সর্বশেষ আপটেড

কোভিড পরিস্থিতির কারণে চাকুরীচ্যুত/ কর্মসংস্থান হারানাে জনসম্পদের উপার্জন অব্যাহত রাখার উপায় নির্ধারণ

৮ম শ্রেণির প্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দ, আশা করছি তোমরা খুবই ভালো আছো। তোমরা কি অষ্টম শ্রেণির ২০তম সপ্তাহের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় এসাইনমেন্টের উত্তর বা সমাধান সম্পর্কে ধারণা নিতে চাচ্ছো? কিংবা এসাইনমেন্টটি কিভাবে প্রস্তুত করতে হয় সে সম্পর্কে জানতে আগ্রহী? তাহলে বলবো তোমরা ঠিক ওয়েবসাইটে এসেছো। তোমাদের জন্য আজকের আর্টিকেলটিতে রয়েছে অষ্টম শ্রেণির ২০তম সপ্তাহের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় এসাইনমেন্টের উত্তর বা সমাধান- কোভিড পরিস্থিতির কারণে চাকুরীচ্যুত/ কর্মসংস্থান হারানাে জনসম্পদের উপার্জন অব্যাহত রাখার উপায় নির্ধারণ সম্পর্কিত প্রতিবেদন।

৮ম শ্রেণি ২০তম সপ্তাহ অ্যাসাইমেন্ট প্রকাশিত মাধ্যমিকের সাইটে ১২ অক্টোবর ২০২১ খ্রি: তারিখে প্রকাশিত হয়েছে। মাধ্যমিক এর সকল স্তরের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জানানো যাচ্ছে যে, কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় অনুযায়ী জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বাের্ড এনসিটিবি কর্তৃক প্রণয়নকৃত সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ২০২১ শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যসূচির আলােকে নির্ধারিত গ্রিড অনুযায়ী ২০তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করা হয়েছে।

অষ্টম শ্রেণির ২০তম সপ্তাহের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় এসাইনমেন্টের উত্তর বা সমাধান

এসাইনমেন্ট শিরোনাম: কোভিড পরিস্থিতির কারণে চাকুরীচ্যুত/ কর্মসংস্থান হারানাে জনসম্পদের উপার্জন অব্যাহত রাখার উপায় নির্ধারণ সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন লিখ।

অষ্টম শ্রেণির ২০তম সপ্তাহের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় এসাইনমেন্টের উত্তর বা সমাধান

তারিখ: ১৯/১০/২০২১
বরাবর,
প্রধান শিক্ষক
বিষয়: করােনায় চাকরী হারানাে জনসম্পদের উপার্জন অব্যাহত রাখার উপায় এর উপর প্রতিবেদন।

জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে, আপনার আদেশ অনুসারে তারিখ: ১৩/১০/২০২১ অনুসারে উপরােক্ত বিষয়ের উপর আমার নিজের প্রস্তুতকৃত প্রতিবেদনটি নিন্মে পেশ করলাম।

কোভিড পরিস্থিতির কারণে চাকুরীচ্যুত/কর্মসংস্থান হারানাে জনসম্পদের উপার্জন অব্যাহত রাখার উপায়

প্রারম্ভিকা

বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ পল যে মায়ার বলেছন, “The greatest natural resource of our country is its people”. জনসম্পদ প্রতিটি জাতির জন্য আর্শীর্বাদ। জনসংখ্যা যতক্ষণ পর্যন্ত জনসম্পদ বা মানব সম্পদ পরিণত না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত তা জাতির বোঝা। জল সম্পদ উন্নয়নে শিক্ষার প্রধান ভূমিকা পালন করে শিক্ষা ছাড়া কোন দেশ জাতি উন্নতি করতে পার না। জাতীয় উন্নয়নের জন্য জনসম্পদের উন্নয়নের বিকল্প নেই। তাই কারানাকালীন সময় জনসম্পাদর উপার্জন অব্যাহত রাখার উপায় নির্ধারণ সম্বলিত একটি প্রবন্ধ নিচে তুলে ধরা হলাে।

জনসম্পদ এর ব্যাখ্যা:

দক্ষ জনসংখ্যাকেই জনসম্পদ বলে। জনসম্পদ হচ্ছে কোন দেশের শ্রমশক্তি। একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের অন্যতম উপাদান হচ্ছে জনসম্পদ। মানুষ তার মেধা শ্রম বা কায়িক শ্রম দিয়ে যদি রাষ্ট্র বা পৃথিবীতে অবদান রাখে তাহলে সেই মানুষকে মানব সম্পদ বলা হয় আর এই মানুষটি জনসম্পদের অংশ।

করােনাকালীন সময়ে কর্মসংস্থান হারানাের একটি চিত্র:

আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) তথ্য অনুযায়ী, করােনাভাইরাসের কারণে আগামী তিন মাসের মধ্যে বিশ্বে সাড়ে ১৯ কোটি মানুষ তাদের পূর্ণকালীন চাকরি হারাতে যাচ্ছে। যার মধ্য সাড়ে ১২ কোটি মানুষ বসবাস করেন এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলােতে। ধারণা করা হচ্ছে, করােনার প্রভাবে বাংলাদেশেও বিপুল সংখ্যক কর্মজীবী মানুষ কর্মচ্যুত হবেন। কয়েকটি নির্বাচিত খাতে কর্মমংক্ষান হারানাের একটি আনুমানিক পরিসংখ্যান –

অন্তত ৪৭ শতাংশ পােশাকশ্রমিক ( যে সংখ্যা দাঁড়াবে ২৩ লাখ) তৈরি পােশাক শিল্পের শ্রমিক চাঁকরি হারাতে পারে।

  • ১৫ লাখ রিকশা শমিক।
  • ৩৬ লাখ পােশাক শ্রমিক।
  • ৫২ লাখ পরিবহন শ্রমিক।
  • ২৬ লাখ নির্মাণ শ্রমিক।
  • ২৪ লাখ হকার।

(সূত্র: দৈনিক ইত্তেফাক,গবেষণা প্রতিবেদন,মার্চ ৩১,২০২১)

কোভিড পরিস্থিতির কারণে চাকুরীচ্যুত/ কর্মসংস্থান হারানাে জনসম্পদের উপার্জন অব্যাহত রাখার উপায় নির্ধারণ

আহসান এইচ মনসুর সংবাদমাধ্যমকে বলেন, গার্মেন্টস, ব্যাংক, ইন্স্যারন্স ও সরকার এই চারটি খাত ছাড়া বাকি সবই ইনফরমাল (অনানুষ্ঠানিক)। করোনায় ফরমাল (আনুষ্ঠানিক) কর্মজীবী ছাড়া আর সবাই এখন বেকার। বেকারের এই সংখ্যা দেড় থেকে দুই কো্টি। তিনি বলেন, গত ২৬ মার্চ থেকে বাংলাদেশে যে অঘোষিত লকডাউন শুরু হয়ছে, এর ফলে যারা হােটল-রেস্তোরাঁ, নির্মাণ খাতের মতাে অনানুষ্ঠানিক খাতে কাজ করেন, সেসব খাতে শ্রমিকরা দীর্ঘাদিন বেকার বসে রয়েছেন।

বিকল্প কর্মসংস্থান:

করোনার ফলে অনেক আনেক মানুষ বেকার হয়ে পড়েছে যার ফলে নিজ নিজ উদ্যোগে অনেকে ঘরে বসে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে। যেমন-

  • অনলাইনে শাকসবজি ও কাঁচামাল কিক্রি করা, নিত্যপায়াজনীয় জিনিস বিক্রয় করা, ইত্যাদি।
  • নিজ বাড়িতে গরু ও মহিষ পালন করা এবং বিক্রয় করা।
  • বসত বাড়িতে হাঁস মুরগী পালন ও বিক্রয় এবং ডিম বিক্রয় করা।
  • অনলাইন ভিত্তিক নিজ নিজ বাসাবাড়িতে রেস্টুরেন্ট খোলা।
  • করোনার কারণে গেণ্জি,প্যান্ট,তেজসপত্র সহ আনেক জিনিস উৎপাদনের জন্য ছােট ছােট আনেক কল কারখানা গড়ে উঠেছে।

তাই বলা চলে যে, করোনাকালীন সময় এই পেশাগুলা বিকল্প সংস্থান হতে পারে।

জনসংখ্যাকে জনসম্পদে রূপান্তরে উদ্যোগ:

সরকারি উদ্যোগ, অর্থমন্ত্রী বাজেটে বলেছেন, সরকার তৈরি পােশাকসহ রপ্তানিমুখী শিল্প শ্রমিকদের বেতন-ভাতা দেওয়ার জন্য পাঁচ হাজার কো্টি টাকার ঋণ তহবিল গঠন করেছে। শিল্প সেক্টরের জন্য ৩০ হাজার কোটি টাকার ও কুটিরশিল্পমহ এমএমই প্রতিষ্ঠানের জন্য ২০ হাজার কোর্টি টাকার ঋণ সুবিধা চালু করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলের পরিমাণ সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার থেকে পাঁচ বিলিয়ন ডলার উন্নতি করেছে। গ্রামের দরিদ্র কৃষক, বিদেশ ফেরত শ্রমিক, তরুণ ও বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের জন্য বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে দুই হজার কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করার ঘােষণা দিয়েছে। একই সঙ্গে প্রশিক্ষনের মাধ্যমে দক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য বিভিন্ন জেলায় নতুন কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

বেসরকারি উদ্যোগ, জনসংখ্যাকে জনসম্পদে রূপান্তার করার জন্য বেসরকারি য়ে সকল উদ্যাগ বিভিন্ন এলাকায় গহণ করা হচ্ছে তার মাধ্যে অন্যতম হলো –

অনলাইনে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষা পদান কার্যক্রম চালু রাখা। কেননা জনসংখ্যাকে জনমম্পদে রূপান্তরের সবাচেয়ে বড় মাধ্যম হলাে শিক্ষা। যার কারণে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলাে কারানাকালীন এই সময়ে শিক্ষা খুব ভালো অবদান রেখেছে।

অনেক বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনলাইনে মানুষদের প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দক্ষ জনগাষ্ঠীতে পরিণত কারছে যা বেকার জনগোষ্ঠীকে জনসম্পদে পরিণত করতে সাহায্য করেছে। যেমনঃ Creative it institute করোনা কালীন সময়ে ফ্রিতে অনলাইনে টাকা উপার্জানের মাধ্যম শেখাচ্ছে যা দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করবে। এভাবে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি উপায়ে অনেক উদ্যোগ গহণ করা হয়েছে।

বিশেষ প্রশিক্ষণ যা যেকোনাে পরিস্থিতিতে উপার্জন অব্যাহত রাখে: এই বিশেষ প্রশিক্ষনের মধ্যে কয়েকটা দিক রয়েছে যেমন –

অনলাইন ভিত্তিক-বর্তমান বিশ্ব অনলাইন ভিত্তিক হায়ে যাওয়ায় যদি কেউ ওয়েব ডেভলপিং, গ্রাফিক্স ডিজাইনিং, ফটোগ্রাফিক, ভিডিওগ্রাফি, ভিডিও এডিটিং সহ এসকল কাজ জানে তাহলে যেকোন সময় যেকোন পরিস্থিতিতে তার উপার্জন অব্যাহত রাখতে সক্ষম হবে।

অর্থনীতি- ঘর বসে যেসব উৎপাদনমূলক অর্থনৈতিক কাজ করা হয় এবং একে কেন্দ্র কর যে অর্থনীতি পরিচালিত হয়, তা-ই গার্হস্থ্য অর্থনীতি। যেমন-হাঁস-মুরগি, গবাদি পশু লালন, সবজি চাষ, কুটির শিল্প ইত্যাদি।

উপসংহার:

কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে পুরা বাংলাদেশের বিশাল একটি অংশ চাকরি হারিয়ে বেকার হয় পড়েছে। তাই সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত এদেরকে সময় উপযোগী প্রশিক্ষণ দেওয়ার পাশাপাশি পরামর্শ দিয়ে পুনরায় অর্থ উপার্জনে সাহায্য করে জনসম্পদে রূপান্তর করা।

আরো দেখুন-

সকল স্তরের শিক্ষা সংক্রান্ত সঠিক তথ্য, সরকারি-বেসরকারি চাকুরি বিজ্ঞপ্তি, চাকুরির পরীক্ষা, এডমিট কার্ড, পরীক্ষার রুটিন, সরকারি বেসরকারি বৃত্তি, উপবৃত্তি ও প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত তথ্য সবার আগে পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজটি Follow করে রাখুন। ইউটিউবে সর্বশেষ আপডেট পেতে বাংলা নোটিশ ডট কম এর ইউটিউব চ্যানেলটি Subscribe করে রাখুন। আপনার প্রতিষ্ঠানের যেকোন বিজ্ঞপ্তি, খবর, নোটিশ ও জাতীয় রাজনৈতিক বিষয়ে লেখা প্রকাশ করতে চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া

বাংলাদেশের জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা নোটিশ ডট কম এর প্রকাশক ও সম্পাদক জনাব আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া। জন্ম ১৯৯৩ সালের ২০ নভেম্বর, কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলায়। বাবা আবদুল গফুর ভূঁইয়া এবং মা রহিমা বেগম। এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে আবদুল্লাহ আল আরিয়ান বয়স ৫ বছর। মেয়ে ফাবিহা জান্নাত বয়স ১ বছর। আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া এর শিক্ষাজীবন আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ থেকে ২০১৮ সালে ম্যানেজমেন্ট এ স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি উত্তরা ইউনিভার্সিটি ঢাকা থেকে বিপিএড সম্পন্ন করেন। আজিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শিক্ষা জীবন শুরু। এরপর আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং নবাব ফয়জুন্নেসা সরকারি কলেজ লাকসাম উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে কিছুদিন ক্লাস করার পর। পারিবারিক কারণে নাঙ্গলকোট হাসান মেমোরিয়াল সরকারি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। শিক্ষা জীবনে তিনি কুমিল্লা সরকারি কলেজ এ কিছুদিন রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিষয়ে অধ্যয়ন করার পর ভালো না লাগায় পুনরায় ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ছাত্র জীবনে তিনি নানা রকম সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন। কর্মজীবন কর্মজীবনের শুরুতে তিনি আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকতা পেশায় যোগদেন। বেশ কিছুদিন পর তিনি ২০১৯ সালে উন্নত ভবিষ্যতের আশায় কুয়েত পারি জমান। কিন্তু সেখানকার কাজের পরিস্থিতি অনুকুলে না থাকায় পুনরায় আবার বাংলাদেশে ফিরে এসে পূর্বের পদে কাজে যোগদান করে অদ্যাবধি কর্মরত আছেন। এছাড়াও তিনি স্বপ্ন গ্রাফিক্স এন্ড নেটওয়ার্ক নামে একটি মাল্টিমিডিয়া এবং প্রিন্টিং প্রেস প্রতিষ্ঠানের স্বত্তাধীকারী সেই সাথে স্বপ্ন ইশকুল নামক একটি কম্পিউটার ট্রেণিং ইনস্টিটিউট এর মালিকানায় আছেন যেখানে তিনি নিজেই ক্লাস পরিচালনা করেন। লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্ম ছাত্র অবস্থায় তিনি লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্মের সাথে জড়িত আছেন। ২০১১ সালে রাইটার্স এসোসিয়েশন এর ম্যাগাজিনে তার প্রথম লেখা বন্ধু চিরন্তন প্রকাশিত হয়। এর পর তিনি বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধ রচনা করেছেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
Close

অ্যাডস্ ব্লকার পাওয়া গেছে!

দয়া করে আমাদের সাপোর্ট করার জন্য আপনার এডস্ ব্লকার ডিজেবল করে পেইজটি রিলোড করুন! ধন্যবাদ