বৃত্তি ও উপবৃত্তি

নির্দেশনাসহ ২০২২ সালের ষষ্ঠ ও একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট কর্তৃক পরিচালিত সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচীতে অন্তুর্ভূক্ত হওয়ার জন্য নির্দেশনাসহ ২০২২ সালের ৬ষ্ঠ, ৯ম ও একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম দেওয়া হল। নির্দেশনাসহ ২০২২ সালের ষষ্ঠ ও একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরমটি পোস্টের শেষে দেওয়া আছে।

২০২২ সালের ৬ষ্ঠ, ৯ম ও একাদশ শ্রেণিতে নতুন ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা উপবৃত্তির তালিকায় অন্তর্ভূক্ত হতে চায় তাদের জন্য নির্দেশনাসহ ২০২২ সালের ৬ষ্ঠ, ৯ম ও একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরমটি পিডিএফ ও ওয়ার্ড ফাইল দেওয়া হল।

এই পোস্টের শেষে থাকা ডাউনলোড বাটন থেকে সরাসরি ওয়ার্ড ও পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করা যাবে।

গত ১০ জানুয়ারি ২০২২ সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচির আওতাভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহে ২০২২ সালে ভর্তিকৃত ৬ষ্ঠ শ্রেণি এবং ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে ১১শ শ্রেণিতে ভর্তিকৃত উপবৃত্তিযোগ্য শিক্ষার্থী নির্বাচন পদ্ধতি, নির্বাচিত শিক্ষাদের তথ্য HSP MIS এ এন্ট্রি এবং প্রেরণ করতে অগ্রিম তথ্য সংগ্রহ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।

বর্তমান সরকার দেশের সাধারণ স্কুল, কলেজ এবং মাদ্রাসায় ৬ষ্ঠ থেকে ১২শ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি, টিউশন ফি এবং অন্যান্য সুবিধাদি প্রদানের লক্ষ্যে সকল উপবৃত্তি প্রকল্পসমূহকে একত্রিত করে “সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচি (Harmonized Stipend Program-HSP)” নামে “সেকেন্ডারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রােগ্রাম (SEDP)” এর একটি স্কিম হিসাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অধীন প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের আওতায় বাস্তবায়ন করছে।

সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচির আওতাধীন এলাকা:

দেশের সকল ভৌগােলিক এলাকার (মেট্রোপলিটন ও জেলা সদরের পৌর এলাকাসহ) মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বাের্ড এবং বাংলাদেশ অনুমতি/স্বীকৃতিপ্রাপ্ত মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের সকল স্কুল-কলেজ এবং মাদ্রাসা এই কর্মসূচির আওতাভুক্ত হবে।

উল্লেখ্য বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বাের্ডের আওতাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা কোর্সে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের তথ্য এন্ট্রি করা যাবে না।

উপকারভােগী শিক্ষার্থী নির্বাচন প্রক্রিয়া:

সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচির শিক্ষার্থী নির্বাচন প্রক্রিয়াটি মূলতঃ দারিদ্র্য ও প্রক্সি মিন্স টেস্টিং যৌথ পদ্ধতির মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে তথ্যাদি যাচাই বাছাই এবং একটি বিশেষায়িত Software এর মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হয়।

এই প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরাের ২০১৬ সালে Household Income Expenditure Survey 2016 (HIES) এ ব্যবহৃত প্রশ্নমালার উপর ভিত্তি করে নির্দেশকগুলাে তৈরি করা হয়েছে।

শুধুমাত্র ৬ষ্ঠ এবং ১১শ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা এ কর্মসূচির আওতায় উপবৃত্তি প্রাপ্তির আবেদন করতে পারবে। তবে ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা যারা উপবৃত্তি কর্মসূচি বহির্ভূত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে জেএসসি জেডিসি পাস করে নতুন ভর্তি হয়েছে তারাও উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে।

তবে নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোন শিক্ষার্থী ৯ম শ্রেণিতে আবেদন করতে পারবেনা। অন্যান্য শ্রেণির উপবৃত্তি সুবিধাভােগী শিক্ষার্থীরা স্বয়ংক্রিয়ভাবে এই কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত হবে।

৬ষ্ঠ ও ৯ম শ্রেণির নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিরতিহীনভাবে শর্তসাপেক্ষে এসএসসি পরীক্ষা পর্যন্ত ও ১১শ শ্রেণির নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিরতিহীনভাবে শর্তসাপেক্ষে ১২শ শ্রেণি পর্যন্ত উপবৃত্তি পাবে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমােদিত অপারেশন ম্যানুয়াল অনুসরণের মাধ্যমে সারাদেশে ৬ষ্ঠ, ৯ম ও ১১শ শ্রেণির আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে উপকারভােগী শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে।

উপকারভােগী শিক্ষার্থী নির্বাচনে নিম্নে বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে-

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে ইচ্ছুক সকল শিক্ষার্থীকে অনলাইন/অফলাইনে আবেদন ফরম সরবরাহ করে সঠিক তথ্যসহ ফরমটি যথাযথভাবে পূরণ করার জন্য বুঝিয়ে বলবেন।

কোন শিক্ষার্থীকে আবেদন করতে উৎসাহিত বা নিরুৎসাহিত করা যাবে না। আবেদনকারীরা শ্রেণিশিক্ষকের সরাসরি তত্ত্বাবধানে থেকে আবেদনপত্রের সকল তথ্য প্রদান করবে। অসম্পূর্ণ ও সঠিক নয় এমন তথ্যাদির আবেদনপত্র সরাসরি বাতিল বলে গণ্য হবে। আবেদনপত্রের তথ্যের জন্য প্রতিষ্ঠান প্রধান ও শ্রেণি শিক্ষক দায়ী থাকবেন।

দারিদ্র্য নিরূপণের জন্য বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরাের Household Income Expenditure Survey 2016 (HIES-২০১৬) এ ব্যবহৃত প্রশ্নমালার উপর ভিত্তি করে একটি আবেদনপত্রে (সংলগ্নী-১) আবেদন করতে হবে।

শিক্ষার্থীর আবেদন পত্রের প্রশ্নাবলীর উপর প্রশ্নের গুরুত্ব অনুযায়ী মােট নম্বরের Weightage প্রদানের মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।

প্রাতিষ্ঠানিক ও উপজেলা/মেট্রাপলিটান এলাকার উপদেষ্টা কমিটি শিক্ষার্থীর আবেদনের তথ্যাদির সত্যতা যাচাই বাছাই করার জন্য দায়ী থাকবে।

আবেদনপত্রসমূহের তথ্যাদি যাচাই বাছাই শেষে প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে HSP MIS এ সকল ডাটা এন্ট্রি করতে হবে।

ডাটা এন্ট্রির পর প্রতিষ্ঠান থেকেই সকল তথ্যাদি অনলাইনে উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর প্রেরণ করতে হবে।

উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সকল আবেদনপত্র উপজেলা/মেট্রোপলিটন এলাকার উপদেষ্টা কমিটির বিবেচনার জন্য পেশ করবেন এবং এডভাইজারি কমিটির অনুমােদন নিয়ে উপবৃত্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীর তথ্য উপজেলা/থানা হতে অনলাইনে HSP/PMEAT এমআইএস সেল এ প্রেরণ করবেন এবং একইসাথে উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীর তথ্য সংরক্ষণের জন্য উপজেলা/থানা হতে ব্যানবেইজ এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর/মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের ইএমআইএস সেলে প্রেরণ করা হবে।

সারাদেশের উপবৃত্তি উপকারভােগী শিক্ষার্থী কেন্দ্রীয়ভাবে প্রধান মন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট অফিসের EMIS Cell-এর প্রযুক্তিগত সহায়তায় HSP (Harmonized Stipend Program) Unit কর্তৃক নির্বাচিত হবে।

উপকারভােগী শিক্ষার্থী নির্বাচন লৈঙ্গিক ভিত্তিতে নয় বরং দারিদ্রের ভিত্তিতে নির্বাচিত হবে। ফলে এই প্রক্রিয়ায় নির্বাচিত ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা কম বেশি হতে পারে।

শারীরিক প্রতিবন্ধী, তৃতীয় লিঙ্গ, প্রাক্তন ছিটমহলের বাসিন্দা এবং মুক্তিযােদ্ধার নাতি/নাতনী যথাযথ যাচাই বাছাইয়ের পর সরাসরি এই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে।

SPFMSP প্রকল্পের প্রযুক্তিগত সহায়তার মাধ্যমে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুসারে সরকার কর্তৃক নির্ধারতি G2P পদ্ধতিতে সরাসরি শিক্ষার্থী/অভিভাবকের অনলাইন ব্যাংক/মােবইল ব্যাংক হিসাবে উপবৃত্তি প্রদান করা হবে।

আবেদনকারীর আইডি নম্বর (Identification Number) আবেদনপত্রের তথ্যাদি সংশ্লিষ্ট সফটওয়্যারে এন্ট্রি সম্পন্ন হওয়ার সাথে সাথেই প্রত্যেক আবেদনকারীর জন্ম নিবন্ধন নম্বর Applicant ID হিসাবে ব্যবহৃত হবে।

আবেদনকারীর নাম ঠিকানা সম্বলিত এই পরিচিতি নম্বরের একটি প্রিন্ট কপি প্রতি আবেদনকারীকে সরবরাহ করতে হবে এবং আবেদনকারী তা যথাযথভাবে সংরক্ষণ করবে।

এই প্রিন্টকপিই আবেদনের প্রাপ্তিস্বীকার পত্র হিসাবে গণ্য হবে এবং ভবিষ্যতে যেকোনাে প্রয়ােজনে আবেদনকারীকে তা উপস্থাপন করতে হবে।

উপবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন প্রক্রিয়া:

উপবৃত্তি প্রাপ্ত কোন শিক্ষার্থী যদি কর্মসূচি ভুক্ত অন্য কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বদলি পূর্বক ভর্তি হয় সেক্ষেত্রে HSP MIS ব্যবহার করে পূর্ববর্তী প্রতিষ্ঠান থেকে নতুন ভর্তিকৃত প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তর করা যাবে।

সেক্ষেত্রে নতুন করে উপবৃত্তির জন্য আবেদন করার প্রয়ােজন নেই। নিম্ন মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে উপবৃত্তি প্রাপ্ত কোন শিক্ষার্থী উৰ্ত্তীন হয়ে মাধ্যমিক পর্যায়ের অন্য কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (উপবৃত্তির আওতাভুক্ত) ৯ম শ্রেণিতে ভর্তি হলে HSP MIS ব্যবহার করে পূর্ববর্তী প্রতিষ্ঠান থেকে নতুন ভর্তিকৃত প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তর করতে হবে। উপকারভােগী শিক্ষার্থী শুধু শিক্ষাবর্ষের ১ম সেমিস্টারে প্রতিষ্ঠান বদল করতে পারবে।

বিস্তারিত জানতে নিচের প্রাসঙ্গিক তথ্যগুলো ডাউনলোড করুন

আপনার জন্য আরও কিছু তথ্য:

সকল স্তরের শিক্ষা সংক্রান্ত সঠিক তথ্য, সরকারি-বেসরকারি চাকুরি বিজ্ঞপ্তি, চাকুরির পরীক্ষা, এডমিট কার্ড, পরীক্ষার রুটিন, সরকারি বেসরকারি বৃত্তি, উপবৃত্তি ও প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত তথ্য সবার আগে পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজটি Follow করে রাখুন।

ইউটিউবে সর্বশেষ আপডেট পেতে বাংলা নোটিশ ডট কম এর ইউটিউব চ্যানেলটি Subscribe করে রাখুন। আপনার প্রতিষ্ঠানের যেকোন বিজ্ঞপ্তি, খবর, নোটিশ ও জাতীয় রাজনৈতিক বিষয়ে লেখা প্রকাশ করতে চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন;

দেশের অন্যতম প্রিয় অনলাইন পোর্টাল সর্বদাই সত্য ও বস্তুনির্ভর তথ্য প্রকাশে বদ্ধপরিকর। আপনার যেকোন অভিযোগ আপত্তি ও পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করা হবে।

ক্যাটাগরি ভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেখুন

আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া

বাংলাদেশের জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা নোটিশ ডট কম এর প্রকাশক ও সম্পাদক জনাব আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া। জন্ম ১৯৯৩ সালের ২০ নভেম্বর, কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলায়। বাবা আবদুল গফুর ভূঁইয়া এবং মা রহিমা বেগম। এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে আবদুল্লাহ আল আরিয়ান বয়স ৫ বছর। মেয়ে ফাবিহা জান্নাত বয়স ১ বছর। আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া এর শিক্ষাজীবন আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ থেকে ২০১৮ সালে ম্যানেজমেন্ট এ স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি উত্তরা ইউনিভার্সিটি ঢাকা থেকে বিপিএড সম্পন্ন করেন। আজিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শিক্ষা জীবন শুরু। এরপর আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং নবাব ফয়জুন্নেসা সরকারি কলেজ লাকসাম উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে কিছুদিন ক্লাস করার পর। পারিবারিক কারণে নাঙ্গলকোট হাসান মেমোরিয়াল সরকারি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। শিক্ষা জীবনে তিনি কুমিল্লা সরকারি কলেজ এ কিছুদিন রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিষয়ে অধ্যয়ন করার পর ভালো না লাগায় পুনরায় ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ছাত্র জীবনে তিনি নানা রকম সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন। কর্মজীবন কর্মজীবনের শুরুতে তিনি আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকতা পেশায় যোগদেন। বেশ কিছুদিন পর তিনি ২০১৯ সালে উন্নত ভবিষ্যতের আশায় কুয়েত পারি জমান। কিন্তু সেখানকার কাজের পরিস্থিতি অনুকুলে না থাকায় পুনরায় আবার বাংলাদেশে ফিরে এসে পূর্বের পদে কাজে যোগদান করে অদ্যাবধি কর্মরত আছেন। এছাড়াও তিনি স্বপ্ন গ্রাফিক্স এন্ড নেটওয়ার্ক নামে একটি মাল্টিমিডিয়া এবং প্রিন্টিং প্রেস প্রতিষ্ঠানের স্বত্তাধীকারী সেই সাথে স্বপ্ন ইশকুল নামক একটি কম্পিউটার ট্রেণিং ইনস্টিটিউট এর মালিকানায় আছেন যেখানে তিনি নিজেই ক্লাস পরিচালনা করেন। লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্ম ছাত্র অবস্থায় তিনি লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্মের সাথে জড়িত আছেন। ২০১১ সালে রাইটার্স এসোসিয়েশন এর ম্যাগাজিনে তার প্রথম লেখা বন্ধু চিরন্তন প্রকাশিত হয়। এর পর তিনি বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধ রচনা করেছেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
Close

অ্যাডস্ ব্লকার পাওয়া গেছে!

দয়া করে আমাদের সাপোর্ট করার জন্য আপনার এডস্ ব্লকার ডিজেবল করে পেইজটি রিলোড করুন! ধন্যবাদ