কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে তােমার কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনে গৃহব্যবস্থাপনার ধারণা কাঠামাের ভূমিকা নিরূপণ কর
আজকের আর্টিকেলে সপ্তম সপ্তাহের গার্হস্থ্য বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট এর উত্তর–(কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে তােমার কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনে গৃহব্যবস্থাপনার ধারণা কাঠামাের ভূমিকা নিরূপণ কর) এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষা ২০২২ নমুনা উত্তর নিয়ে হাজির হলাম।
তোমরা যারা সরকারি বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসাসমূহের দশম শ্রেণীতে অধ্যায়নরত আছো তোমাদের সপ্তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট এর গার্হস্থ্য বিজ্ঞান বিষয়ের একটি নির্ধারিত কাজ দেয়া হয়েছিল। যথাযথ মূল্যায়ন নির্দেশনা অনুসরণ করে তোমাদের জন্য এসএসসি ২০২২ সপ্তম সপ্তাহ গার্হস্থ্য বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান (কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে তােমার কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনে গৃহব্যবস্থাপনার ধারণা কাঠামাের ভূমিকা নিরূপণ কর) দেওয়া হল।
এসএসসি ২০২২ সপ্তম সপ্তাহ গার্হস্থ্য বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান
অ্যাসাইনমেন্ট শিরোনাম:
কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে তােমার কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনে গৃহব্যবস্থাপনার ধারণা কাঠামাের ভূমিকা নিরূপণ কর;
নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ/পরিধি):
ক) গৃহব্যবস্থাপনার ধারণা কাঠামাে কীভাবে লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করে তা নিরূপণ করতে:
খ) গৃহব্যবস্থাপনার ধারণা ব্যাখ্যা;
গ) গৃহব্যবস্থাপনার ধারণা কাঠামাে ছকে প্রদর্শন;
ঘ) কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনে গৃহব্যবস্থাপনার পদ্ধতি বা পর্যায়গুলাের ভূমিকা ব্যাখ্যা;
এসএসসি ২০২২ সপ্তম সপ্তাহ গার্হস্থ্য বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান
ক) গৃহ ব্যবস্থাপনার ধারণাঃ
পরিবারের প্রধান অর্থাৎ বাবা অথবা মা গৃহে ব্যবস্থাপকের দায়িত্ব পালন করে থাকেন। তিনি পরিবারের সদস্যদের চাহিদা ও সক্ষমতা অনুসারে লক্ষ্য নির্ধারণ করেন। এ লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রয়ােজন সম্পদের সঠিক ব্যবহার। আর সম্পদের সঠিক ব্যবহারের জন্য ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি বা ধাপসমূহ অনুসরণ করতে হয়। গৃহ ব্যবস্থাপনায় উল্লেখযােগ্য ধাপ হলাে পরিকল্পনা, সংগঠন, নিয়ন্ত্রণ ও মূল্যায়ণ।
গৃহ ব্যবস্থাপনায় সাধারণত বস্তুবাচক সম্পদ যেমন- অর্থ, জমি, বাড়ি ও মানবীয় সম্পদ যেমন- মেধা, জ্ঞান, বুদ্ধি ইত্যাদির। সফল সমন্বয় ঘটানাে হয়। একটি গৃহে উপার্জনক্ষম সদস্যরা তাদের উপার্জিত অর্থ দিয়ে এবং উপার্জনক্ষম নয় এমন সদস্যরা তাদের শ্রম, শক্তি, জ্ঞান, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি দিয়ে সম্মিলিতভাবে কাংখিত পারিবারিক লক্ষ্য অর্জন করেন। এভাবেই একটি গৃহে ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির যথাযথ প্রয়ােগ ঘটে।
গ্রস ও ক্র্যান্ডেল এর মতে,
“গৃহ ব্যবস্থাপনা একটি মানসিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে পরিবারগুলাে পরিকল্পনা, নিয়ন্ত্রণ ও মূল্যায়নের মাধ্যমে পরিবারের মানবীয় ও বস্তুবাচক সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার করে উদ্দেশ্য অর্জন করে।”
নিকেল ও ডরসি গৃহ ব্যবস্থাপনার ধারণা দিতে গিয়ে একে পারিবারিক জীবনের প্রশাসনিক দিক বলে মনে করেন। তাদের মতে,
“ পারিবারিক লক্ষ্যসমূহ অর্জনের জন্য মানবীয় ও বস্তুবাচক সম্পদসমূহের ব্যবহারে পরিকল্পনা, সংগঠন, নিয়ন্ত্রন ও মূল্যায়ন করাই হচ্ছে গৃহ ব্যবস্থাপনা।”
খ)গৃহব্যবস্থাপনার ধারনা কাঠামোর ছক উপস্থাপনঃ
গ) গৃহব্যবস্থাপনার পদ্ধতি ও পর্যায় ব্যাখ্যাঃ
গৃহ ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি বা পর্যায়গুলো
১. পরিকল্পনা,
২. সংগঠন,
৩. নিয়ন্ত্রণ, ও
৪. মূল্যায়ন
প্রতিদিনের কাজে সচেতনভাবে এই ধাপগুলো আমাদের অনুসরণ করতে হয়। লক্ষ্যকে কেন্দ্র করে প্রতিদিনের কাজের পরিকল্পনা করা হয়। পরিকল্পনা থেকে আরম্ভ করে মূল্যায়ন, সংগঠন ও নিয়ন্ত্রণ ধারাবাহিকভাবে চক্রাকারে চলতে থাকে। গৃহ ব্যবস্থাপনার সংজ্ঞা হতে স্পষ্ট ধারণা করা যায় যে, গৃহ ব্যবস্থাপনা পারিবারিক লক্ষ্য অর্জনের জন্য কতগুলো ধারাবাহিক কর্মপদ্ধতির সমষ্টি মাত্র। এ পদ্ধতি গুলো ধারাবাহিক ভাবে সম্পন্ন করতে হয় বলে এগুলোকে গৃহ ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি বা পর্যায় বলা হয়।
পরিকল্পনা
গৃহ ব্যবস্থাপনার প্রথম ধাপ পরিকল্পনা করা। লক্ষ্য অর্জনের ক্ষেত্রে যেসব কর্মপন্থা অবলম্বন করা হয়, তার পূর্বে কাজটি কীভাবে করা হবে, কেন করা হবে ইত্যাদি সম্বন্ধে চিন্তাভাবনা করার নাম পরিকল্পনা।
অর্থাৎ পরিকল্পনা হলো পূর্ব থেকে স্থিরকৃত কার্যক্রম।
সংগঠন
গৃহীত পরিকল্পনা অনুযায়ী পরিবারের বিভিন্ন কাজগুলোর মধ্যে সংযোগ সাধন করার নাম সংগঠন। সংগঠনের পর্যায়ে কোন কাজ কোথায় ও কিভাবে করা হবে তা স্থির করা হয়। কাজ করতে গেলে কোন কাজ কাকে দিয়ে করানো হবে, সে কাজ সম্পর্কে কার অভিজ্ঞতা আছে, কিভাবে কাজটি করতে হবে, কি কি সম্পদ ব্যবহার করা হবে ইত্যাদি বিবেচ্য বিষয়সমূহ সংগঠনের অন্তর্ভুক্ত। এক কথায় কাজ, কর্মী ও সম্পদের মধ্যে সমন্বয় সাধন করাকে সংগঠন বলে।
- প্রথম পর্যায়ে করণীয় কাজের বিভিন্ন অংশের একটি ধারাবাহিক বিন্যাস রচনা করবে।
- দ্বিতীয় পর্যায়ে কোন কাজ আগে এবং কোন কাজ পরে হবে তা ধারাবাহিকভাবে রচনা করবে।
- তৃতীয় পর্যায়ে নির্দিষ্ট কাজ বা কাজসমূহ ব্যক্তি দ্বারা সম্পন্ন করার জন্য একটি কর্ম কাঠামো রচনা করবে।
এ থেকে বলা যায়, যে কোনো কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের সুচিন্তিত পদক্ষেপ গ্রহণ করাই সংগঠন।
নিয়ন্ত্রণ
গৃহ ব্যবস্থাপনার গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হচ্ছে নিয়ন্ত্রণ করা। নিয়ন্ত্রণ বলতে বোঝায় পরিবারের সকল ব্যক্তি সুশৃংখলভাবে পারিবারিক লক্ষ্য অর্জনের কাজে নিয়োজিত কিনা তা পর্যবেক্ষণ করা। পরিকল্পিত কর্মসূচি ও পূর্ব নির্ধারিত মান অনুসারে কার্য সম্পাদিত হচ্ছে কিনা তা পর্যবেক্ষণ করা ও প্রয়োজনবোধে উপযুক্ত সংশোধনীর ব্যবস্থা করা এ পর্যায়ের কাজ।
কাজ চলাকালীন অবস্থায় কাজের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করে দেখতে হবে, যে পরিকল্পনা করা হয়েছে সে অনুযায়ী কাজ হচ্ছে কিনা, যাকে যে কাজ দেয়া হয়েছে সে কাজ সঠিকভাবে করছে কিনা ইত্যাদি। প্রয়োজনবোধে কাজের ধারা পরিবর্তন করে কাজ সম্পাদনের ব্যবস্থা করতে হবে।
মূল্যায়ন
গৃহ ব্যবস্থাপনার সর্বশেষ পর্যায় হলো মূল্যায়ন করা। কাজের ফলাফল বিচার বা যাচাই করাই হচ্ছে মূল্যায়ন। পরিকল্পনা ও নিয়ন্ত্রণের ওপর কাজের ফলাফল নির্ভর করে। কাজটি করার পেছনে যে লক্ষ্য ছিল তা অর্জনে পূর্ববর্তী পর্যায়গুলোর অবদান পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে মূল্যায়ন করতে হবে। মূল্যায়ন ছাড়া কাজের সফলতা ও বিফলতা নিরূপণ করা যায় না। কাজের উদ্দেশ্য বা লক্ষ্যকে কেন্দ্র করে ফলাফল যাচাই করতে হয়। উদ্দেশ্য সাধিত না হলে ফলাফল ভালো হলো না বুঝতে হবে।
সঠিক মূল্যায়নের জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে-
- লক্ষ্য অনুযায়ী পরিকল্পিত কাজগুলো ঠিকমতো হয়েছে কি না।
- কাজের সফলতা বা ব্যর্থতা নিরূপণ করা।
- কাজে ব্যর্থ হলে ব্যর্থতার কারণ অনুসন্ধান করে পরবর্তীতে সংশোধনের মাধ্যমে কাজে সফল হওয়া।
ঘ) লক্ষ্য অর্জনে গৃহব্যবস্থাপনার কাঠামোর ভূমিকাঃ
গৃহ ব্যবস্থাপনার কেন্দ্রবিন্দু হলো লক্ষ্য । ব্যবস্থাপনা পদ্ধতিকে চালনা করার অন্যতম প্রেষণা হচ্ছে লক্ষ্য। ব্যক্তির মনের চেতন স্তরে এর অবস্থান । লক্ষ্যকে খুব সহজভাবে ব্যাখ্যা করা যায় । মানুষের অবচেতন স্তরে যদি বাস করে স্বপ্ন, তবে তার বাস্তবায়নের চিন্তা থাকে চেতন স্তরে যা হলো লক্ষ্য। যেমন কোনো ছাত্র তার প্রিয় কোনো শিক্ষকের পড়ানো, ব্যক্তিত ও চালচল পছন্দ করে, স্বপ্ন দেখে সেও একজন শিক্ষক হবে । এখানে আদর্শ শিক্ষক হবার জন্য তাকে পরিশ্রম করে পরীক্ষায় মানসম্পন্ন ফল লাভ করতে হবে । ধীরে ধীরে বিভিন্ন ধাপ এর সফল অতিক্রমের মাধ্যমে তার স্বপ্ন পূরণ হয়। এই স্বপ্নকে ব্যবস্থাপনার ভাষায় লক্ষ্য বলে।
লক্ষ্যকে ভবিষ্যতের আকাঙ্খিত ঘটনা বলে আখ্যায়িত করেছেন। একটি লক্ষ্য অর্জিত হলে আরেকটি নতুন লক্ষ্য অর্জনের ইচ্ছা তৈরি হয়। লক্ষ্য মানবজীবনের একটি ইতিবাচক দিক, যার দিকে তাকিয়ে সে সামনে এগিয়ে চলে ।
কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে তােমার কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনে গৃহব্যবস্থাপনার ধারণা কাঠামাের ভূমিকা নিরূপণ কর
একটি লম্বা শিকল গাথার জন্য যেমন ছোট ছোট রিং একটির মধ্যে আরেকটি প্রবেশ করানো হয়, ঠিক তেমনি একটি দূরের লক্ষ্য অর্জন করার জন্য কাছের ছোট ছোট লক্ষ্য গুলো আয়ত্ব করতে হয়। গৃহ ব্যবস্থাপনায় ব্যক্তি ও পরিবারের ইচ্ছা ও পছন্দগুলো হলো মূল্যবোধ । মূল্যবোধের উপর ভিত্তি করে লক্ষ্য নির্ধারিত হয়। লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন হয় পারিবারিক সম্পদ এবং সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহারের জন্য দরকার সঠিক ব্যবস্থাপনা ।
তাই বলা যায় লক্ষ্যই ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির মূল চালিকা শক্তি। লক্ষ্য ব্যবস্থাপনাকে সহজ করে এবং একে সফলতার দিকে নিয়ে যায়। লক্ষ্য এমন একটি শক্তিশালী প্রেষণা যা মানুষের আকাঙ্খা পূরণে ধাবিত করে । এর মতে “লক্ষ্য হলো অস্তিত্বের আকাঙ্থিত অবস্থান।” লক্ষ্যকে জাহাজের নাবিকের কম্পাসের সাথে তুলনা করা যায় যা সাগরের অকুলে দিক নির্দেশনা দেয়। গৃহ ব্যস্থাপনায় পরিবারের সদস্যদের জ্ঞান, মেধা, কর্মদক্ষতা ও আর্থিক সামর্ঘ্যের ভিত্তিতে লক্ষ্য নির্ধারণ করে এবং সঠিক ব্যবস্থাপনা তার বাস্তব রূপ দেয়।
লক্ষ্যের প্রকারভেদ লক্ষ্য ৩ প্রকার যথা: ১। দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য, ২। মধ্যবর্তীকালীন লক্ষ্য ও ৩। তাৎক্ষণিক লক্ষ্য
দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য:
যে লক্ষ্য জীবনের দীর্ঘতম সময় পর পাবার আকাত্থা করা হয় তাকেই দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য বলে । এই লক্ষ্য চূড়ান্ত এবং স্থায়ী । এ লক্ষ্যকে ঘিরেই অন্য সব লক্ষ্যগুলো অর্জিত হয়। এ কারণে এটি সর্বদা মনের মধ্যে অবস্থান করে। তিন প্রকার লক্ষ্যের মধ্যে এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ । এ লক্ষ্যের ছারা প্রভাবিত হয় মধ্যবর্তীকালীন লক্ষ্য । দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য ব্যক্তিকে অন্যান্য লক্ষ্যগুলো অর্জনে তাড়িত করে। একটি উদাহরণ দিয়ে ধারাবাহিকভাবে তিনটি লক্ষ্যকে বিশ্লেষণ করা যায়।
মধ্যবর্তীকালীন লক্ষ্য:
মধ্যবর্তীকালীন লক্ষ্যকে স্বল্পমেয়াদী লক্ষ্যও বলা হয়। দীর্ঘমেয়াদী বা প্রধান লক্ষ্যটি অর্জনের জন্য এ লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হয়। মধ্যবর্তীকালীন লক্ষ্যটি তুলনামূলকভাবে সুনির্দিষ্ট । কখনো পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে এ ধরনের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হয়। এক্ষেত্রে খুব সচেতনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হয় যা দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্যের উপর প্রভাব ফেলে ।
তাৎক্ষণিক লক্ষ্যঃ
একে নিকটবর্তী লক্ষ্যও বলা যায়। এটি স্বল্পমাত্রার লক্ষ্য যার জন্য বেশি কাজ করতে হয় না । দৈনন্দিন কাজকর্ম করে এ লক্ষ্য অর্জন করা যায়। তবে নিষ্ঠার সাথে কাজকে অগ্রসর করে নিতে হয়। এ ধরনের কর্মকান্ডগুলো চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জনে গতিশীলতা দেয় । নিষ্ঠা ও ধৈর্য্যের সাথে এ লক্ষ্যগুলো পূরণ করা জরুরি ।
কোভিড -১৯ চলাকালীন সময় লক্ষ্য অর্জনে অনেক বাধা আসবে, এক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিলে, তাহলে ধৈর্য ধারন করে লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য হাসিল করা যাবে।
বিভিন্ন সময় কোভিড-১৯ এর ভিত্তি করে তাৎক্ষণিক লক্ষ্য নির্ধারণ করা যেতে পারে- ব্যখ্যা করা হলো।
এসএসসি ২০২২ সপ্তম সপ্তাহ অন্যান্য অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান দেখুন-
[ninja_tables id=”11139″]আরো দেখুন-
দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের প্রতি সপ্তাহের এসাইনমেন্ট সবার আগে পাওয়ার জন্য বাংলা নোটিশ এর ফেসবুক পেজটি লাইক এবং ফলো করে রাখ। বাংলা নোটিশের ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখ এবং প্লে স্টোর থেকে আমাদের অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপটি ডাউনলোড করে রাখুন