বৃত্তি ও উপবৃত্তিশিক্ষা বোর্ড সমূহ

এসএসসি ২০২০ বৃত্তির ফলাফল (মেধা ও সাধারণ) প্রকাশিত – সকল বোর্ড

বাংলাদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বোর্ডসমূহের এসএসসি ২০২০ সালে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মেধা ও সাধারণ বৃত্তির ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এসএসসি ২০২০ বৃত্তির ফলাফল ডাউনলোড ও প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেখুন-

দেশের বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুসরণ করে ২০২০ সালের বৃত্তির ফলাফল প্রকাশ করেছে এবং প্রয়োজনে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।

বাংলা নোটিশ ডট কম দেশের সকল শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি ২০২০ সালের মেধা ও সাধারণ বৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের তালিকা সংগ্রহ পূর্বক প্রকাশ করেছে।

আপনাদের প্রয়োজন সাপেক্ষে এসএসসি ২০২০ সালের বৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের তালিকা ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

এসএসসি ২০২০ সালের বৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন তথ্য ও সহযোগিতার জন্য আমাদের ফেসবুক পেইজ টি লাইক এবং ফলো করে রাখুন।

প্রয়োজনে আমাদের ফেসবুক পেইজে মেসেজ করুন আমরা প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করার চেষ্টা করব।

বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি ২০২০ সালে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের তালিকা ডাউনলোড করুন;

এসএসসি ২০২০ সালের বৃত্তি প্রাপ্তদের জন্য প্রয়োজনীয় অনুসরণিয় শর্তাবলী: 

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড সমূহের ২০২০ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে বর্ণিত ছাত্র/ছাত্রীদের জেলা ভিত্তিক মেধা বৃত্তি এবং সাধারণ বৃত্তি প্রদান করা হলো। সরকারি নিয়ম ও নীতিমালা অনুযায়ী এই বৃত্তির তালিকা প্রণয়ন করা হয়েছে। উক্ত বিজ্ঞপ্তি প্রদানের সময় নিন্মলিখিত নিয়ম ও নীতিমালা অবশ্যই প্রতিষ্ঠানকে মেনে চলতে হবে।

১। বৃত্তির গেজেটে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বৃত্তির বরাদ্দকৃত অর্থ G2P পদ্ধতিতে EFT এর মাধ্যমে ব্যাংক হিসেব প্রেরণের নিমিত্তে বাংলাদেশ তফসিল ভুক্ত অন লাইন সুবিধা সম্পন্ন ব্যাংক একাউন্ট হিসাব নম্বর ভর্তিকৃত প্রতিষ্ঠানে ০৭ (সাত) সাতদিনের মধ্যে আবশ্যিকভাবে জমা দিতে হবে।

এ ব্যাপারে কলেজ সমুহ বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীদের প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা প্রদানকরবেন এবং বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র- ছাত্রীদের ০৭ (সাত) দিনের মধ্যে একাউন্ট খুলে হিসাব নম্বর কলেজে জমা দেয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করবেন।

২। বৃত্তির গেজেটে বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র/ছাত্রী যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে/উত্তীর্ণ হয়েছে, সে প্রতিষ্ঠানের নাম গেজেটে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ বা প্রধান শিক্ষকের সার্টিফিকেট প্রদান সাপেক্ষে ভর্তিকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে বিধি মোতাবেক বৃত্তির অর্থ উত্তোলন করবে।

৩। বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র/ছাত্রীদের অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।

৪। বৃত্তি গুলি সংশ্লিষ্ট ছাত্র/ছাত্রীদের সৎ স্বভাব এবং লেখাপড়ায় সন্তোষ জনক অগ্রগতির শর্ত সাপেক্ষে বিবেচিত হবে।

৫। সকল বৃত্তিধারীই এককালীন অনুদান(গ্রান্ড) ভোগ করতে পারবে।

৬। সকল বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র/ছাত্রী অবশ্যই বিনা বেতনে পড়বার সুযোগ লাভ করবে।

৭। এই বৃত্তিগুলির মেয়াদ ২০২০ সালের জুলাই মাস হতে ২০২২ সালের জুন মাস পর্যন্ত ২ (দুই) বৎসর। কেবলমাত্র নিয়মিত ছাত্র/ছাত্রীই বৃত্তি পাবার যোগ্য। কোন অনিয়মিত ছাত্র/ছাত্রীদের বৃত্তির অর্থ উত্তোলন করা না যায় সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করা হ’ল।

৮। পরিশিষ্ট ’ক’ তে বোর্ড ভিত্তিক মেধা বৃত্তি এবং জেলা ভিত্তিক সাধারণ বৃত্তির মাসিক হার, এককালীন অনুদান এবং বৃত্তির সময় সীমা উল্লেখ করা হয়ছে।

৯। কোন ছাত্র/ছাত্রী পরীক্ষার ফলাফল অনুসারে বৃত্তি পেয়ে যদি পরবর্তী কালে সরকার অনুমোদিত নির্দিষ্ট বৃত্তি ব্যতিরেকে অন্য কোন কারিগরি বা পেশাগত প্রতিষ্ঠান হতে অন্য কোন বৃত্তি লাভ করে তবে সে দু’টি বৃত্তিই ভোগ করতে পারবে।

১০। সকল বৃত্তিতে মেয়েদের জন্য ৫০% কোটা সংরক্ষণ করা হয়েছে।

১১। বৃত্তি সংক্রান্ত অন্যান্য শর্তাবলী সরকারের অনুমোদন ক্রমে মহা-পরিচালক কর্তৃক আরোপিত হতে পারে।

১২। বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র/ছাত্রীকে অবশ্যই কোন অনুমোদিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে হবে।

১৩। কোন ছাত্র/ছাত্রী ছাড়পত্র নিয়ে অন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হলে শেষোক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান উক্ত ছাড় পত্রের অনুলিপি এবং বৃত্তির টাকা উঠানো ও প্রদান সম্পর্কিত পূর্ণ বিবরণসহ, কোন তারিখ হতে কোন তারিখ পর্যন্ত বৃত্তির টাকা উঠিয়ে বিতরণ করা হয়েছে বা উঠানো হয় নাই তার তথ্য বর্তমান ভর্তিকৃত প্রতিষ্ঠানে দাখিল করলে বৃত্তি স্থানান্তরের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট অধ্যক্ষ কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

১৪। এই বৃত্তিগুলির সংখ্যা, হার এবং সময়সীমা শর্ত সাপেক্ষ। সরকার মনে করলে কোন কারণ না দর্শিয়ে এই গুলি সংশোধন, সংযোজন অথবা বাতিল করতে পারবে।

১৫। মেধা ও সাধারণ বৃত্তির ব্যয় বাজেটের ( ২০২০-২০২১ অর্থ বছরের রাজস্ব বাজেটের) ১২৫০২০১-১০৮৭৬২-৩৮২১১১৭ বৃত্তি/স্কলারশীপ খাত হতে নির্বাহ করা হবে।

১৬। কোন ছাত্র/ছাত্রীর বৃত্তির মেয়াদ অতিক্রান্ত হবার ছয় মাসের মধ্যে যদি সংশ্লিষ্টছাত্র/ছাত্রী বৃত্তির অর্থ গ্রহণ বা দাবী না করে তবে ঐ অর্থ অবশ্যই সরকারি কোষাগারে জমা দিয়ে, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান, প্রকল্প পরিচালককে জানাবেন এবং ট্রেজারী চালানের একটি ফটো কপি পাঠিয়ে দিবেন।

বৃত্তির অব্যয়িত অর্থ কোন ভাবেই ছয় মাসের অধিক সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংরক্ষণ করবেন না এবং এই অব্যয়িত অর্থের হিসাব সরাসরি অত্র বৃত্তি প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক বরাবরে প্রতি বছর ছয় মাস অন্তর পেশ করবেন।

১৭। সংযোজিত বৃত্তি তালিকায় ছাত্র/ছাত্রীদের নামের পার্শ্বে পূর্বে যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে সেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করা হ’ল।

১৮। এই বিজ্ঞপ্তিতে অনিচ্ছাকৃত কোন ভুল ত্রæটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধন, সংযোজন বা পরিবর্তন অথবা বাতিল করার ক্ষমতা বোর্ড কর্তৃপক্ষের থাকবে। সে কারণে বৃত্তির টাকা প্রদানের পূর্বে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানগণ বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র/ছাত্রীদের নিকট হতে এই মর্মে লিখিত প্রতিশ্রæতি গ্রহণ করবেন যে, তারা বোর্ডের বৃত্তি সংক্রান্ত নিয়ম ও নীতিমালা মেনে চলবে এবং প্রয়োজন হলে বৃত্তির সম্পূর্ণ টাকা ফেরৎ দিতে বাধ্য থাকবে।

১৯। ন্যূনতম ৩.০০ পর্যন্ত জি,পি,এ প্রাপ্ত ছাত্র/ছাত্রীদের মধ্য হতে বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে ( সকল বৃত্তি ৪র্থ বিষয়ের জি.পি.এ বাদ দিয়ে প্রণয়ন করা হয়েছে)। 

২০। কোটা অনুসারে মেধা বৃত্তি বা সাধারণ বৃত্তি বন্টনের সময় একই জি.পি.এ প্রাপ্ত একাধিক ছাত্র ছাত্রীহলে প্রথমে ৪র্থ বিষয় ব্যতীত প্রাপ্ত মোট নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম অনুযায়ী তালিকা প্রস্তত করা হয়েছে।

৪র্থ বিষয় ব্যতীত মোট নম্বর একই হলে সে ক্ষেত্রে ৪র্থ বিষয়সহ প্রাপ্ত মোট নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম প্রস্তত করা হয়েছে। ৪র্থ বিষয় সহ মোট নম্বর একই হলে পর্যায় ক্রমে বাংলা, ইংরেজি এবং সাধারণ গনিতের নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করা হয়েছে।

২১। কোন বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র/ছাত্রী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবার পরে ভর্তি বাতিল করে যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবে সে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিয়ম অনুসারে বৃত্তির টাকা উত্তোলন করবে। তবে প্রথম বৎসর বৃত্তির টাকা উত্তোলন করে থাকলে মোট মেয়াদের এক বৎসর বাদ দিতে হবে।

২৪।এই তালিকায় কোন ভুলত্রæটি পরিলক্ষিত হলে বৃত্তির চুড়ান্ত তালিকা ( বিজ্ঞপ্তি) প্রকাশের ১(এক) মাসের মধ্যে অত্র বোর্ডকে লিখিত ভাবে প্রয়োজনীয় তথ্যসহ জানাতে হবে।

২৫। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তিকৃত বৃত্তি প্রাপ্ত ছাত্র/ছাত্রীদের তালিকা সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অবশ্যই তাদের তালিকা প্রকল্প পরিচালক/জেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর প্রেরণ করবেন।

২৬। কোন বৃত্তি প্রাপ্ত ছাত্র/ছাত্রী এক প্রতিষ্ঠান হতে ছাড়পত্র গ্রহণ করে অন্য প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হলে সে তথ্য প্রকল্প পরিচালক / জেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর প্রেরণ করবেন।

২৭। কোন ছাত্র/ছাত্রী কোর্স বদল করে পুনরায় প্রথম বর্ষে ভর্তি হলে মাউশি, বিশেষ বিবেচনায় তাকে বৃত্তি ভোগের অনুমতি দিতে পারবেন। যদি এরুপ কোর্স পরিবর্তণের ফলে তার এক শিক্ষা বর্ষের অধিক নষ্ট না হয়।

২৮। যদি কোন ছাত্র/ছাত্রীর বেলায় এরূপ দেখা যায় যে, স্বাভাবিক কোর্স সম্পন্ন করতে , তার এখতিয়ার বহির্ভুত কোন কারণে স্বাভাবিক সময় অপেক্ষা এক বৎসর অতিরিক্ত সময় লেগেছে তবে তাকে প্রকল্প পরিচালকের পূর্ব অনুমতি সাপেক্ষে বিশেষ কেইস হিসাবে বিবেচনা করে বৃত্তি প্রদান করা যেতে পারে, তবে এই ক্ষেত্রে শর্ত থাকে যে, উল্লিখিত বিশেষ কেইসের ক্ষেত্রে কোন মতেই এক বৎসরের বেশি সময় অতিক্রম করা যাবেনা।

 

আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া

বাংলাদেশের জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা নোটিশ ডট কম এর প্রকাশক ও সম্পাদক জনাব আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া। জন্ম ১৯৯৩ সালের ২০ নভেম্বর, কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলায়। বাবা আবদুল গফুর ভূঁইয়া এবং মা রহিমা বেগম। এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে আবদুল্লাহ আল আরিয়ান বয়স ৫ বছর। মেয়ে ফাবিহা জান্নাত বয়স ১ বছর। আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া এর শিক্ষাজীবন আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ থেকে ২০১৮ সালে ম্যানেজমেন্ট এ স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি উত্তরা ইউনিভার্সিটি ঢাকা থেকে বিপিএড সম্পন্ন করেন। আজিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শিক্ষা জীবন শুরু। এরপর আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং নবাব ফয়জুন্নেসা সরকারি কলেজ লাকসাম উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে কিছুদিন ক্লাস করার পর। পারিবারিক কারণে নাঙ্গলকোট হাসান মেমোরিয়াল সরকারি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। শিক্ষা জীবনে তিনি কুমিল্লা সরকারি কলেজ এ কিছুদিন রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিষয়ে অধ্যয়ন করার পর ভালো না লাগায় পুনরায় ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ছাত্র জীবনে তিনি নানা রকম সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন। কর্মজীবন কর্মজীবনের শুরুতে তিনি আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকতা পেশায় যোগদেন। বেশ কিছুদিন পর তিনি ২০১৯ সালে উন্নত ভবিষ্যতের আশায় কুয়েত পারি জমান। কিন্তু সেখানকার কাজের পরিস্থিতি অনুকুলে না থাকায় পুনরায় আবার বাংলাদেশে ফিরে এসে পূর্বের পদে কাজে যোগদান করে অদ্যাবধি কর্মরত আছেন। এছাড়াও তিনি স্বপ্ন গ্রাফিক্স এন্ড নেটওয়ার্ক নামে একটি মাল্টিমিডিয়া এবং প্রিন্টিং প্রেস প্রতিষ্ঠানের স্বত্তাধীকারী সেই সাথে স্বপ্ন ইশকুল নামক একটি কম্পিউটার ট্রেণিং ইনস্টিটিউট এর মালিকানায় আছেন যেখানে তিনি নিজেই ক্লাস পরিচালনা করেন। লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্ম ছাত্র অবস্থায় তিনি লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্মের সাথে জড়িত আছেন। ২০১১ সালে রাইটার্স এসোসিয়েশন এর ম্যাগাজিনে তার প্রথম লেখা বন্ধু চিরন্তন প্রকাশিত হয়। এর পর তিনি বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধ রচনা করেছেন।

Related Articles

One Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
Close

অ্যাডস্ ব্লকার পাওয়া গেছে!

দয়া করে আমাদের সাপোর্ট করার জন্য আপনার এডস্ ব্লকার ডিজেবল করে পেইজটি রিলোড করুন! ধন্যবাদ