কোভিড- ১৯ পরিস্থিতিতে জীবনযাপন প্রণালীর পরিবর্তন ও নতুন পরিস্থিতিতে খাপ-খাওয়ানাের প্রক্রিয়া
দেশের সরকারি-বেসরকারি নিম্ন মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় সমূহের অষ্টম শ্রেণীতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের ১৬ তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টে অষ্টম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় প্রথম অধ্যায় তৃতীয় অধ্যায় এর বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক পরিবর্তন ও উন্নয়ন থেকে ৩০০ শব্দের একটি প্রবন্ধ লিখতে দেয়া হয়েছে। এই আর্টিকেলটিতে অষ্টম শ্রেণির ১৬তম সপ্তাহের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্ট এর উত্তর/সমাধান (কোভিড- ১৯ পরিস্থিতিতে জীবনযাপন প্রণালীর পরিবর্তন ও নতুন পরিস্থিতিতে খাপ-খাওয়ানাের প্রক্রিয়া) দেয়ার চেষ্টা করবো।
অষ্টম শ্রেণির ১৬তম সপ্তাহের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্ট
অ্যাসাইনমেন্ট : কোভিড- ১৯ পরিস্থিতিতে জীবনযাপন প্রণালীর পরিবর্তন ও নতুন পরিস্থিতিতে খাপ-খাওয়ানাের প্রক্রিয়া শীর্ষক একটি প্রবন্ধ লিখ। (সর্বোচ্চ ৩০০ শব্দ)
সংকেতঃ-
- ১। সংস্কৃতির ব্যাখ্যা।
- ২। সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের উদাহরণ।
- ৩। সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের বিভিন্ন দিক।
- ৪। কোভিড’ ১৯ পরিস্থিতিতে নিজ পরিবারের অর্থনৈতিক পরিবর্তনের উল্লেখযােগ্য দিক (আয় কমে যাওয়া/ মিতব্যয়ী হওয়া)।
- ৫। কোভিড’ ১৯ পরিস্থিতিতে নিজ পরিবারের সামাজিক পরিবর্তনের দিক (বিয়ে, জন্মদিন ও উৎসব। ইত্যাদি অনুষ্ঠানের আয়ােজন ও আচরণের ক্ষেত্রে নতুন নিয়মকানুন/পরিবর্তনসমূহ)।
- ৬। কোভিডের কারণে পরিবর্তিত অবস্থার সাথে নিজেদের খাপ খাওয়ানাে (যেসব বিষয় থাকতে পারে- প্রযুক্তির ব্যবহার, খাদ্যাভাসে সংযােজন, পরিচ্ছন্নতা ইত্যাদি)।
নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ/পরিধি) :
- ১। পাঠ্যপুস্তক থেকে সংস্কৃতি ও সাংস্কৃতিক পরিবর্তন, সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের বিভিন্ন দিক ও কীভাবে সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার যােগ্যতা অর্জন করতে হয় এই পাঠগুলাে ভালােভাবে পড়তে হবে।
- ২। পরিবারের সদস্যদের সাথে কথা বলে পরিবর্তনের দিকগুলাে সম্পর্কে জেনে নিতে পারে।
- ৩। শিক্ষক, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের সাথে। (সশরীরে/ মােবাইলে/ টেলিফোনে/ অনলাইনে ) কথা বলে অভিজ্ঞতা বিনিময় ও আলােচনার মাধ্যমে কোভিড-১৯ কালীন। পরিবর্তন (যেমন- লক ডাউন, সামাজিক দূরুত্ব, পরিচ্ছন্ন জীবন-যাপন, মিতব্যায়ী আচরন, মানবিক দায়িত্ব ইত্যাদি) সম্পর্কে ধারণা নিতে পারে।
- ৪। নিজের পর্যবেক্ষন ক্ষমতা দিয়ে এবং ইন্টারনেট, পত্রপত্রিকা, টিভি ও অন্যান্য মাধ্যম থেকে পরিবর্তিত অবস্থার সাথে নিজেদের খাপ খাওয়ানাে সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করতে পারে।
অষ্টম শ্রেণির ১৬তম সপ্তাহের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্ট এর উত্তর/সমাধান
সংস্কৃতির ব্যাখ্যাঃ
সংস্কৃতি বলতে আমরা সাধারণত সমাজের মানুষের জীবন-যাপনের ধারাকে বুঝে থাকি। অর্থাৎ সংস্কৃতি হলো আমাদের জীবন প্রণালি। মানুষ তার অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখতে এবং তার মৌলিক প্রয়োজনগুলো পূরণের লক্ষ্যে যা কিছু সৃষ্টি করে তা-ই হলো তার সংস্কৃতি। মানুষের এসব সৃষ্টি বা কাজ মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে। বস্তুগত ও অবস্তুগত। সংস্কৃতিকেও তাই দুইভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে ৷ বস্তুগত সংস্কৃতি ও অবস্তুগত সংস্কৃতি। ঘরবাড়ি, তৈজসপত্র, আসবাবপত্র, উৎপাদন হাতিয়ার এসব হচ্ছে বস্তুগত সংস্কৃতি।
অবস্তুগত সংস্কৃতি হচ্ছে ব্যক্তির দক্ষতা, জ্ঞান, চিন্তা-ভাবনা, আচার-ব্যবহার, বিশ্বাস, ধ্যান-ধারণা, সংগীত, সাহিত্য ও শিল্পকলা ইত্যাদি। সংস্কৃতি পরিবর্তনশীল। আদিকাল হতে সমাজে বসবাসকারী মানুষ তার সৃষ্টিকে বিভিন্ন পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে আধুনিক সাংস্কৃতিক জীবনে উন্নীত করেছে। সংস্কৃতির এই পরিবর্তনে বিভিন্ন উপাদান যেমন প্রভাব বিস্তার করেছে তেমনি সংস্কৃতির উন্নয়নেও এসব উপাদান কমবেশি অবদান রেখেছে। হাতিয়ার আবিষ্কারের মধ্য দিয়েই জীবন ও জীবিকা নির্বাহের ক্ষেত্রে প্রথম পরিবর্তন আসে। জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে মানুষের ব্যবহার্য ও ভোগের সামগ্রী এবং চিন্তা চেতনায় যখন পরিবর্তন লক্ষ করা যায় তখন তাকে বলা হয় মানুষের সাংস্কৃতিক উন্নয়ন।
বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক পরিবর্তনঃ
সমাজে মিলেমিশে বাস করে। এভাবে বাস করতে গিয়ে সে নিজের প্রয়োজনে নানা কিছু সৃষ্টি করে। মানুষের সৃষ্টিশীল সকল কাজই তার সংস্কৃতি। সমাজ ও অঞ্চল ভেদে সংস্কৃতির রূপ ভিন্ন হয়ে থাকে। বাংলাদেশের মানুষ ও সমাজের রয়েছে নিজস্ব সংস্কৃতি। এদেশের সংস্কৃতি কিন্তু এক জায়গায় থেমে নেই। পরিবেশ-পরিস্থিতি ও যুগের সাথে তাল মিলিয়ে নিজেদের প্রয়োজন মিটাতে আমাদের সংস্কৃতিরও পরিবর্তন ঘটছে। সংস্কৃতির ক্ষেত্রে কাঙ্ক্ষিত বা ইতিবাচক পরিবর্তনই উন্নয়ন। সংস্কৃতি এক প্রজন্ম হতে অন্য প্রজন্মে হস্তান্তরিত হয়। এই প্রক্রিয়ায় হস্তান্তরিত হতে হতে সংস্কৃতির মধ্যে কিছু কিছু পরিবর্তন ঘটে। আবার অন্য সংস্কৃতির সংস্পর্শে এসেও সংস্কৃতি তার রূপ বদল করে। একেই সংস্কৃতির পরিবর্তন বা সাংস্কৃতিক পরিবর্তন বলে। পরিবর্তন যে ধরনেরই হোক, সংস্কৃতি স্থির নয়। মানুষ যে পরিবেশে বাস করে তার মধ্যে থেকে সাংস্কৃতিক পরিবর্তন ঘটতে পারে আবার বাইরের উপাদান সংগ্রহ করেও এই পরিবর্তন হতে পারে।
সাংস্কৃতিক উন্নয়নঃ
সাধারণভাবে উন্নয়ন বলতে বোঝায় কোনো কিছু শুরু থেকে ক্রমশ পরিপূর্ণতা লাভ করা। একসময় উন্নয়ন বলতে কেবল অর্থনৈতিক অবস্থার কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন বা অর্থনৈতিক অগ্রগতিকে বোঝানো হতো। কিন্তু সমাজবিজ্ঞানীরা উন্নয়ন বলতে ‘সামাজিক উন্নয়ন’ কথাটিকে নির্দেশ করেন। তাই মানুষের জীবনযাত্রার মানের উন্নয়নই প্রকৃত উন্নয়ন। সাধারণত উন্নয়ন বা সামাজিক উন্নয়ন হলো একধরনের ‘সামাজিক পরিবর্তন’। কোনো সমাজের উন্নয়নের ফলে যেমন সাংস্কৃতিক পরিবর্তন হয় তেমনি সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের ফলেও সমাজে উন্নয়ন ঘটে। যেমন: বাংলাদেশে অনেক জায়গায় এখন লাঙলের পরিবর্তে ট্রাক্টর ব্যবহার হচ্ছে, এটা বস্তুগত সাংস্কৃতিক পরিবর্তন। এর ফলে কৃষি উৎপাদন বেড়ে যাওয়ায় মানুষের জীবনযাত্রার মানের উন্নয়ন হয়েছে। এইভাবে সাংস্কৃতিক ও সামাজিক পরিবর্তন ও উন্নয়ন সমন্বিতভাবে সমাজের উন্নয়ন ঘটায়।
সাংস্কৃতিক পরিবর্তন ও উন্নয়নের বিভিন্ন দিক :
আমরা জানি সংস্কৃতি স্থির বিষয় নয়। পরিবর্তন সংস্কৃতির ধর্ম। পৃথিবীর বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতিতে ভিন্নতা থাকলেও সেখানে প্রতিনিয়ত সংযোজন ও বিয়োজন চলে। একসময় সংস্কৃতির পার্থক্য বা পরিবর্তনশীলতার মধ্যে আবার নতুন সংস্কৃতির পরিবর্তন ও উন্নয়ন ঘটে। সংস্কৃতির এই পরিবর্তনশীলতার কয়েকটি কারণ রয়েছে। যেমন:
সাংস্কৃতিক ব্যাপ্তি :
সাধারণত দুইটি সমাজের সংস্কৃতি একে অপরের সংস্পর্শে এসে একে অপরকে প্রভাবিত করে। এই কাছে আসা যত বেশি দীর্ঘস্থায়ী হবে সংস্কৃতির আদান-প্রদান তত বেশি হবে। এর মাধ্যমে একে অপরের সংস্কৃতির কিছু না কিছু গ্রহণ করবে। সংস্কৃতির এই চলমান গতিধারা এবং এক সমাজ থেকে আরেক সমাজে সংস্কৃতির প্রসার লাভকে সাংস্কৃতিক ব্যাপ্তি বলে। অর্থাৎ সাংস্কৃতিক সংমিশ্রণের মাধ্যমে সাংস্কৃতিক প্রসার বা ব্যাপ্তি ঘটে। বিশ্বায়নের ফলে এবং প্রযুক্তির উন্নতিতে সাংস্কৃতিক ব্যাপ্তি অনেক বেড়ে গেছে।
সাংস্কৃতায়ন :
নিজ সংস্কৃতিকে অক্ষুণ্ণ রেখে অন্য কোনো সাংস্কৃতিক উপাদানকে নিজ সংস্কৃতির সাথে আত্মস্থ করার প্রক্রিয়াকে সাংস্কৃতায়ন বলা হয়। আমাদের দেশ বহুবার বহিরাগত শাসক দ্বারা শাসিত হওয়ায় এখানে সাংস্কৃতায়ন প্রবল। ভিন্ন সংস্কৃতির সংস্পর্শই সাংস্কৃতায়ন প্রক্রিয়ার কারণ বলে মনে করা হয়। যেমন: ইংরেজরা প্রায় দুইশ বছর আমাদের শাসক ছিলো বলে অনেক ইংরেজি শব্দ আমাদের ভাষায় মিশে গেছে।
সাংস্কৃতিক আত্তীকরণ :
আত্তীকরণ এমন একটি প্রক্রিয়া যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এবং গোষ্ঠী অন্যের সংস্কৃতি আয়ত্ত করে। যেমন মানুষ যখন কোনো নতুন সংস্কৃতি বা সাংস্কৃতিক পরিবেশে বসবাস করতে আসে তখন সেখানকার মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি, আচরণ, চিন্তা-চেতনা, মূল্যবোধ এক কথায় সমগ্র জীবনধারার সাথে আত্তীকৃত হতে চেষ্টা করে। এভাবে একসময় তা আত্তীকরণ হয়ে যায়। যেমন: জীবিকার প্রয়োজনে, বৈবাহিক কারণে অথবা অন্য যেকোনো কারণে নিজ এলাকা থেকে স্থানান্তর হলে মানুষ ঐ এলাকার সংস্কৃতির সাথে নিজেকে আত্তীকরণ করার চেষ্টা করে।
সাংস্কৃতিক আদর্শ :
প্রতিটি দেশ বা সমাজের রয়েছে নিজস্ব একটি সাংস্কৃতিক আদর্শ। সাংস্কৃতিক আদর্শ বলতে কোনো দেশ বা সমাজের মানুষের সংস্কৃতির ধরনকে বোঝায়। এগুলো হলো- আচার আচরণ, খাদ্য, পোশাক, বিশ্বাস, ধর্মবিশ্বাস, লোককাহিনি, সংগীত, লোককলা ইত্যাদি। কোনো দেশ বা সমাজের সাংস্কৃতিক আদর্শের মাঝে ঐ দেশ বা সমাজের মানুষের জীবনপ্রণালি ও বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠে। এই আদর্শের কারণে সংস্কৃতিসমূহের মধ্যে পার্থক্য দেখা যায় ।
প্রযুক্তি ও সাংস্কৃতিক উন্নয়ন :
আধুনিক প্রযুক্তি বা বস্তুগত সংস্কৃতির দ্রুত পরিবর্তন ও উন্নয়ন সমাজে সাংস্কৃতিক উন্নয়ন ঘটাচ্ছে। তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়নে গোটা বিশ্ব এখন একটি বিশ্বপল্পিতে রূপান্তরিত হয়েছে। যার ফলে যোগাযোগ প্রক্রিয়া অনেক উন্নত হয়েছে। এখন ঘরে বসে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তের খবর জানা যায়। এক সংস্কৃতি অন্য সংস্কৃতির সংস্পর্শে আসছে। অনুন্নত সংস্কৃতি দ্রুত উন্নত সংস্কৃতির উপাদান গ্রহণ করছে। এভাবে প্রযুক্তি সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের মাধ্যমে সাংস্কৃতিক উন্নয়ন ঘটাচ্ছে।
নিজ পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থাঃ
করোনা মহামারীর কারনে অনেকে অর্থনৈতিক অবস্থায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। সবার তার নিজ নিজ অবস্থানে থেকে পরিবার পরিচালনা করতে অনেক কষ্ট হচ্ছে। আমি আমার পরিবারের কথা বিবেচনা করতে পারি, আমার পরিবারের করোনার কারণে আমার আব্বু ভাইয়ার আয় আগে থেকে কমে গেছে। যেখানে আমরা ঠিকমতো চলতে পারতাম সেখানে এই মহামারীর কারণে আমাদের পরিবার ঠিকমতো চলতে কষ্ট হচ্ছে। আগে যা ঘরের জন্য খরচ করত এখন তার চেয়ে কম খরচ করে। প্রায় মিতব্যয়ী মনোভাব সম্পর্ণ হয়ে গেছে আমাদের পরিবার।
কোভিড -১৯ এর পরিবর্তিত পরিবেশের সাথে নিজেকে খাপ খাওয়ানোঃ
প্রথমে বলি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর কথা,এই মহামারীতে প্রায় সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল।তাই,সরকার অনলাইন শিক্ষা ব্যবস্থার প্রসার করছে এবং এর মাধ্যমে সকলে প্রায় অংশগ্রহণ নিতে হয়েছে।যার কারনে আমার পরিবারে আমি সহ আমার ভাই-বোনরা অনলাইন শিক্ষা ব্যবস্থায় অংশগ্রহণ করছে।চিকিৎসা ব্যবস্থায় ও বর্তমানে টেলিমেডিসন ও অনলাইনের মাধ্যমে সরকার সবাইকে চিকিৎসার সেবার ব্যবস্থা করছেন।
এছাড়াও সরকার সবকিছুকে অনলাইন ব্যবস্থা করেছেন। সরকার এই মহামারীতে ই-কমার্স, ই-সেবা,ই-বুক ইত্যাদির মাধ্যমে সরকার জনগনকে স্বাস্থ্য সেবা দিয়ে থাকেন।করোনা ভাইরাসের কারণে সরকার পুরো দেশে অনলাইন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছে।করোনা ভাইরাসের কারণে দেশের মধ্যে অনলাইন বাণিজ্য ব্যবস্থা শুরু হয়েছে। এছাড়াও শিক্ষা ব্যবস্থা অনলাইনের পাশাপাশি ঘরে বসে আমরা দেশের যেকোনো প্রান্তের যেকোনো শিক্ষার্থীর সাথে যেকোনো শিক্ষকের কাছে অনলাইনে ক্লাস ও মতবিনিময় করতে পারি।এককথায়,প্রত্যেক জিনিসের ভালো খারাপ দুটি দিক রয়েছে। আর এটির ভালো দিক হচ্ছে এটি স্বল্প সময়ে দেশের সব ব্যবস্থা ডিজিটালাইজিং এ পরিণত করছে।
এটিই ছিল তোমাদের অষ্টম শ্রেণির ১৬তম সপ্তাহের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্ট এর উত্তর/সমাধান (কোভিড- ১৯ পরিস্থিতিতে জীবনযাপন প্রণালীর পরিবর্তন ও নতুন পরিস্থিতিতে খাপ-খাওয়ানাের প্রক্রিয়া)।
আরো দেখুন-
- Bangabandhu and the Language Movement
- শিক্ষাবোর্ডের দেওয়া সীমটি নষ্ট হয়ে গেলে কি করবেন? তোলার সঠিক নিয়ম
- ৬ষ্ঠ শ্রেণির ১৫তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ও সমাধান
- অষ্টম শ্রেণির ১৫তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ও সমাধান
- ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণি ১৫তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশিত
- সপ্তম শ্রেণির ১৫তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ও সমাধান
সকল স্তরের শিক্ষা সংক্রান্ত সঠিক তথ্য, সরকারি-বেসরকারি চাকুরি বিজ্ঞপ্তি, চাকুরির পরীক্ষা, এডমিট কার্ড, পরীক্ষার রুটিন, সরকারি বেসরকারি বৃত্তি, উপবৃত্তি ও প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত তথ্য সবার আগে পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজটি Follow করে রাখুন। ইউটিউবে সর্বশেষ আপডেট পেতে বাংলা নোটিশ ডট কম এর ইউটিউব চ্যানেলটি Subscribe করে রাখুন। আপনার প্রতিষ্ঠানের যেকোন বিজ্ঞপ্তি, খবর, নোটিশ ও জাতীয় রাজনৈতিক বিষয়ে লেখা প্রকাশ করতে চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।