সর্বশেষ আপটেড

তােমার বাড়ির দুইজন সদস্যকে সূরাআল-ফাতিহা অর্থসহ তিলাওয়াত করতে দাও এবং তাজবিদ পর্যবেক্ষণ কর, ভুল চিহ্নিত করে শুদ্ধরুপ কী হবে তার পরামর্শসহ একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।

প্রিয় শিক্ষার্থী, আপনি যদি ৬ষ্ঠ শ্রেণির ১৪তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা এর সমাধান সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য জানতে চান, তাহলে আমাদের এই পোস্ট শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে আশা করা যায়, ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা অ্যাসাইনমেন্ট সম্পর্কিত সকল তথ্য আপনি জানতে পারবেন আমাদের এখান থেকে। অ্যাসাইনমেন্টের শিরোনাম- তােমার বাড়ির দুইজন সদস্যকে সূরাআল-ফাতিহা অর্থসহ তিলাওয়াত করতে দাও এবং তাজবিদ পর্যবেক্ষণ কর, ভুল চিহ্নিত করে শুদ্ধরুপ কী হবে তার পরামর্শসহ একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।

কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বাের্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক প্রণয়নকৃত ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ২০২১ শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যসূচির আলােকে নির্ধারিত গ্রিড অনুযায়ী ১৪তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর।

৬ষ্ঠ শ্রেণি ১৪তম সপ্তাহের ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা অ্যাসাইনমেন্ট

অ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ:

তােমার বাড়ির দুইজন সদস্যকে সূরাআলফাতিহা অর্থসহ তিলাওয়াত করতে দাও এবং তাজবিদ পর্যবেক্ষণ কর, ভুল চিহ্নিত করে শুদ্ধরুপ কী হবে তার পরামর্শসহ একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।

নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ/পরিধি):

ক. মাখরাজ ও সিফাত চিহ্নিতকরণ।

খ. আল- ফাতিহার বাংলা অর্থের ধারাবহিকতা।

গ. শুদ্ধরুপের পরামর্শ প্রদান (প্রয়ােজন অনুসারে)।

ঘ. কাজটি সম্পাদন করতে কী কী সমস্যায় পড়েছ তা চিহ্নিতকরণ।

ঙ. কাজটি সম্পাদন করতে কী কী শিখেছ তা উল্লেখকরণ।

চ. বিষয় শিক্ষক/ মাতাপিতা /ধর্মীয় জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তিদের সাথে আলােচনা/সহায়ক বইপুস্তক/ ইন্টারনেটের সহযােগিতা গ্রহণ।

৬ষ্ঠ শ্রেণির ১৪তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা এর সমাধান

০২-০৯-২০২১

বরাবর

প্রধান শিক্ষক

জি.এম.হাট উচ্চ বিদ্যালয়

উপজেলাঃ ফুলগাজী

জেলাঃ ফেনী

বিষয়ঃ “ সূরা আল-ফাতিহার অর্থসহ তেলাওয়াত, তাজবিদ পর্যবেক্ষণ, ভুল চিহ্নিতকরণ ও শুদ্ধ উচ্চারণ সম্পর্কে পরামর্শ প্রদান” নিয়ে প্রতিবেদন।

জনাব,

বিনীত নিবেদন এই যে, আপনার আদেশ নং মা.উ.বি.১৭/২১ তারিখ ২৪ আগস্ট, ২০২১ ইং অনুসারে উপরোক্ত বিষয়ের উপর প্রতিবেদন নিম্নে পেশ করলাম।

অতএব, আপনার সদয় বিবেচনার জন্য ” সূরা আল-ফাতিহার অর্থসহ তেলাওয়াত, তাজবিদ পর্যবেক্ষণ, ভুল চিহ্নিতকরণ ও শুদ্ধ উচ্চারণ সম্পর্কে পরামর্শ প্রদান” সম্পর্কিত প্রতিবেদনটি নিম্নে উপস্থাপন করলাম।

সূরা আল ফাতিহা (আরবি: سورة الفاتحة‎‎) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের প্রথম সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ৭ এবং রুকু সংখ্যা ১। ফাতিহা শব্দটি আরবি “ফাতহুন” শব্দজাত যার অর্থ “উন্মুক্তকরণ”। এটি আল্লাহ্ এর পক্ষ থেকে বিশেষ প্রতিদান স্বরূপ। সূরা ফাতিহা অন্যান্য সূরার ন্যায় বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম দিয়ে শুরু হয়েছে। আল ফাতিহা সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে বিধায় মক্কী সূরা হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ। সূরা ফাতিহাকে ভেঙে ভেঙে পড়া যায় না বলে একে অখণ্ড সূরা নামেও ডাকা হয়। সূরা ফাতিহাকে ভেঙে পড়ার বিধান নেই ।

সূরা ফাতিহার আরবি আয়াতসমূহ ও অর্থসম্পাদনা

بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ ۝‎‎

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে।

ٱلْحَمْدُ لِلَّٰهِ رَبِّ ٱلْعَالَمِينَ ۝‎

আলহামদুলিল্লা-হি রাব্বিল আ-লামীন।
সমস্ত প্রশংসা জগতসমূহের প্রতিপালক আল্লাহর জন্যে।

ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ ۝‎

আর রাহমা-নির রাহীম।
অনন্ত দয়াময়, অতীব দয়ালু।

مَالِكِ يَوْمِ ٱلدِّينِ ۝‎

মা-লিকি ইয়াওমিদ্দীন।
প্রতিফল দিবসের মালিক।

إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ ۝‎

ইয়্যা-কা না’বুদু ওয়া ইয়্যা-কানাছতা’ঈন।
আমরা শুধু আপনারই দাসত্ব করি এবং শুধু আপনারই নিকট সাহায্য কামনা করি।

ٱهْدِنَا ٱلصِّرَاطَ ٱلْمُسْتَقِيمَ ۝‎

ইহদিনাসসিরা-তাল মুছতাকীম।
আমাদের সরল পথনির্দেশ দান করুন।

صِرَاطَ ٱلَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ ۝‎

সিরা-তাল্লাযীনা আন’আম তা’আলাইহিম।
তাদের পথে, যাদের আপনি অনুগ্রহ করেছেন।

غَيۡرِ ٱلْمَغْضُوبِ عَلَيۡهِمۡ وَلَا اَ۬لضَّآلِّينَ ص۝‎

গাইরিল মাগদূ বি’আলাইহীম ওয়ালাদ্দাল্লীন। (আমিন )
এবং তাদের পথে নয় যারা আপনার ক্রোধের শিকার ও পথভ্রষ্ট । (কবুল করুন)

তাজবিদ:

এর আভিধানিক অর্থ সৌন্দর্য মণ্ডিত করা বা যথাযথ ভাবে সম্পন্ন করা। যে বিষয়টিতে কুরআন মাজীদ সঠিক উচ্চারণে তিলাওয়াতের নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয় তাকে তাজবিদ বলে। সঠিক উচ্চারণ মাখরাজ ও সিফাত অনুসারে উচ্চারণের উপর অধিক নির্ভর করে। তাজবিদ অনুসারে কুরআন তিলাওয়াত করা ওয়াজিব (আবশ্যক)। তাজবিদ অনুসারে উচ্চারণ না করলে সাধারণত অর্থ বিকৃত হয়ে যায়।

তাজবিদ পর্যবেক্ষণ ও ভুল চিহ্নিতকরণঃ

আমি আমার দাদু এবং ভাইকে সূরা ফাতিহা তিলাওয়াত করতে বলেছিলাম। তারা যখন তিলাওয়াত করছিল তখন আমি খুবই মনোযোগ সহকারে তাজবিদগুলো পর্যবেক্ষণ করছিলাম। কিন্তু তারা কিছু কিছু জায়গায় তাজবিদ সহ উচ্চারণ করতে অপরাগতা প্রকাশ করে। নিম্নে তাদের তাজবীদসহ উচ্চারণ এর ভূলসমূহ তুলে ধরা হলোঃ

  • সূরা ফাতিহার ১ম আয়াতে “আলহামদু লিল্লাহি” যখন উচ্চারণ করতে হয় তখন ‘হা’ ধ্বনিটি উচ্চারিত হবে গলার ভেতর থেকে । কিন্তু দাদু এবং ভাই উভয়ই উচ্চারণ করেছেন মুখ দিয়ে সাধারন ভাবে। এক্ষেত্রে তাজবিদের সহিত কুরআন তিলাওয়াত হয়নি।
  • আবার সূরা ফাতিহার ১ম আয়াতে “আলামিন” যখন উচ্চারণ করতে হয় তখন “আইন” উচ্চারিত হবে গলার ভেতর থেকে মাখরাজের নিয়ম অনুযায়ী । কিন্তু দাদু এবং ভাই উভয়ই উচ্চারণ করেছেন মুখ দিয়ে সাধারন ভাবে। এক্ষেত্রে তাজবিদের সহিত কুরআন তিলাওয়াত হয়নি।
  • সূরা ফাতিহার ২য় আয়াতে “আর রহমা-নির রহীম।” যখন উচ্চারণ করতে হয় তখন ‘হা’ ধ্বনিটি উচ্চারিত হবে গলার ভেতর থেকে মাখরাজের নিয়ম অনুযায়ী । কিন্তু দাদু এবং ভাই উভয়ই উচ্চারণ করেছেন মুখ দিয়ে সাধারন ভাবে। এক্ষেত্রে তাজবিদের সহিত কুরআন তিলাওয়াত হয়নি।

শুদ্ধভাবে উচ্চারণের জন্য পরামর্শ প্রদানঃ

আমার দাদু ও ভাইয়ের তিলাওয়াত শেষ হওয়ার পর আমি তাদের ভুলগুলো ধরিয়ে দিই। তাদেরকে সতর্ক করি যে এভাবে উচ্চারণ করলে সঠিকভাবে উচ্চারণ হয় না মাখরাজ ও সিফাত এর নিয়ম ভঙ্গ করা হয়। এই ভুলগুলোর কারণে নামাজ কবুল হয় না।
তারপর আমি তাদেরকে পরামর্শ দেই যে কিভাবে এই ভুলগুলো শোধরানোর যায়। নিম্নে আমার পরামর্শ উপস্থাপন করা হলোঃ

১ম ক্ষেত্রেঃ আমি তাদেরকে বলেছিলাম “আলহামদু লিল্লাহি” যখন উচ্চারণ করতে হয় তখন ‘হা’ ধ্বনিটি উচ্চারিত হবে গলার ভেতর থেকে। আমি তাদেরকে দু একবার উচ্চারন করে দেখিয়ে দিয়েছি। পাশাপাশি তাদেরকে বার বার অনুশীলন করতে বলেছি।

২য় ক্ষেত্রেঃ আমি তাদেরকে বলেছিলাম “আলামিন” যখন উচ্চারণ করতে হয় তখন “আইন”উচ্চারিত হবে গলার ভেতর থেকে মাখরাজের নিয়ম অনুযায়ী । আমি তাদেরকে দু একবার উচ্চারন করে দেখিয়ে দিয়েছি। পাশাপাশি তাদেরকে বার বার অনুশীলন করতে বলেছি।

৩য় ক্ষেত্রেঃ আমি তাদেরকে বলেছিলাম, সূরা ফাতিহার ২য় আয়াতে “আর রহমা-নির রহীম।” যখন উচ্চারণ করতে হয় তখন ‘হা’ ধ্বনিটি উচ্চারিত হবে গলার ভেতর থেকে মাখরাজের নিয়ম অনুযায়ী আমি তাদেরকে দু-একবার উচ্চারন করে দেখিয়ে দিয়েছি। পাশাপাশি তাদেরকে বার বার অনুশীলন করতে বলেছি।

সর্বোপরি আমি তাদের একজন ভালো ইমামের সূরা ফাতিহার বিশুদ্ধ তিলাওয়াত শোনাই । তিলাওয়াত শুনে তারা তাদের ভুল বুঝতে পারে এবং শুধরে নেয় এবং আমার অনেক প্রশংসা করে।

প্রতিবেদকের নামঃ শাফায়েত হোসেন
রোলঃ ০৮; শ্রেণিঃ ৮ম
বিদ্যালয়ের নামঃ জি.এম.হাট উচ্চ বিদ্যালয়।

এটিই তোমাদের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ১৪তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা এর সমাধানতােমার বাড়ির দুইজন সদস্যকে সূরাআল-ফাতিহা অর্থসহ তিলাওয়াত করতে দাও এবং তাজবিদ পর্যবেক্ষণ কর, ভুল চিহ্নিত করে শুদ্ধরুপ কী হবে তার পরামর্শসহ একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।

আরো দেখুন-

সকল স্তরের শিক্ষা সংক্রান্ত সঠিক তথ্য, সরকারি-বেসরকারি চাকুরি বিজ্ঞপ্তি, চাকুরির পরীক্ষা, এডমিট কার্ড, পরীক্ষার রুটিন, সরকারি বেসরকারি বৃত্তি, উপবৃত্তি ও প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত তথ্য সবার আগে পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজটি Follow করে রাখুন। ইউটিউবে সর্বশেষ আপডেট পেতে বাংলা নোটিশ ডট কম এর ইউটিউব চ্যানেলটি Subscribe করে রাখুন। আপনার প্রতিষ্ঠানের যেকোন বিজ্ঞপ্তি, খবর, নোটিশ ও জাতীয় রাজনৈতিক বিষয়ে লেখা প্রকাশ করতে চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

৬ষ্ঠ শ্রেণি ১৪ তম সপ্তাহে সকল বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান

[ninja_tables id=”11669″]

আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া

বাংলাদেশের জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা নোটিশ ডট কম এর প্রকাশক ও সম্পাদক জনাব আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া। জন্ম ১৯৯৩ সালের ২০ নভেম্বর, কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলায়। বাবা আবদুল গফুর ভূঁইয়া এবং মা রহিমা বেগম। এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে আবদুল্লাহ আল আরিয়ান বয়স ৫ বছর। মেয়ে ফাবিহা জান্নাত বয়স ১ বছর। আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া এর শিক্ষাজীবন আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ থেকে ২০১৮ সালে ম্যানেজমেন্ট এ স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি উত্তরা ইউনিভার্সিটি ঢাকা থেকে বিপিএড সম্পন্ন করেন। আজিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শিক্ষা জীবন শুরু। এরপর আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং নবাব ফয়জুন্নেসা সরকারি কলেজ লাকসাম উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে কিছুদিন ক্লাস করার পর। পারিবারিক কারণে নাঙ্গলকোট হাসান মেমোরিয়াল সরকারি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। শিক্ষা জীবনে তিনি কুমিল্লা সরকারি কলেজ এ কিছুদিন রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিষয়ে অধ্যয়ন করার পর ভালো না লাগায় পুনরায় ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ছাত্র জীবনে তিনি নানা রকম সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন। কর্মজীবন কর্মজীবনের শুরুতে তিনি আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকতা পেশায় যোগদেন। বেশ কিছুদিন পর তিনি ২০১৯ সালে উন্নত ভবিষ্যতের আশায় কুয়েত পারি জমান। কিন্তু সেখানকার কাজের পরিস্থিতি অনুকুলে না থাকায় পুনরায় আবার বাংলাদেশে ফিরে এসে পূর্বের পদে কাজে যোগদান করে অদ্যাবধি কর্মরত আছেন। এছাড়াও তিনি স্বপ্ন গ্রাফিক্স এন্ড নেটওয়ার্ক নামে একটি মাল্টিমিডিয়া এবং প্রিন্টিং প্রেস প্রতিষ্ঠানের স্বত্তাধীকারী সেই সাথে স্বপ্ন ইশকুল নামক একটি কম্পিউটার ট্রেণিং ইনস্টিটিউট এর মালিকানায় আছেন যেখানে তিনি নিজেই ক্লাস পরিচালনা করেন। লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্ম ছাত্র অবস্থায় তিনি লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্মের সাথে জড়িত আছেন। ২০১১ সালে রাইটার্স এসোসিয়েশন এর ম্যাগাজিনে তার প্রথম লেখা বন্ধু চিরন্তন প্রকাশিত হয়। এর পর তিনি বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধ রচনা করেছেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
Close

অ্যাডস্ ব্লকার পাওয়া গেছে!

দয়া করে আমাদের সাপোর্ট করার জন্য আপনার এডস্ ব্লকার ডিজেবল করে পেইজটি রিলোড করুন! ধন্যবাদ