩. নিজের অধিকার আদায়ের পাশাপাশি অন্যের অধিকারকে সম্মান করতে হবে। নিজের অধিকার আদায় যেন অন্যের অধিকার ভঙ্গের কারণ না হয়, সে বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে। বিভিন্ন সম্প্রদায় এবং দলের মধ্যে সম্প্রীতি, সহযোগিতা ও সহনশীলতা বজায় রাখতে হবে। ব্যকতিস্বাতস্থ্যকে শ্রদ্ধা করতে হবে। সেই সাথে নাগরিকদের সুনাগরিকের গুণাবলি অর্জন কমতে হবে।

৩. নাগরিকদের হতে হবে বুদ্ধিমান, আত্মসত্যমী ও বিবেকবান। গণতন্ত্রের বাহন হচ্ছ নির্বাচন। নির্বাচন যেন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়, সেজন্য নাগরিকদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দিতে হবে। অযোগ্য লোক যেন মির্বাচিত হতে না পারে, সেজন্য নাগরিকদের সচেতনভাবে ভোট দিয়ে উপযুক্ত লোককে নির্বাচন করতে হবে। এতে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে ।

৪. আইনের শাসন হলো গণতন্ত্রের প্রাণ। এজন্য সবাইকে আইন মানতে হবে। আইনের চোখে সবাই মান অতএব, সকলের গতি সমান আচরণ করতে হবে। অর্থাৎ সমান অধিকার ও সুযোগ-সুবিধাহবে।

এসব গণতান্ত্রিক আচরণ শেখা ও তা প্রয়োগের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে সফল করার জন্য প্রতিটি নাগরিককে যত্ববান হতে হবে।

গ) সংসদীয় সরকারের গুণ

সংসদীয় সরকারের গুণঃ সংসদীয় বা মন্ত্রীপরিষদ শাসিত সরকারের যেসব গুণ রয়েছে তা নিম্নরূপ-

১. দায়িত্বশীল শাসন ব্যবস্থাঃ সংসদীয় সরকার দায়িত্বশীল সরকার। এতে ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দল উভয়ই তাদের কাজের জন্য জনগণের নিকট দায়ী থাকে।

২. আইন ও শাসন বিভাগের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কঃ শাসন বিভাগের সদস্যগণ আইনসভার সদস্য হওয়ায় এ সরকারে আইন ও শাসন বিভাগের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকে।

৩. বিরোধী দলে মর্যাদাঃ এ সরকার ব্যবস্থায় বিরোধী দলকে বিকল্প সরকার মনে করা হয়। ফলে জাতীয় সংকটে ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দল একসাথে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করতে পায়ে। বিরোধী দল হচ্ছে সংসদীয় ব্যবস্থার অবিচ্ছেদ্য অংশ।

৪. সমালোচনার সুযোগঃ এ সরকায়ে সংসদ সদস্যগণ বিশেষ করে বিরোধী দলের সদস্যগণ সংসদে বসে সরকারের কাজের সমালোচনা করায় সুযোগ পায়। ফলে সরকার তার কাজে সংযত হয় ও ভালো কাজ করার চেষ্টা করে।

গণতন্ত্র যে রাজনৈতিক শিক্ষা দেয় সংসদীয় সরকার জনমতের দ্বারা পরিচালিত হয়। জনমতকে অনুকূলে রাখার জন্য তাই সরকারি ও বিরোধী দল সবসময় তৎপর থাকে, সংসদে বিতর্ক হয়। এতে জনগণ রাজনৈতিকভাবে সচেতন হয়।

ঘ) সংসদীয় সরকারের ত্রুটিঃ

সংসদীয় পদ্ধতির সরকারের কিছু ত্রুটি রয়েছে। যথা-

১. স্থিতিশীলতার অভাব: সংসদীয় সরকার অস্থিতিশীল হতে পারে। মন্ত্রিসভা আইনসভার আস্থা হারালে অথবা সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতার হেরফের হলে সরকারের পতন ঘটে। এ ধরনের পরিস্থিতি দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলতে পারে।

২. ক্ষমতার অবিভাজন: এ ধরনের সরকারে শাসন ও আইন প্রণয়ন ক্ষমতা একই স্থানে তথা মস্ত্রিপরিষদের হাতে থাকে বলে মন্ত্রীগণ স্বৈরাচারী হয়ে উঠতে পারে। এ জন্য সংসদীয় সরকারকে সংখ্যাগরিষ্ঠের স্বৈরাচার বলে আখ্যায়িত করা যায়।

৩. অতি দলীয় মনোভাব : সংসদীয় সরকার মূলত দলীয় সরকার। এতে দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতার উপর সরকারের গঠন ও স্থায়িত্ব নির্ভর করে। ফলে দলকে অত্যধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়। ক্ষমতাসীন ও বিরোধী উভয় দলই চরম দলীয় মনোভাব নিয়ে কাজ করে। এছাড়া দলীয় সরকার হওয়ায় দলের সদস্যদের সঙ্জুষ্ট করার জন্য মেধা ও যোগ্যতা বিবেচনা না করে অনেককে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ফলে জাতীয় স্বার্থ ব্যাহত হয়।

৪. সিদ্ধান্ত গ্রহণে বিলম্বঃ এখানে যেকোনো বিষয়ে বু আলোচনা ও পরামর্শের পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ফলে সিদ্ধান্ত গ্রহণে দেরি হয়। অনেক কাজই সময়মত করা সম্ভব হয় না।

বন্ধুরা এই ছিল তোমাদের জন্য ২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম সপ্তাহের মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য পৌরনীতি ও নাগরিকতা বিষয়ের তৃতীয় অ্যাসাইনমেন্ট এর উত্তর। আশা করছি এর মাধ্যমে তোমরা রাষ্ট্রের ধরন বিশ্লেষণ গণতন্ত্র সফল করার উপায় এবং সংসদীয় সরকারের গুন ও ত্রুটি ব্যাখ্যা করতে পারবে এবং মূল্যায়নের সর্বোচ্চ নম্বর পাবে। 

উত্তরদাতা, শাখাওয়াত হোসেন

সকল স্তরের সব সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট সমূহের বাছাই করা উত্তরসমূহ দেখার জন্য নিচের বাটনে ক্লিক করে বাংলাদেশের সেরা অ্যাসাইনমেন্ট সংক্রান্ত তথ্য পাওয়ার গ্রুপে যোগ দিন। এখানে দেশের সকল প্রান্তের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মেধাবী শিক্ষার্থী ও অভিজ্ঞ শিক্ষকমন্ডলী নিয়মিত আলোচনার মাধ্যমে তাদের অ্যাসাইনমেন্ট সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যার সমাধান করছেন। 

পঞ্চম সপ্তাহে মানবিক বিভাগের অন্যান্য বিষয়ের সমাধান বা উত্তর

প্রতি সপ্তাহে সকল স্তরের অ্যাসাইনমেন্ট সংক্রান্ত সকল তথ্য পাওয়ার জন্য বাংলা নোটিশ এর ফেসবুক পেজটি লাইক এবং ফলো করে রাখুন ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে রাখুন এবং প্লেস্টোর থেকে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপটি ডাউনলোড করে রাখুন।

আপনার জন্য আরও কিছু তথ্যঃ

• রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রের উপাদান, রাষ্ট্রের উৎপত্তি সংক্রান্ত মতবাদ এবং রাষ্ট্র ও সরকারের সম্পর্ক বিশ্লেষণ
• আদর্শ পরিবার ও সমাজ গঠন এবং আধুনিক রাষ্ট্র ও সরকার বিনির্মাণ
• রাষ্ট্রের উৎপত্তি ও রাষ্ট্র গঠনের উপাদান
• রাষ্ট্র ও নাগরিকের সম্মিলিত প্রয়াসে নাগরিক জীবনের সমস্যা সমাধান সম্ভব
• পৌরনীতি ও নাগরিকতা বিষয় পাঠে অর্জন সমূহের তালিকা পোস্টার

এসএসসি ২০২১ পঞ্চম সপ্তাহের সকল বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্ট ও সমাধান

রাষ্ট্রের ধরন বিশ্লেষণ গণতন্ত্র সফল করার উপায় এবং সংসদীয় সরকারের গুন ও ত্রুটি ব্যাখ্যাকরন