তথ্য ভান্ডার

মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের বিজয়ের কারণ, প্রাচীন সভ্যতা ও রাজবংশ

টানা নয়মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের বিনিময়ে আমাদের সোনার বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে; পাকিস্তানের মত একটি শক্তিধর রাষ্ট্রের সাথে যুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জন করা এতটা সহজ ছিলনা বাঙ্গালীদের জন্য। আজকে আলোচনায় আমরা জানবো মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের বিজয়ের কারণ, প্রাচীন সভ্যতা ও রাজবংশগুলো নিয়ে। এই আর্টিকেল পড়ে তুমি ৬ষ্ঠ শ্রেণির ১ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের বিজয়ের কারণ, প্রাচীন সভ্যতা ও রাজবংশ সম্পর্কে লিখতে পারবে।

চলো কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক-

১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের বিজয়ের কারণগুলো হল-

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে শেষে অর্থাৎ ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে একটি বার্তা সারা দেশে পাঠিয়ে দেয়।

তখন বাঙালি পুলিশ, ইপিআর সদস্য, সেনা ও জনতা দ্রুত সংঘটিত হয় মুক্তিযুদ্ধ শুরু করে। এ দেশের পুলিশ বিডিআর সদস্য কৃষক-শ্রমিক ছাত্র-জনতা সর্বস্তরের মানুষ মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন।

ভারত, সোভিয়েত ইউনিয়নসহ অনেক দেশ বিভিন্নভাবে বাংলাদেশকে সাহায্য করেছিল।

৭ মার্চের ভাষণকে বলা হয় বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ। এই ভাষণ থেকে উজ্জীবিত হয়ে লাখ লাখ বাঙালি যুদ্ধে নেমেছে। অনেক রক্ত আত্মত্যাগের বিনিময়ে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জন করেছে বাঙালিরা।

২। ভারত উপমহাদেশের বিভিন্ন প্রাচীন সভ্যতা ও রাজবংশ গুলো হল-

  • প্রাচীন সভ্যতা
  • সিন্ধু সভ্যতা
  • গঙ্গা নদীর তীরে নগর সভ্যতা

ভারত উপমহাদেশের বিভিন্ন রাজবংশগুলো হল-

  • মোগল বংশ;
  • মৌর্য বংশ;
  • পাল বংশ;
  • সেন বংশ ইত্যাদি;

৩। সভ্যতার ইতিহাসে পারসিয়দের দুইটি বড় অবদান বর্ণনা করো:

সভ্যতার ইতিহাসে পারসিকদের দুইটি বড় অবদান রয়েছে-

  • ১. পরিচালনায় দক্ষ প্রশাসনিক কাঠামো
  • ২. বিশেষ ধর্মীয় কাঠামো

বিশাল সাম্রাজ্য ঠিকমতো পরিচালনার জন্য দাইয়্যূম সম্রাজ্য কে ২১ টি প্রদেশে ভাগ করেছিলেন। প্রতি প্রদেশের সাথে যোগাযোগ রাখার জন্য তৈরি করেছিলেন সড়ক।

আশা করছি এই তথ্যের আলোকে তোমরা ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় এর প্রথম অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্নের উত্তর গুলো সঠিক ভাবে লিখতে পারবে।

তবে অবশ্যই এখান থেকে হুবহু কপি করবে না এখান থেকে আইডিয়া নিয়ে নিজের মত করে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখলে।

তোমাদের জন্য আজকের এই তথ্যটি প্রদান করেছে খাদিজাতুল কোবরা স্বর্ণা, কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজ।

তোমাদের অ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ সম্পন্ন করার জন্য বাংলা নোটিশ ফেসবুক গ্রুপে দেশের বিভিন্ন নামকরা বিদ্যালয়ের অভিজ্ঞ শিক্ষক ও মেধাবী শিক্ষার্থীরা নিয়মিত আলোচনা করছে। তুমিও যোগ দিয়ে বিভিন্ন তথ্য পেতে পারো-

দেশের সকল স্তরের শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, চাকুরি, বৃত্তিসহ সকল অফিসিয়াল নিউজ সবার আগে পেতে বাংলা নোটিশ ডট কম এর ফেসবুক পেইজটি Like & Follow করে রাখুন;

ইউটিউবে সকল তথ্য পেতে বাংলা নোটিশ ডট কম এর ইউটিউব চ্যানেল Subscribe করে রাখুন।

আরও পড়ুন: সততার পুরস্কার, মিনু, নীলনদ ও পিরামিডের দেশ গল্পের শিক্ষা

তোমার জন্য নির্বাচিত কিছু তথ্য:

আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া

বাংলাদেশের জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা নোটিশ ডট কম এর প্রকাশক ও সম্পাদক জনাব আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া। জন্ম ১৯৯৩ সালের ২০ নভেম্বর, কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলায়। বাবা আবদুল গফুর ভূঁইয়া এবং মা রহিমা বেগম। এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে আবদুল্লাহ আল আরিয়ান বয়স ৫ বছর। মেয়ে ফাবিহা জান্নাত বয়স ১ বছর। আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া এর শিক্ষাজীবন আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ থেকে ২০১৮ সালে ম্যানেজমেন্ট এ স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি উত্তরা ইউনিভার্সিটি ঢাকা থেকে বিপিএড সম্পন্ন করেন। আজিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শিক্ষা জীবন শুরু। এরপর আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং নবাব ফয়জুন্নেসা সরকারি কলেজ লাকসাম উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে কিছুদিন ক্লাস করার পর। পারিবারিক কারণে নাঙ্গলকোট হাসান মেমোরিয়াল সরকারি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। শিক্ষা জীবনে তিনি কুমিল্লা সরকারি কলেজ এ কিছুদিন রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিষয়ে অধ্যয়ন করার পর ভালো না লাগায় পুনরায় ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ছাত্র জীবনে তিনি নানা রকম সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন। কর্মজীবন কর্মজীবনের শুরুতে তিনি আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকতা পেশায় যোগদেন। বেশ কিছুদিন পর তিনি ২০১৯ সালে উন্নত ভবিষ্যতের আশায় কুয়েত পারি জমান। কিন্তু সেখানকার কাজের পরিস্থিতি অনুকুলে না থাকায় পুনরায় আবার বাংলাদেশে ফিরে এসে পূর্বের পদে কাজে যোগদান করে অদ্যাবধি কর্মরত আছেন। এছাড়াও তিনি স্বপ্ন গ্রাফিক্স এন্ড নেটওয়ার্ক নামে একটি মাল্টিমিডিয়া এবং প্রিন্টিং প্রেস প্রতিষ্ঠানের স্বত্তাধীকারী সেই সাথে স্বপ্ন ইশকুল নামক একটি কম্পিউটার ট্রেণিং ইনস্টিটিউট এর মালিকানায় আছেন যেখানে তিনি নিজেই ক্লাস পরিচালনা করেন। লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্ম ছাত্র অবস্থায় তিনি লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্মের সাথে জড়িত আছেন। ২০১১ সালে রাইটার্স এসোসিয়েশন এর ম্যাগাজিনে তার প্রথম লেখা বন্ধু চিরন্তন প্রকাশিত হয়। এর পর তিনি বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধ রচনা করেছেন।

Related Articles

3 Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
Close

অ্যাডস্ ব্লকার পাওয়া গেছে!

দয়া করে আমাদের সাপোর্ট করার জন্য আপনার এডস্ ব্লকার ডিজেবল করে পেইজটি রিলোড করুন! ধন্যবাদ