বৃত্তি ও উপবৃত্তিসমন্বিত উপবৃত্তি

এসইডিপি সেকায়েপ প্রকল্পের ২০১৯ সালের ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণি বিকাশ একাউন্ট

এসইডিপি এর আওতাধীন সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচির সমাপ্ত সেকায়েপ প্রকল্পের ২০১৯ সালের ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণি এবং যোগ্য অন্যান্য শিক্ষার্থীদের মাঝে উপবৃত্তির অর্থ বিতরণের লক্ষ্যে উপবৃত্তির জন্য তালিকাভুক্ত শিক্ষার্থীদের বিকাশ একাউন্ট খোলা প্রসঙ্গে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মাউশি;

মাউশি ওয়েবসাইটে এসইডিপি এর আওতাধীন সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচির সমাপ্ত সেকায়েপ প্রকল্পের ২০১৯ সালের ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণি এবং যােগ্য অন্যান্য শিক্ষার্থীদের মাঝে উপবৃত্তির অর্থ বিতরণের লক্ষ্যে উপবৃত্তির জন্য তালিকাভুক্ত শিক্ষার্থীদের বিকাশ একাউন্ট খােলা প্রসঙ্গে ১২ অক্টোবর ২০২০ তারিখে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে প্রতিষ্ঠান প্রধান সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতি ও কার্যার্থে জানানো হয় যে-

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের বাস্তবায়নাধীন সেকেন্ডারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রােগ্রামের অধীন সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচির আওতায় সমাপ্ত সেকায়েপ প্রকল্পভুক্ত ২০১৯ সালের ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণি এবং যােগ্য অন্যান্য শিক্ষার্থীদের মাঝে উপবৃত্তি বিতরণের লক্ষ্যে বিকাশ একাউন্ট খুলতে হবে।

বিকাশ একাউন্ট খুলতে নিম্নলিখিত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবেঃ

০১. আগামী ০৭/১১/২০২০ তারিখের মধ্যে বিকাশ একাউন্ট খােলা সম্পন্ন করতে হবে।

০২. বিকাশ কর্তৃপক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার সহিত সাক্ষাতপূর্বক প্রতিষ্ঠানভিত্তিক একাউন্ট খােলার সিডিউল নির্ধারণ করবেন।

০৩. উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের সহযােগিতায় বিকাশের প্রতিনিধিগণ সরেজমিনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে শিক্ষার্থীদের নামে বিকাশ একাউন্ট খােলা শুরু করবেন।

০৪. উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের সহযােগিতায় বিকাশের প্রতিনিধির মাধ্যমে উপবৃত্তির তালিকাভুক্ত প্রত্যেক যোগ্য শিক্ষার্থীর নামে বিকাশ একাউন্ট খোলা নিশ্চিত করতে হবে। কোনক্রমেই উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার অনুমতি/সিডিউল ব্যতিত বিকাশ প্রতিনিধিগণ সরাসরি প্রতিষ্ঠানে গিয়ে একাউন্ট খুলতে পারবে না।

০৫. শিক্ষার্থীর বিকাশ একাউন্ট খােলার বিষয়ে KYC ফরম পুরণ এবং একাউন্ট থেকে টাকা উত্তোলন প্রভৃতি বিষয় সম্পর্কে অবহিত করার লক্ষ্যে বিকাশের প্রতিনিধি, সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার সমন্বয়ে একদিনের ওরিয়েন্টেশন প্রােগ্রাম করা যেতে পারে। এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদেরকে অবহিত করতে হবে।

০৬. উপবৃত্তি প্রাপ্যতার শর্তানুযায়ী কোন অযােগ্য শিক্ষার্থীর বিকাশ একাউন্ট খােলা যাবে না । ডাটাবেস/ACTSS এ উল্লিখিত কোন শিক্ষার্থী অনুপস্থিত/অযােগ্য থাকলে তার নাম ডাটাবেস/ACTSS থেকে কর্তনপূর্বক প্রতিষ্ঠান প্রধান স্বাক্ষর করবেন।

কোন অযােগ্য শিক্ষার্থীর বিকাশ একাউন্ট খােলা হলে বা যােগ্য শিক্ষার্থীর/ শিক্ষার্থীর পিতা/মাতা/অভিভাবক এর সিম/মােবাইল নম্বর ব্যতীত অন্য নম্বরে বিকাশ একাউন্ট খােলা হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রধান দায়ী থাকবেন।

অসত্য বা ভুল তথ্যের কারণে উপবৃত্তি অর্থ বিতরণ করা হলে সে অর্থ সরকারী কোষাগারে ফেরত দিতে প্রতিষ্ঠান প্রধান বাধ্য থাকবেন এবং এ জন্য তাঁর বিরুদ্ধে বিধি মােতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাগণ বিষয়টি সার্বিকভাবে তত্ত্বাবধান করবেন।

০৭. উপবৃত্তি প্রাপ্ত সকল শিক্ষার্থীর বিকাশ একাউন্ট সচল রাখতে হবে।

বিকাশ একাউন্ট খােলার জন্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যা নিয়ে আসতে হবে-

  • একটি মােবাইল সেট;
  • শিক্ষার্থী/শিক্ষার্থীর পিতা/মাতা/অভিভাবকের নামে রেজিষ্ট্রেশনকৃত সিম যে নম্বরে পূর্বে বিকাশ একাউন্ট খােলা হয় নাই;
  • শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের এক কপি পাসপাের্ট সাইজ ছবি;
  • শিক্ষার্থী /পিতা/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের স্পষ্ট ফটোকপি;

একাউন্ট খােলার সময় অবশ্যই মনে রাখতে হবে-

  • বিকাশ একাউন্ট খােলার আগে প্রতিষ্ঠানের উপবৃত্তিধারী শিক্ষার্থীদের নামের তালিকা বিকাশ প্রতিনিধি প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট সরবরাহ করবে;
  • শিক্ষার্থী ও শিক্ষার্থীর পিতা/মাতা/অভিভাবকের উপস্থিতিতে বিকাশের প্রতিনিধিকে KYC ফরম সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
  • একটি সিম/মােবাইল নম্বর ব্যবহার করে কোনক্রমেই একাধিক শিক্ষার্থীর নামে বিকাশ একাউন্ট খােলা যাবে না ।
  • শিক্ষার্থী/শিক্ষার্থীর পিতা/মাতাৱ জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সংযুক্ত করতে হবে।
  • ডাটাবেস/ACTSs সীটে উক্ত শিক্ষার্থ/শিক্ষার্থীর পিতা/মাতার নামের সাথে জাতীয় পরিচয়পত্রের নামের মিল থাকতে হবে।
  • যদি জাতীয় পরিচয়পত্র এবং ডাটাবেস/ACTSS. এ উল্লেখিত উক্ত শিক্ষার্থী/শিক্ষার্থীর পিতা/মাতার নামে কোন অসামঞ্জস্য থাকে, তবে ঐ জাতীয় পরিচয়পত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান/কলেজ কর্তৃপক্ষের সত্যায়ন নিতে হবে।
  • যদি শিক্ষার্থীর কাছে শিক্ষার্থী/শিক্ষার্থীর পিতা/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি না থাকে, তবে উক্ত শিক্ষার্থীর বৈধ অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি KYC ফরমে সংযুক্ত করতে হবে। KYC ফরমে শিক্ষার্থ/শিক্ষার্থীর পিতা/মাতার নামের স্থানে তার বৈধ অভিভাবকের নাম জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী পূরণ করতে হবে। এক্ষেত্রে বৈধ অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য বিকাশ কর্তৃক প্রদও সংযুক্ত প্রত্যয়ন পত্র পূরণ করে এই প্রত্যয়ন পত্রে অত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান/কলেজ কর্তৃপক্ষের প্রত্যাকান নিতে হবে এবং তারপরে শিক্ষার্থীর KYC ফরমের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
  • বিকাশের প্রতিনিধি একাউন্ট খােলার পরে পিন নম্বর সেট করে দিবে। শিক্ষার্থীদের অবশ্যই পিন নম্বর মানে ৰাখতে হবে। এ বিষয়ে বিকাশ কর্তৃপক্ষ সতর্ক নির্দেশনা প্রদান করবেন।
  • শিক্ষার্থীদের বিকাশ একাউন্ট খােলা শেষ হলে সাথে সাথে তার নামে খােলা বিকাশ একাউন্ট নম্বর ডাটাবেস/ACTSS সামারি সিটে উক্ত শিক্ষার্থীর নামের পাশে আপডেট করে নিতে হবে।
  • প্রতিদিনের একাউন্ট খােলার তথ্য বিকাশ প্রতিনিধি প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট সরবরাহ করবে। কোন ভাবেই অসম্পূর্ন একাউন্ট খোলা যাবে না।
  • একাউন্ট খােলা সম্পন্ন হওয়ার পর তালিকার ফটোকপি প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট জমা দিয়ে প্রতিষ্ঠান প্রধান থেকে একাউন্ট খােলা সম্পন্ন হয়েছে মর্মে বিকাশ কর্তৃপক্ষ প্রত্যয়ন গ্রহন করবেন।

 

আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া

বাংলাদেশের জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা নোটিশ ডট কম এর প্রকাশক ও সম্পাদক জনাব আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া। জন্ম ১৯৯৩ সালের ২০ নভেম্বর, কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলায়। বাবা আবদুল গফুর ভূঁইয়া এবং মা রহিমা বেগম। এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে আবদুল্লাহ আল আরিয়ান বয়স ৫ বছর। মেয়ে ফাবিহা জান্নাত বয়স ১ বছর। আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া এর শিক্ষাজীবন আনসার আহাম্মদ ভূঁইয়া কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ থেকে ২০১৮ সালে ম্যানেজমেন্ট এ স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি উত্তরা ইউনিভার্সিটি ঢাকা থেকে বিপিএড সম্পন্ন করেন। আজিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শিক্ষা জীবন শুরু। এরপর আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং নবাব ফয়জুন্নেসা সরকারি কলেজ লাকসাম উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে কিছুদিন ক্লাস করার পর। পারিবারিক কারণে নাঙ্গলকোট হাসান মেমোরিয়াল সরকারি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। শিক্ষা জীবনে তিনি কুমিল্লা সরকারি কলেজ এ কিছুদিন রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিষয়ে অধ্যয়ন করার পর ভালো না লাগায় পুনরায় ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ছাত্র জীবনে তিনি নানা রকম সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন। কর্মজীবন কর্মজীবনের শুরুতে তিনি আজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকতা পেশায় যোগদেন। বেশ কিছুদিন পর তিনি ২০১৯ সালে উন্নত ভবিষ্যতের আশায় কুয়েত পারি জমান। কিন্তু সেখানকার কাজের পরিস্থিতি অনুকুলে না থাকায় পুনরায় আবার বাংলাদেশে ফিরে এসে পূর্বের পদে কাজে যোগদান করে অদ্যাবধি কর্মরত আছেন। এছাড়াও তিনি স্বপ্ন গ্রাফিক্স এন্ড নেটওয়ার্ক নামে একটি মাল্টিমিডিয়া এবং প্রিন্টিং প্রেস প্রতিষ্ঠানের স্বত্তাধীকারী সেই সাথে স্বপ্ন ইশকুল নামক একটি কম্পিউটার ট্রেণিং ইনস্টিটিউট এর মালিকানায় আছেন যেখানে তিনি নিজেই ক্লাস পরিচালনা করেন। লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্ম ছাত্র অবস্থায় তিনি লেখা-লেখি ও সাহিত্য কর্মের সাথে জড়িত আছেন। ২০১১ সালে রাইটার্স এসোসিয়েশন এর ম্যাগাজিনে তার প্রথম লেখা বন্ধু চিরন্তন প্রকাশিত হয়। এর পর তিনি বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধ রচনা করেছেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
Close

অ্যাডস্ ব্লকার পাওয়া গেছে!

দয়া করে আমাদের সাপোর্ট করার জন্য আপনার এডস্ ব্লকার ডিজেবল করে পেইজটি রিলোড করুন! ধন্যবাদ